রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।

রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।
২১ জুন২০২২, (মঙ্গল বার) কখনও কালো জমির ওপর সাদা রেখা, কখনো ঠিক তার উল্টোটা – সাদার ওপর কালো। কিন্তু সেই
রাজ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, শান্তিপ্রতিষ্ঠা এবং একইসাথে বিরোধী দলের কর্মীদের প্রতি কোনোরকম হিংসাত্মক ঘটনার প্রতিরোধে স্পষ্ট অবস্থান নেয় বামফ্রন্ট সরকার এবং বামপন্থী দলসমুহ। গরীব কৃষকসহ ক্ষেতমজুরেরা যখন তখন জমি থেকে উচ্ছেদের বিপদ সম্পর্কে ভয়মুক্ত হন – তাদের অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাস, দেশের ফেডারাল কাঠামোকে যথাযথ আকার দিতে বামফ্রন্ট সরকার এবং তার মুখ হিসাবে জ্যোতি বসুর কৃতিত্ব কিছুতেই ভোলা যাবে না। বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার পরেই আমাদের রাজ্য খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে ওঠে। কৃষি উৎপাদনের সেই শক্ত ভিতের উপরে দাঁড়িয়েই শিল্পস্থাপনের দিকে এগোনোর সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যের মানুষকে সাথে নিয়ে এক ধারাবাহিক উন্নতির ইতিহাসই হল বামফ্রন্ট সরকার। এই সরকারের কাজ আজকের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এক শিক্ষণীয় বিষয়।
কলম্বিয়া এই প্রথম উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছে একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলাকে। ফ্রান্সিয়া মার্কেজ একজন বামপন্থী সমাজকর্মী, যিনি প্রকাশ্যে কলম্বিয়ার রাজনীতিতে মার্কিন হস্তক্ষেপের নিন্দা করেছেন। তিনি চান শান্তি। নতুন করে সামরিকীকরণের বিরোধী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির নতুন করে বোঝাপড়া চান তিনি। আদি জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা বন্ধের সঙ্গেই অবিলম্বে ভূমি সংস্কার চান তিন। পেত্রো এবং মার্কেজ দু’জনেই চান প্রতিবেশী দেশ ভেনেজুয়েলার সঙ্গে সুসম্পর্ক।
১৯ জুন ২০২২ (রবিবার) প্রথম পর্ব কবি বীরেন চট্টোপাধ্যায় বেঁচে থাকলে হয়তো লিখতেন –যখনই জনতা চায়বস্ত্র ও খাদ্যতখনই শাসকরা বাজায়দাঙ্গার
১৯ জুন ২০২২ (রবিবার) দ্বিতীয় পর্ব কেন বিক্ষোভ বিজেপি মুখপাত্রের উদ্দেশ্যমূলক ধর্মীয় অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদে স্বাভাবিকভাবেই পৃথিবী ও দেশজুড়ে ঝড়
১৯ জুন ২০২২ (রবিবার) সেদিন শেষবিকেলে আকাশ কালো করে উঠেছিল তুমুল ঝড়। সেদিন ছিল মে-দিন। ১৯৪৬। কলকাতার এক শ্রমিক সমাবেশে
১৭ জুন ২০২২( শুক্র বার) প্রকৃতির সাথে নিবিড় সম্পর্ক নিয়েই সভ্যতার বিকাশ। সম্পর্ক সর্বদাই অনুকূল থাকেনি। আবার এই সমগ্র পর্বেই
কয়েকশো বছর ধরে চলা মহামারী ‘খরা’ নিয়েই বেঁচে আছেন এমন ভারতীয় এবং বিশ্ববাসীদের কথা ভেবে শুধু একটি দিন হিসাবে নয়, ‘খরা বিরোধী দিবসে’ আমাদের সতর্ক হতে হবে প্রতিদিন। না হলে বছর বছর খরা’র প্রত্যাশায় ঢেউ গুনে চলার মত স্থিতধী মুনাফাখোরদের হারানো যাবে না, প্রতিরোধ করা যাবে না ‘খরা’ও।
এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশের জনসাধারণের কতটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভগুলিতেই তারই আঁচ পাওয়া যাচ্ছে।