বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত

পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’ লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল উন্নয়নে মানুষকে যুক্ত করার। বামপন্থী আন্দোলনের কাছে তার মানে

জো বাইডেন করোনা মোকাবিলায় যা করেছেন

সংকটের সময় কেন্দ্রীয় সরকার নির্লজ্জের ন্যায় শুধু যে নিজের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়েছে তাই নয়, জিএসটি বাবদ ক্ষতিপূরণের যে অর্থ রাজ্য সরকারগুলির ন্যায্য পাওনা ছিল তাকেও বকেয়া রেখে দিয়েছে। অত্যন্ত লজ্জার হলেও এটাই সত্য যে আজ সারা পৃথিবীতে ভারতের অবস্থান সেইসব দেশের সাথে যারা মহামারী চলাকালীন জনকল্যানে নিজেদের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছে। কেবলমাত্র একটি প্রেক্ষিত বিচার করলেই নরেন্দ্র মোদীর তুলনায় জো বাইডেনের অবস্থানগত ফারাক স্পষ্ট হয়ে যায়।

বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (জমির লড়াই, মানের লড়াই) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত

কেবল ওই এক আইনেই গ্রামের গরিবের হাতে জমি তুলে দেওয়া যায়নি। ১৯৮১ এবং ১৯৮৬-তে পাশ করতে হয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়

Logo oF Communism

কেন্দ্রীয় বাজেট সম্পর্কে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।

সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ - বর্তমান কৃষক আন্দোলন এই শিক্ষাই দেয় (পর্ব ২)

ভারতে সাধারণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে ২৬শে জানুয়ারি,২০২১ দেশের সাধারণতন্ত্র দিবসের দিনে সারা ভারত এবং গোটা পৃথিবী সাক্ষী রইল এক ঐতিহাসিক

পশু শক্তির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক লড়াইয়ের পাশাপাশি সংগঠিত করতে হবে সামাজিক আন্দোলনকে

গান্ধীহত্যাকারীরা যখনই রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়েছে নানা ছুতো নাতায় জয়ললিতা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো আঞ্চলিক ও কায়েমী স্বার্থবাহী শক্তি তাদের কাছাকাছি চলে এসেছে। মুখে অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলে সাম্প্রদায়িক বিজেপির সঙ্গে ক্ষমতার মৌতাত নিতে কেন্দ্র বাজপেয়ী মন্ত্রীসভার সদস্য হতে মমতার এতোটুকু সমস্যা হয় নি। বিমুদ্রাকরণের জেরে নিজের এবং নিজেদের লুম্পেন ক্যাপিটাল অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় মমতা অপসারণ চেয়েছেন মোদির, তাবলে গান্ধী হত্যাকারী বিজেপির অপসারণ একটি বারের জন্যেও চান নি। বরং মোদির বদলে আডবানী বা জেটলির মতো বিজেপি নেতারা প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর কোনোই আপত্তি নেই-তা প্রকাশ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন। আর তার বিনিময়ে গান্ধীহত্যাকারী আর এস এস ‘র বর্তমান প্রধান মোহন ভাগবত খোদ কলকাতার বুকে সভা থেকে মমতা বা তাঁর “গরমেন” কিংবা তাঁর দল সম্পর্কে সম্পুর্ণ নীরব থেকে উভয়ের বোঝাপড়ার মাত্রাটিকে পরিস্কার করে দিয়ে গিয়েছেন।এই অমানিশার অবসানে সমস্ত গণতন্ত্রপ্রিয়, ধর্মনিরপেক্ষ মানুষকে আজ প্রত্যয়ে দৃঢ় হতে হবে।সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক পশু শক্তির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক লড়াইয়ের পাশাপাশি সংগঠিত করতে হবে সামাজিক আন্দোলনকেও।

হিটলার, মুসোলিনির আদর্শে গড়ে উঠেছিল আর এস এস

আর এস এস ভিন্নস্বর, ভিন্নমত কে ভয় পায়। তাই তারা সবার আগে ভারতের অন্যতম বৈশিষ্ট্য বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের ধারণাকে আক্রমণ করে। বিভিন্ন ভাষা, বহুবিধ আস্থা এবং যুগের পরে যুগ ধরে বিভিন্ন দার্শনিক মতবাদ যে দেশে সহাবস্থান করেছে এবং সবশেষে মানবতার সমুদ্রে এসে মিলিত হয়েছে সেই দেশেরই নাম ভারত। এমন দেশ আর এস এস এর মত সংকীর্ণ, মানবতা বিরোধী এবং ফ্যাসিস্ট সংগঠনের দেশ হতে পারে না। এদেশের বুকে দেশবিরোধী যদি সত্যিই কেউ থাকে তবে সেই তালিকায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ প্রথম স্থান পাবে, এটাই তাদের ইতিহাস, এটাই তাদের ভবিতব্য।

সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ - বর্তমান কৃষক আন্দোলন এই শিক্ষাই দেয় (পর্ব ১)

দেশের ভবিতব্য ঠিক করবেন দেশের জনসাধারণ, কোন আধিপত্যবাদী কর্তৃত্ব নয়। কোন নির্বাচনের ফলাফল ঠিক করতে পারে না এই দেশ কোন ক্ষমতার অনুসারি হয়ে চলবে, ক্ষমতাসীন দলের এই ধারণা ভুল যে তারা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন বলে এই দশ তাদের সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে। একেবারেই নয়, তাদের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন ভারতের জনসাধারন। সেই কাজে যে তারা ব্যর্থ একথাই আজ ভারতের জনসাধারন এই ট্র্যাক্টর প্যারেডের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন।

ww শান্তনু দে প্রথমত, লালকেল্লা থেকে জাতীয় পতাকা সরানো হয়নি। নামানোও হয়নি। এমনকি স্পর্শ পর্যন্ত করা হয়নি। ওড়ানো হয়নি খালিস্তানি