যে উগ্র সাম্প্রদায়িক প্রচার চালানো হয়েছিল তাকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
Tag: RSS-BJP
দঙ্গল দুর্দশার পাশে দেশ
মুখ বুজে এখনো তথাকথিত সেলিব্রিটিরা। স্পোর্টস স্টাররা। দেশের অলিম্পিকস কমিটির প্রধান তথা সদ্য বিজেপির সাথে দহরমমহরম করা পি.টি. ঊষাও বিজেপি নেতাদের সুরে সুর মিলিয়ে বললেন,’দেশের মুখ কালো করছে এই কুস্তিগির দের প্রতিবাদ।’ প্রতিবাদে গর্জে ওঠে কুস্তি সমাজ। পরে প্রতিবাদ স্থলে আসতে বাধ্য হয় পি.টি. ঊষা।
বিপ্লবী পথপ্রদর্শক লেনিন
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
তথ্যপ্রযুক্তি বিধির সংশোধন প্রত্যাহার করতে হবে
তথ্যপ্রযুক্তি বিধির এই সংশোধনী অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
৫ই এপ্রিল সংসদের উদ্দেশ্যে মজদুর-কিষাণ মার্চ ঘোষিত হয়েছে। পলিট ব্যুরো আরও একবার এই মার্চের প্রতি নিজেদের সংহতি জানাচ্ছে।
গান্ধী হত্যা: 'ফ্যাসিস্ট স্পেশাল' ছিল অস্ত্রের নাম, দোষী করা হয়েছিল উদ্বাস্তুদের!
গান্ধীকে যে তিনটি বুলেট বিদ্ধ করেছিল তা ছোঁড়া হয়েছিল সেই ‘ফ্যাসিস্ট স্পেশাল’ থেকেই।
আর নাথুরাম গডসে সেই অস্ত্র সরবরাহের দায় কার ঘাড়ে চাপিয়েছিল?
গডসে আদালতে জানান,‘‘চরম হতাশা নিয়ে দিল্লি পৌঁছে আমি দিল্লির উদ্বাস্তু কলোনীতে গেলাম। উদ্বাস্তু শিবিরে ঘুরতে ঘুরতে আমার চিন্তাভাবনা একটা স্পষ্ট চূড়ান্ত মোড় নিল। আকস্মিকভাবেই আমার এক উদ্বাস্তুর সঙ্গে দেখা হল — সে অস্ত্রাদির লেনদেন করত এবং আমাকে একটি পিস্তল দেখাল। এটা পাওয়ার জন্য আমি প্রলুব্ধ হলাম এবং তারপর তার থেকে কিনে ফেললাম। এই পিস্তলটাই পরে আমি যে গুলি ছুঁড়েছিলাম তাতে ব্যবহার করেছিলাম।’’
মহাত্মার শেষ দিন (৩য় পর্ব)
যেটা তিনি কখনও জানতে পারেন নি তা হল তাঁর হত্যাকারীর নামেও ‘রাম’ রয়ে গেল।
মহাত্মার শেষ দিন (২য় পর্ব)
তিনি সকলকে বিশ্বাস করতে পারতেন। মহাত্মা চরিত্রের সবচেয়ে উন্নত গুন এবং চরম দুর্বলতা একই।
মহাত্মার শেষ দিন (১ম পর্ব)
ভারতবাসী অহিংসা কোনোদিনই গ্রহণ করেনি, করলেও তার চর্চা করেনি – এই দেশ তাকে মহাত্মা মেনেছে ঠিকই কিন্তু তার মাহাত্ম্য আদৌ স্বীকার করেনি। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।
সংবিধানকে রক্ষা করাই এখন সবচাইতে জরুরী কাজ ...
ভারতীয় সংবিধানের মুখবন্ধ অর্থাৎ প্রস্তাবনার অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার রূপ দিয়েছিলেন স্বয়ং জহরলাল নেহেরু। এই প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে ভারত একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে গড়ে উঠবে।