গণস্মৃতিতে ভীষনভাবে রয়ে গেছেন মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

গণস্মৃতিতে ভীষনভাবে রয়ে গেছেন মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) আহ্বান জানাচ্ছে।
শোষণ শুধুই শোষণ: কাহিনী ১: -১৮৬৩ সালে জুনের শেষ সপ্তাহে লন্ডনের দৈনিক পত্রিকায় ‘অতিরিক্ত খাটুনির ফলে মৃত্যু ‘শীর্ষক একটি উত্তেজনাপূর্ণ
আমাদের দেশে এই সংগ্রাম একইসঙ্গে শ্রেণি-সংগ্রাম এবং সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম।
অক্টোবর বিপ্লব ও সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পোস্টমর্টেম আজও চলছে গোটা দুনিয়া জুড়ে। সমাজতন্ত্রের অসারতা, অপ্রাসঙ্গিকতা প্রমানে লক্ষ লক্ষ টন কাগজ
একজন নিবেদিতপ্রাণ মার্কসবাদী যিনি পার্টির প্রতি নিবেদিত ছিলেন এবং জনজীবনে সততা ও সরলতার উচ্চ মানদণ্ড স্থাপন করেছিলেন।
কিন্তু, উদ্বৃত্ত মূল্যটার কী হলো? আপনার বক্তব্য শুনলাম। সে কারখানাও নেই, সে শ্রমিকও নেই, সে সোভিয়েত ইউনিয়নও নেই। শুনলাম, মানলাম
গোয়েন্দা পুলিশ বাংলায় বলশেভিক অন্তর্ঘাতের জনক হিসেবে লেনিনকে অভিযুক্ত করে দাবী করেন তিনি নাকি নকল টাকা ছাপিয়ে এই অঞ্চলের স্থানীয় অর্থনীতি ধসিয়ে দেবার পরিকল্পনা নিয়েছেন।
নাৎসি জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়নকে আক্রমন করার দিন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের চরিত্র বদলে হয়ে উঠেছিল জনযুদ্ধ। একদিকে মানব সভ্যতা রক্ষাকারী সোভিয়েত ইউনিয়ন,
বিগত শতাব্দীতে পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্র দুই ব্যবস্থার সংগ্রামের মধ্যে লক্ষ্য করা গেছে পুঁজিবাদ যেমন তার চুড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে পারেনি,