কর্মসংস্থান সহ রাজ্যের মানুষের দুর্দশা কাটানোর কোনো দিশা নেই রাজ্য বাজেটে।

কর্মসংস্থান সহ রাজ্যের মানুষের দুর্দশা কাটানোর কোনো দিশা নেই রাজ্য বাজেটে।
সরকারের এই ব্যয় সংকোচনের ফলে মূলত আঘাতপ্রাপ্ত হবে খাদ্য ভর্তুকি ও বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পগুলো। খাদ্যের ভর্তুকি বাবদ ২০২৪-২৫ এর সংশোধিত বাজেট বরাদ্দের তুলনায় এবারের বাজেটে বৃদ্ধির পরিমাণ মাত্র ৩ শতাংশ।
সেসময় কলকাতাতে উনি পার্টির আতিথেয়তা গ্রহন করেছিলেন। তখন অবিভক্ত পার্টির দফতর ছিল ডেকার্স লেনে। উনি ডেকার্স লেনে রাত্রিবাস করেছেন। তখন উনি বলেছিলেন ‘আমি হোটেলে বা অন্য কোথাও থাকবো না, পার্টি অফিসেই থাকবো’।
ডাউনলোডের জন্য লিংক ব্যবহার করুন।
৩১শে জানুয়ারি নাৎসি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পন করে।
গডসেকে শাসক দলের নেতারা বলছেন ‘দেশপ্রেমিক’। গান্ধীজীর জন্ম দিবসে একটি স্বতন্ত্র সরকারি বিজ্ঞাপনও এখন বিলুপ্ত।
মহাত্মা গান্ধী আমাদের মহান ভারত বর্ষকে চারটি মূল্যবান উপহার দিয়ে গেছেন তাহলো ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান, সামাজিক ন্যায়,যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং আর্থিক আত্মনির্ভরতা ।তিনি সাম্প্রদায়িক বিবাদ , বর্ণ ভেদাভেদ, অস্পৃশ্যতা, নারী নির্যাতন নিগ্রহের বিরুদ্ধে তিনি আমৃত্যু লড়াই করে গেছেন।
ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ – প্রতিরোধ গড়ে তুলেই আমাদের সংবিধানকে আমরা রক্ষা করবো।
ভারতের স্বাধীনতার অর্থ মানবজাতির মুক্তি।
কমিউনিস্ট পার্টিতে যুক্ত হওয়া ইতিহাস নির্ধারিত একটি বিষয়।