বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।

বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
তাঁকে আপনি যাই ভাবুন, মার্কস এখনও একটা ব্যাপার, মার্কসকে বাদ দিয়ে ভাবতে পারবেন না।
আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
এই সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে আদিবাসী এবং পরম্পরাগতভাবে বনবাসী মানুষের অধিকারসমূহের উপর আরেক দফা আক্রমণ করা হল’
আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।
হিন্ডেনবুর্গ এসব জানল কি করে? অধিকাংশ তথ্য পাবলিক ডোমেইনেই ছিল। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক ভারতীয় নিয়ামক সংস্থা আদানিদের ব্যবসা সম্পর্কে নিজেদের অনুসন্ধান জনিত তথ্য প্রকাশ করেছিল। যদিও তারা প্রাথমিক অনুসন্ধান করেই থেমে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এসব তথ্যই হিন্ডেনবুর্গের কাজে দিয়েছে।
‘ক্রোনি ক্যাপিটালিজম’ শুধু একটি বিশেষ অর্থনীতি না, একটি বিশেষ ধরনের রাজনীতিও। আমরা তাকেই কর্পোরেট-কমিউনাল নেক্সাস (কর্পোরেট ও সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত) বলেছি।