ভোট ডাকাতির পরেও লালঝাণ্ডার ভোট বাড়লো ১০-১১%-রও বেশী, বিজেপির ভোট কমেছে ১৫-১৬%।

ভোট ডাকাতির পরেও লালঝাণ্ডার ভোট বাড়লো ১০-১১%-রও বেশী, বিজেপির ভোট কমেছে ১৫-১৬%।
এই পরিস্থিতি নির্বাচনকে এক নির্মম পরিহাসের বিষয়ে পর্যবসিত করেছে।
যাতে তথ্যের কারচুপি না হয়, নির্বাচন কমিশন অবিলম্বে ভোটের হার প্রকাশ করুক। সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষিত হোক। সুরক্ষিত হোক ব্যালট বাক্স, স্ট্রংরুম।
সাম্প্রদায়িকতাবাদ ও মৌলবাদের বিষের বিরুদ্ধে সংগ্রামে আমাদের রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত যুদ্ধ চালাতে হবে।
তার জীবনীগ্রন্থের সেই সব অংশকে বাছাই নেওয়া হয়েছে যা আমাদের সাধারণ আলোচনার মধ্যে বড় বেশি একটা আসে না, কিন্তু আসা উচিত।
পশ্চিমবঙ্গ তথা আমাদের দেশের রাজনীতিতে এই নির্বাচনের এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। জনগণের লড়াইয়ের ইতিহাসে সেই ভূমিকা এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন হিসেবে আগামীদিনে চিহ্নিত হতে চলেছে।
গরীব মানুষের তরফে যে লড়াকু মানসিকতার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে তাতে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ট উপাদান আছে।
রাজ্য, দেশ বদলাবার লড়াই শুরু হবে। পথে নামলে অনেক নতুন পথের সন্ধান মিলবে, ‘পথে এবার নামো সাথী….’।
জমির মালিকানায় সামাজিক শ্রেণির যে দুরকম বৈষম্য, সেই বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইটা আগে থেকেই গতি পেয়েছিল। এরই ফল ভূমি সংস্কার, পুনর্বন্টন।
ভারতের রাষ্ট্রপতির তাকে অবিলম্বে রাজ্যপালের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত।