সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।

সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
অন্নদাতারা ধ্বংস হলে সারা দেশে বিধ্বংস নেমে আসে – এটা স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
দিনের বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের দাম হবে বিভিন্ন। সর্বোচ্চ চাহিদার সময় দাম বেড়ে যাবে অস্বাভাবিক হারে। ফলে গরীব মানুষ এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষও বিদ্যুৎ ব্যবহারের অধিকার হারাবে।
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।
অরিন্দম মুখার্জি এই বছর ১৯৪৩ সালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ও আকালের ৮০ বছর। ওই দুর্ভিক্ষ নেমে আসার মাত্র কদিন আগেই যুক্ত
প্রথম পর্ব দেশের গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র অটুট রাখতে বিজেপির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারকে রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে বিজেপি বিরোধী ২৬টি
তৃতীয় পর্ব পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ প্রতিফলিত হতে দেখা যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈদিক, বেদাঙ্গ, জ্যোতিষ পড়ানো ইত্যাদিতে ধর্মীয় বিভাজন
‘ভারত দারিদ্র্যশুন্য হয়েছে’ বলে সরকারী ঘোষণাটি হয়ত শীঘ্রই কানে আসবে।
এনএইচএআই টেন্ডার ডাকার আগে যে খরচ এর অনুমান করেছিল, তার পরিমানও ছিল সিসিইএ অনুমোদন করা খরচের ১১ গুন। এনএইচএআই’র হিসাব অনুযায়ী প্রতি কিলোমিটারে খরচ হওয়ার কথা ছিল কিলোমিটার প্রতি ২০৬.৩৯ কোটি টাকার কাছাকাছি। টেন্ডার ডাকার পরে সেই খরচ দাঁড়ায় কিলোমিটার পিছু ১৮১.৯৪ কোটি টাকা, যা এনএইচএআই এর আনুমানিক খরচের থেকে প্রায় ১২ শতাংশ কম। এর পরে কিলোমিটার প্রতি খরচ কিভাবে ২৫০.৭৭ কোটিতে গিয়ে পৌঁছালো তার কোনো সদুত্তর মেলে নি, এমনকি ভারত সরকার এই ব্যাপক খরচে রাশ টানার কোন প্রচেষ্টাও করেনি।