বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিযোগিতা মূলক তান্ডব, সাধারণ ও ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিরক্ত ও শঙ্কিত করেছে।

বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিযোগিতা মূলক তান্ডব, সাধারণ ও ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিরক্ত ও শঙ্কিত করেছে।
প্রতিরোধ গড়ে তোলাই এখন অগ্রাধিকার।
২৩ তম পার্টি কংগ্রেসের খসড়া রাজনৈতিক সাংগঠনিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে গৃহীত হয়েছে। আগামী ৬-১০ এপ্রিল কেরালার কান্নুরে পার্টির ২৩ তম কংগ্রেস আয়োজিত হবে।
কারচুপির মাত্রা এতটাই তীব্র যে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি অবধি পরিস্থিতি কমিশনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে বলে স্বীকার করেছেন। ব্যাপক হিংসা এবং ভয় দেখানোর সাথেই পোলিং এজেন্ট এবং প্রার্থীদের যেরকম নির্দয়ভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে তা গণমাধ্যমগুলিতে ব্যাপকভাবে ফুটে উঠেছে। একথা স্পষ্ট হয়ে গেছে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের আমলে এবং যখন রাজ্য পুলিশ সম্পূর্ণরুপে রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট, সেই অবস্থায় কোনও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব।
২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান
২ মার্চ ২০২১ মঙ্গলবার প্রথম পর্ব সোফিয়া ম্যাগডেলানা স্কল, ‘সোফি স্কল’কে মনে পড়ে? ইতিহাস তাঁকে এই নামেই চেনে। মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের
সাফল্য শস্য উৎপাদনে- শুদ্ধস্বত্ব গুপ্তপর্ব-৪ ধান উৎপাদনে ঘাটতি রাজ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রের পাঠানো চালের ওপর ভরসা করে থাকতে হতো। সেই
ডঃ সূজন চক্রবর্তী তার বক্তব্যে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন গত বছরের ২০শে সেপ্টেম্বর তারিখে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকার আইন পাশ করার পরেই ২৪ শে সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভায় বামেরা এমন প্রতিশেধমূলক বিল পাশ করার আবেদন জানিয়েছিল। তখন রাজ্য সরকার সেই আবেদনে সাড়া দেয় নি। পরে নানা অজুহাতে সেই প্রস্তাব রাজ্য সরকারের আনা প্রস্তাবের সাথে Same Kind – Same Spirit বলে উল্লেখ করে খারিজ করা হল। এখন যখন সারা দেশে এই আইনের প্রতিবাদে আন্দোলন চলছে, কেন্দ্রীয় সরকার নিজেই বিল স্থগিত করার প্রস্তাব দিয়েছে তখন আমাদের রাজ্যে কেন্দ্রীয় বিল প্রতিশেধি আইনের প্রস্তাব নেওয়া চলছে।
কোন যুক্তিতে মমতাকে বিজেপি বিরোধী বলা যায়? গৌতম রায় পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার আসন্ন নির্বাচনী সংগ্রামে কে সব থেকে বড় শত্রু ,