Ho Chi Minh2022

হো চি মিনের জন্মদিবস

মুক্তির লড়াইতে সফল হয় ভিয়েতনাম। জেনিভা শান্তি সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তখনকার মতো ভিয়েতনামের দক্ষিণ অংশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দখলে রয়ে যায়, স্বাধীনতা পায় উত্তর ভিয়েতনাম। সেই উত্তর ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন হো চি মিন। ১৯৫০ সালে মাও সে তুং’ই সবার প্রথমে ভিয়েতনামকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দেন।

Price Hike Part 2

মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে (পর্ব – ২)

রাজ্য সরকার আসলে নিজের সাধ্যানুযায়ী ফাটকাবাজির রসদ জুগিয়ে চলেছে। সেই ফাটকাবাজি হল আন্তর্জাতিক লগ্নী পূঁজির প্রেসক্রিপশন। জনগণের জীবন-যন্ত্রণা বাড়িয়ে চলা নয়া-উদারবাদ নামের নরখাদক ব্যবস্থাটাকে বিজেপি কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী রসদ যুগিয়ে চলেছে এটুকুই আসল কথা।

মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে? (পর্ব-১)

নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।

CPIMCC

মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারি বিরোধী সারা দেশব্যাপী প্রতিবাদ আন্দোলন: বামদলগুলির আহ্বান

আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।

১২৪এ: মোদী বনাম দেশ

মোদী সরকারের হলফনামায় চালাকি ছিল। বিশেষজ্ঞরা কেউ কেউ মনে করিয়েছেন যে আদালতে পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আবার আদালতকে সরেও যেতে বলা হয়েছে পুনর্বিবেচনা প্রক্রিয়ার থেকে। অর্থাৎ প্রশাসনিক স্তরে নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখে এই কাজ সারার আগ্রহ দেখাচ্ছে মোদী সরকার। নাগরিক স্বাধীনতার প্রতি দায়বদ্ধতার সঙ্গে অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। বারবার প্রধানমন্ত্রীকে টেনে এনে বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে সরকার নাগরিক স্বাধীনতার প্রশ্নে সংবেদনশীল।

ভারতে মে দিবস উদযাপনের শতবর্ষ

এই প্রথম শ্রমিকশ্রেণি সমস্ত শিল্পে তার শক্তিশালী হাতিয়ার ধর্মঘটকে ব্যবহার করল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের জন্য এবং দেখালো সাধারণ মানুষকে জড়ো করতে পারার দক্ষতা

ভারতে শ্রমজীবীদের লড়াই বনাম কর্পোরেট-হিন্দুত্বের আঁতাত

অতিমারিকালীন পরিস্থিতির সময় শ্রম আইন অকার্যকারি করার নেতৃত্ব দিয়েছিল বিজেপি পরিচালিত রাজস্থান সরকার। বিজেপি পরিচালিত উত্তর প্রদেশ সরকার বলেছিল শ্রম আইন স্থগিত রাখো তিন বছরের জন্য। মধ্যপ্রদেশের সরকার বলেছিল চুলোয় যাক শ্রম আইন ১০০০ দিনের জন্য। বিজেপির গুজরাট সরকার বলেছিল চাপা রাখো শ্রম আইন ১২০০ দিনের জন্য।

মে দিবস ও আজকের লড়াই

মে দিবস শুধু একটি ঘটনা নয়, ভবিষ্যতের দিক নির্দেশক। আন্দোলন এক‌ই পদ্ধতিতে চলবে মনে করার কোন কারণ নেই। সব লড়াইয়ে শ্রমিক শ্রেণী জিতবে এটাও ভাবার কোন কারণ নেই। মানুষ তৈরির প্রতিষ্ঠান ট্রেড ইউনিয়ন। সেই ট্রেড ইউনিয়নের কাজ‌ই হবে শ্রমিককে তার নির্দিষ্ট শ্রেণীতে প্রতিষ্ঠা করা ও যোগ্যতার সঙ্গে উত্তীর্ণ হ‌ওয়া।

মে দিবসের ইতিহাস - একটি পর্যালোচনা

মানবসভ্যতা প্রতিদিন একটু একটু করে এগিয়ে যায় শ্রমিকের রক্ত জল করা ঘামে।এই সভ্যতা তৈরিই হয়েছে শ্রমের বিনিময়ে। তাই এই সভ্যতার ইতিহাসে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে শ্রমিক শ্রেণি। শিল্প বিপ্লবের পর বিশ্বের নানান প্রান্তে শ্রমঘন এলাকা তৈরি হয়েছে, যেখানে বিপুল পরিমাণ শ্রমিক একটি কারখানা বা শিল্পকে কেন্দ্র করে একত্র হয়েছে।