বক্তব্যের প্রকাশভঙ্গি, ছবির বুনন, দৃশ্যের নির্মাণ আরও সরল কিন্তু ছবির ডিটেলিং, নির্মানশৈলী, সৃজন ভাবনায় নিটোল এবং আধুনিক মনস্ক। এখানেই বাকিদের চেয়ে তিনি আলাদা। সিনেমাপ্রেমী সব ধরনের দর্শকদের হৃদয়ের জাদুকাঠি।

বক্তব্যের প্রকাশভঙ্গি, ছবির বুনন, দৃশ্যের নির্মাণ আরও সরল কিন্তু ছবির ডিটেলিং, নির্মানশৈলী, সৃজন ভাবনায় নিটোল এবং আধুনিক মনস্ক। এখানেই বাকিদের চেয়ে তিনি আলাদা। সিনেমাপ্রেমী সব ধরনের দর্শকদের হৃদয়ের জাদুকাঠি।
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর নৃশংস পুলিশী হামলার নিন্দা করছে সিপিআই(এম)’র পলিট ব্যুরো৷
অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন সারা জীবন শ্রমজীবী গরীব জনগণের স্বার্থরক্ষায় কাজ করে গেছেন। এই কাজের মাধ্যমেই তিনি প্রগতিশীল দর্শনকে উর্ধে তুলে ধরেছেন। তার স্ত্রী জয়তী ঘোষ, কন্যা জাহ্নবী সহ পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েই তাকে স্মরণ করেছে সিপিআই(এম)।
সংগ্রাম, ষড়যন্ত্র, প্রতিরোধের লড়াইয়ের হাজারো রূপকথার ঐতিহ্যকেই নিজের জীবনের সঙ্গে যাপন করে আসলে এগিয়ে চলেন ফুল্লরা মণ্ডলরা। অনায়াসে, নির্বিকারে সার, বীজ, জলের যোগান দিয়ে চলেন দিনবদলের স্বপ্ন দেখা লক্ষ, অযুত চেতনাকে।
পশ্চিমবাংলার স্বঘোষিত দিদি ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা এত দীর্ঘ, সে কারনে সবটা স্মরনে নাও থাকতে পারে। কিন্তু মানুষ ভুলে যাননি।
সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত কমিটি জানিয়েছে যে সরকার কোনভাবেই “সহযোগীতা করছে না”। এই মনোভাব গ্রহণযোগ্য নয়।
গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করছে বামফ্রন্ট এবং অবিলম্বে আসামিদের মুক্তি বাতিল করে কারাদণ্ড বহাল রাখার দাবী জানাচ্ছে।
যদি ভ্রান্তিবশে ভাবি, যা দিনকাল পড়েছে তাতে আগ বাড়িয়ে ফ্যাসাদ না বাড়ানোই ভালো, গয়ংগচ্ছ ভাবে চলাটাকেই যদি এখনও চলা বলে মনে করি, আলস্য আর আত্মাভিমানে যদি বাস্তবের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকি, তাহলে বৃথাই হবে ফুল্লরার বার্তা। তার সঙ্গে এই বিশ্বাসঘাতকতা আমরা যেন না করি।
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
দেশজুড়ে কৃষকদের আত্মহত্যার ঘটনা যেমন বাড়ছে তেমনই কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়ে কাজের খোঁজে কৃষক ও খেতমজুরেরা দলে দলে শহরে এসে ভিড় করছেন। তারা বেশিরভাগই আদৌ উপযুক্ত কোন কাজ পাবেন না, উল্টে বেকারবাহিনী ক্রমশ বাড়তে থাকলে মজুরি ও অন্যান্য ন্যায্য সুযোগবিধা আদায়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের দর-কষাকষির লড়াইতে মালিকরাই বাড়তি সুবিধা ভোগ করবেন।