কেউ হাফ দামে আলপিন থেকে এলিফ্যান্ট সবের মালিকানা বিক্রির লোভ দেখাচ্ছে -আপনি স্ক্রল করছেন। কেউ ২০% ডিসকাউন্টে চিকেন ওরিয়েন্টাল সিজলারের ছবি দেখাচ্ছে -আপনি স্ক্রল করছেন। অন্তহীন এই স্ক্রল, অর্থহীন এই স্ক্রল, অপ্রয়োজনীয় এই স্ক্রল। আপনি জানেন, আপনি বোঝেন। কিন্তু তবুও, আপনি স্ক্রল করছেন! আর স্ক্রল কি দেখছেন ঠিক করে দিচ্ছে অ্যালগোরিদম।
Category: Home Banner
আজকের পরিস্থিতিতে কমরেড জ্যোতি বসুর উত্তরাধিকার সম্পাদনায় আমাদের সফল হতেই হবে - সীতারাম ইয়েচুরি
কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।
সহকর্মীর চোখে - পার্থ দে
৮ জুলাই ২০২২, শুক্রবার সহকর্মীর চোখে – পার্থ দে জ্যোতি বাবু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনি কখনই আমাদেরকে ওনার অনুগত
তত্ত্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন -অজয় দাশগুপ্ত....
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্র বার) ২০০০ সালের শেষে কোনো একদিন। গণশক্তি দপ্তরের পাঁচতলায় মুজফ্ফর আহ্মদ পাঠাগারে ঢুকতেই দেখি এক পাহাড়
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার…
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্রবার) দ্বিতীয় পর্ব ৩তার পরে যাদবপুরে শিক্ষক সংগঠন জুটাতে কাজ করবার সময় তাঁর সঙ্গে যে খুব যোগাযোগ
১৯৫১, প্রথম দেখা খড়্গপুরে -পবিত্র সরকার...
৮ জুলাই , ২০২২ (শুক্রবার) প্রথম পর্ব এ লেখা মূলত সামান্য ব্যক্তিগত স্মৃতির উপর নির্ভর করবে। কারণ ভারতের সাম্প্রতিক ইতিহাসে
দুর্ভিক্ষের কারণ কিছু মানুষ
১৯৪৩ সালে তৎকালীন বাংলায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কমিউনিস্ট পার্টি নিজের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে মানুষকে বাঁচানোর কাজে নামে – সংগ্রামের ইতিহাসে সেও এক অনন্য নজীর। মানুষের দুর্দশা এবং সরকারের অপদার্থতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট পুস্তিকা (হ্যান্ডবুক) প্রকাশিত হয়, শিরোনাম ছিল ‘দ্য ম্যান মেড ফ্যামিন’।ইংরেজিতে সেই লেখা ছিল জ্যোতি বসুরই।
সময়ের পতাকা যাঁদের হাতে
সময় যখন ডাক দেয় তখন উচিত কথা বলার জন্য সাহসে ভর করে সব কিছুকে বাজি রাখতে প্রস্তুত, এমনকী নিজেদের নিরাপত্তা পর্যন্ত, বিবেকবান সেই সৃষ্টিশীল মানুষদেররই— একমাত্র তাঁদেরই— আমরা শিল্পী হিসেবে স্বীকার করব, শ্রদ্ধা জানাব। আর কাউকে নয়। কখনই নয়।
শান্ত ঋজু দৃঢ় মানুষটি চলে গেলেন
বাংলা কবিতার পাঠকমাত্র জানেন , শিরোনামের বিশেষণগুলি গোলাম কুদ্দুসের এমন একটি কবিতা থেকে নেওয়া যার প্রেক্ষিত বা মর্মবস্তু এই লেখাটির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবুও চার চারবার জাতীয় পুরস্কার জয়ী চলচ্চিত্রকার তরুণ মজুমদার সম্পর্কে যে কোনো আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে এই শব্দগুলি অব্যর্থ।
বামপন্থীরাই পারবে (১ম পর্ব)...
নয়া উদারবাদের কৌশলকে না বুঝে আজকের ফ্যাসিবাদী প্রবণতার কৌশলকে উপলব্ধি করা যাবে না। শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে সঠিক বোধ ব্যাতিত কিভাবে জনগণের একটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য পঞ্চম, ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম পে কমিশনের আলোচনা হয় আমি বুঝিনা। আমাদের দেশে শ্রমিকদের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত, তারা বেতন সংক্রান্ত এধরনের যেকোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত।