Nilotpal Basu একটি চাঞ্চল্যকর বক্তৃতায় দেশজুড়ে ক্ষোভের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। রাজ্যসভার অধিবেশনে দেশের সংবিধান সম্পর্কে আলোচনায় অমিত শাহ্ কে যেভাবে

Nilotpal Basu একটি চাঞ্চল্যকর বক্তৃতায় দেশজুড়ে ক্ষোভের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। রাজ্যসভার অধিবেশনে দেশের সংবিধান সম্পর্কে আলোচনায় অমিত শাহ্ কে যেভাবে
একটি ওয়েবডেস্ক প্রতিবেদন সরিৎ মজুমদার এই মুহূর্তে মোদির ‘নয়া ভারত’ যে পরিসংখ্যান নিয়ে লাফাচ্ছে সেটা হল সাংহাইস্থিত ‘হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট’-এর
সংসদের বিশেষ অধিবেশনে আদানি গোষ্ঠীর কেলেঙ্কারিতে সংসদীয় কমিটি গড়ে তদন্তের দাবি উঠবে কিনা অস্পষ্ট। সরকার পক্ষ নিজেরই লক্ষ্য পূরণে ডেকেছে
“Those who make these claims never explain why, even today, those in power show no interest in empowered Indian women.”
অন্য ক্ষেত্রটি হল, বিশ্ববিদ্যালয়কে ধ্বংস করা। যা বিজেপি সরকার ব্যাপক আকারে করছে এবং এর সম্পূর্ণ পুনরূদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব -তাই আমরা উদ্বিগ্ন। একটা বিশ্ববিদ্যালয় তো শুধু কতগুলি বাড়ির সমাবেশ নয় যেখানে পড়ানো হয়, এই কাজ তো কোচিং সেন্টারেও হয়। বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটা প্রতিষ্ঠান, একটা পরিসর যেখানে ভাবনাকে মূল্য দেওয়া হয়, ভাবনার বিকাশ হয়,মূল্যবোধ গড়ে ওঠে। বিশেষত তৃতীয় বিশ্বের সমাজে এরকম স্থান তৈরী করা খুবই কঠিন। ভারতের কৃতিত্ব যে ভারতে এমন অনেক গুলো স্থান আছে। এবং এই কৃতিত্বের একটা বড় কারণ এদেশের বিশাল ভৌগলিক আকার। আমাদের প্রতিবেশী দেশের শিক্ষাবিদরা সর্বদা আক্ষেপ করেন যে তাদের দেশে এইপ্রকার শিক্ষার পরিবেশ তৈরী করার পরিকাঠামো নেই। ভারতের ক্ষেত্রে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল যে, সকলে একই ধারার চিন্তার অধিকারী হোন বা না হোন,প্রত্যেকেই নানা ধারার চিন্তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।
একটি মিথ্যাকে সত্য হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে সঙ্ঘ পরিবার এবং বিজেপি হিটলার, গোয়েবেলসকে প্রথম থেকে অনুসরণ করে আসছে। যেমন তাদের ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপকে প্রকাশ্যে সমর্থন করে এসেছে। বহুদিন ধরে বাবরি মসজিদ রাম মন্দিরের উপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে প্রচার করতে করতে একটি পর্যায় এসে রহস্যজনক ভাবে তাকে আইনী বৈধতা দেওয়া হল। যেমন প্রচার করে সমুদ্রগুপ্ত কুতুব মিনার তৈরি করেছিলেন এবং তার আসল নাম বিষ্ণু স্তম্ভ। অথচ সমুদ্র গুপ্তের রাজত্বকাল ছিল ৩২০ থেকে ৩৮০ খ্রিস্টাব্দে। আর কুতুব মিনার তৈরি হয় ১২০খ্রিস্টাব্দে। এই কাজ শেষ করেন ইলতুতমিস।
আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
Tomorrow it will be too late to do what we should have done a long time ago.
গত ৩ জানুয়ারি কলকাতার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে গনশক্তি পত্রিকার ৫৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে বক্তৃতা করেন পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য প্রকাশ কারাত।
গত ৩ জানুয়ারি কলকাতার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে গনশক্তি পত্রিকার ৫৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে বক্তৃতা করেন পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য প্রকাশ কারাত।