রাজভবন অভিযানকে চূড়ান্ত রূপ দিতে এবং রাজ্যপালদের কাছে জমা দেওয়ার স্মারকলিপি চূড়ান্ত করতে, ১৪ নভেম্বর দিল্লিতে এসকেএম -এর সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রাজভবন অভিযানকে চূড়ান্ত রূপ দিতে এবং রাজ্যপালদের কাছে জমা দেওয়ার স্মারকলিপি চূড়ান্ত করতে, ১৪ নভেম্বর দিল্লিতে এসকেএম -এর সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে কোনও ভাবে টাকা জোটাও — এই সংস্কৃতি এসেছে মূলত অনিশ্চয়তা থেকে। ‘অনুপ্রেরণা’ পেয়েছে তৃণমূলের নেতাদের। সামগ্রিকভাবে যা ছিল গনতন্ত্রের এক দৃষ্টান্ত তা দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে।
এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, দারিদ্র যদি বাড়ে তাহলে তার ফলে ক্ষুধাও অনেক বেশি বাড়বে। প্রশ্ন হল, এর ঠিক উল্টোটাও সত্য কিনা। অর্থাৎ আগের চেয়ে কম পরিমাণে খাদ্যশস্য আহার করলে তাকে ক্রমবর্ধমান দারিদ্রের প্রমাণ হিসেব ধরে নেওয়া যাবে কিনা। ঠিক এখানেই কাজে লাগে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক।
যখন ভোটগণনা হচ্ছে, সেখানেও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের দেখা গেছে ছাপ্পা দিচ্ছে প্রকাশ্যে, ক্যামেরার সামনে। হিংসার প্রতিক্রিয়ায় রেহাই পাননি তৃণমূলও। গ্রামবাসীদের প্রতিরোধে অন্তত ৭জন তৃণমূলকর্মীর মৃত্যু হয়েছে।
গ্রামের গরিব মানুষ কাজ পাচ্ছেন না। খাতায় কলমে দেখানো হয়েছে কাজ চলছে। ওই প্রতিনিধি দল দেখেছেন যে, কত কাজের দাবি আছে এবং কত কাজের মাস্টার রোল তৈরি হয়েছে তার কোনও হিসাবই সঠিকভাবে রাখা হয় না। অর্থাৎ মাস্টার রোলেই গোঁজামিল।
আজ আমাদের দেশের ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই এর অর্থ – সংগ্রামের সূচীমুখ স্থির রাখতে হবে লুঠেরা কর্পোরেটের বিরুদ্ধে আর রুটি-রুজি-গণতন্ত্রের দাবিতে রাস্তা দখল করে চালাতে হবে দীর্ঘস্থায়ী লড়াই।
লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে সমগ্র মন্ত্রীসভাই নেমে পড়ছে বিধায়ক কেনাবেচা ক’রে সরকার গঠন করতে। সংসদকে কার্যত অকেজো করে দিচ্ছে।
ইন্দো-ইউরোপীয়, দ্রাবিড় কিংবা অন্যান্য জনগোষ্ঠীর বংশকৌলীন্য গোছের পরিচিতির কারণে বাড়তি কোনো শ্লাঘার অনুভব আসলে মূর্খামি ছাড়া আর কিছুই না। ভারতীয়দের কর্তব্য ‘সকলেই যে আসলে এক’ এই সহজ সত্যটিকে চেতনা ও অনুভবে প্রতিষ্ঠা করে একসাথে দেশের ভবিষ্যত নির্মাণে ব্রতী হত্তয়া।
কাপুরুষ অথবা বিস্মৃত অথচ ধূর্ত একনায়ক যে কথা বললেই সেটা নির্জলা মিথ্যাচার বলেই মনে হয়, মানে বিষয়টা প্রায় একই দাঁড়ায়
সংগ্রাম করে গেছেন আজীবন। নিজেকে যুক্ত করেছিলেন দেশের পরাধীনতার শৃংখল মোচনের সংগ্রামে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সকল প্রয়োগে ভারতীয় সমাজকে বিশ্বের দরবারে উন্নীত এক সমাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ব্রতই শুধু নেননি, তাকে কার্যকরী করার জন্য জীবন পণ করেছিলেন