বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ববর্গকে নানাভাবে মানহানির মামলায় জড়িয়ে ফৌজদারি বিধির আওতায় ফেলতে চাইছে বিজেপি

বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ববর্গকে নানাভাবে মানহানির মামলায় জড়িয়ে ফৌজদারি বিধির আওতায় ফেলতে চাইছে বিজেপি
২৩ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার “মাঝ আকাশে থাকা ঘুড়িগুলো বলেছিলো কখনও মাথা নিচু করো না।” সালটা ১৯০৭, বর্তমানে পাকিস্তান অধিনস্ত পঞ্জাবের
চন্দন দাস বাংলায় লেখা একটিই বই দু’বার নিষিদ্ধ হয়েছিল অবিভক্ত পাকিস্তানে। অন্যতম ‘কারন’ — সূর্য সেন!বাংলাদেশের তখনও জন্ম হয়নি। বইটির
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
দীধিতি রায় ১৮ ই মার্চ।আজ থেকে ১৫২ টি বসন্ত আগে ১৮৭১ সালে প্যারিসে ১৮ ই মার্চ থেকে শুরু করে ২৮
সমগ্র জেলায় রাজস্ব আদায় সম্পূর্ণ বন্ধ আছে, সর্বত্র ভয়ঙ্কর অরাজক অবস্থা চলছে, কোন জমিতে এখনও পর্যন্ত লাঙলের একটি আঁচড়ও পড়ে নাই
গণতান্ত্রিক অধিকারের পক্ষে যেকোনো লড়াইতে আমরা সংগ্রামী মানুষের সহযোদ্ধা, এই অনুভবেই আমাদের পথ চলা জারী রয়েছে।
শ্রম শক্তিতে মেয়েদের অংশ বিপজ্জনক ভাবে কমছে। ২০১৭ থেকে ২০২১-এর মধ্যে ২ কোটি মহিলা শ্রম শক্তির বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে। এর বড় অংশই তরুণী। একদিকে কাজ নেই, কাজ খোওয়া যাচ্ছে। বেকারী বৃদ্ধির হার বাড়ছে। বেকারীর হার নিয়ে যে পরিসংখ্যান দেখা যায় মাঝে মাঝেই তা আংশিক সত্য। কেননা এখানে যে বিপুল অংশ কাজ করতে পারতেন কিন্তু করছেন না, তাদের ধরাই হয় না। সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ কাজ খুঁজছেন না, কেননা পাচ্ছেন না। মেয়েদের মধ্যে কাজ করতে পারতেন এমন জনসংখ্যার মাত্র ৯ শতাংশ কাজ করছেন।
প্রাক-মহামারী সময়ের তুলনায় মহামারীর পরে শহরে মেয়েদের মাসিক গড় কর্মসংস্থান ২২ শতাংশ কমে গেছে।
মধুজা সেন রায় গত কয়েকদিন ধরে রাজ্য রাজনীতি উত্তাল একটি সাংবাদিক সম্মেলন এবং তার জেরে একটি অনৈতিক ও বেআইনি গ্রেফতার
মনু সংহিতা’য় মহিলারা দ্বিতীয় স্তরের নাগরিক, তাঁদের বিনেপয়সার শ্রমেই সামন্ত পরিবারে উদবৃত্ত মজুত বাড়তে থাকে। কিন্ত এ বিনামূল্যের শ্রম কে দীর্ঘ মেয়াদি করার উপায় কি? মনু তার উপায় ও বাতলে গেছেন, সংস্কারে, ধর্মে, আচারে মেয়েদের মন গুলো কে বাঁধতে হবে আগে, তাকে পড়তে দেওয়া যাবেনা, জানতে দেওয়া যাবে না, ভাবতে দেওয়া যাবেনা। ছোটবেলা থেকেই মূল্যবোধ এর নামে একগাদা মিথ্যে, কুসংস্কার, নিয়মশৃঙ্খল দিয়ে বেঁধে দিতে হবে। যাতে নবীন প্রাণে কোথাও কোনো মুক্তির আঁচ না লেগে যায়। বাল্য বিবাহ, বহু বিবাহ, শিক্ষার অধিকার না দেওয়া, সবর্ণ বিবাহ, নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে, এসবের মধ্যে দিয়ে তার ব্যক্তি স্বাতন্ত্র এর বিকাশ কে অঙ্কুরেই বিনাশ করতে হবে। তবেই না পাওয়া যাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম এমন একদল মানুষ যারা পায়ের নিচে থাকতেই অভ্যস্ত, স্বচ্ছন্দ।