প্রতিবাদ নিষিদ্ধ করার এই আদেশ সংসদের উপর সবচেয়ে নির্লজ্জ কর্তৃত্ববাদী আক্রমণ, এবং এর স্বাধীন কার্যকারিতা এবং সাংসদদের অবিচ্ছেদ্য অধিকার।
Tag: CPIM
অ-কাজের ভারত
এখনই যদি পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সরকারী ব্যয়বরাদ্দ না বাড়ানো হয়, রোজগার নেই এমন পরিবারগুলিকে মাসিক ন্যুনতম ৭৫০০ টাকার ডিরেক্ট ক্যাশ ট্রান্সফার প্রকল্পের আওতায় না আনা যায় এবং গণবণ্টন ব্যাবস্থাকে আরও বিস্তৃত করে জনগণকে রিলিফ না দেওয়া যায় তাহলে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি দেখেও কিছুমাত্র শিক্ষালাভ হয় নি বলেই বুঝতে হবে।
ক্ষমতার সাংবিধানিক পৃথকীকরণ বাস্তবায়িত করতে হবে
।ভারতের সংবিধান সমস্ত ভারতীয়কে তাদের বিশ্বাসের পালন ও প্রচার করার অধিকার এবং নিশ্চয়তা দেয়।এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অধিকার। একই সাথে, ভারতের সংবিধান স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে রাষ্ট্র কোনও বিশ্বাস/ধর্ম পালন বা অনুশীলন করবে না।
আজকের পরিস্থিতিতে কমরেড জ্যোতি বসুর উত্তরাধিকার সম্পাদনায় আমাদের সফল হতেই হবে - সীতারাম ইয়েচুরি
কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।
দুর্ভিক্ষের কারণ কিছু মানুষ
১৯৪৩ সালে তৎকালীন বাংলায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কমিউনিস্ট পার্টি নিজের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে মানুষকে বাঁচানোর কাজে নামে – সংগ্রামের ইতিহাসে সেও এক অনন্য নজীর। মানুষের দুর্দশা এবং সরকারের অপদার্থতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট পুস্তিকা (হ্যান্ডবুক) প্রকাশিত হয়, শিরোনাম ছিল ‘দ্য ম্যান মেড ফ্যামিন’।ইংরেজিতে সেই লেখা ছিল জ্যোতি বসুরই।
সময়ের পতাকা যাঁদের হাতে
সময় যখন ডাক দেয় তখন উচিত কথা বলার জন্য সাহসে ভর করে সব কিছুকে বাজি রাখতে প্রস্তুত, এমনকী নিজেদের নিরাপত্তা পর্যন্ত, বিবেকবান সেই সৃষ্টিশীল মানুষদেররই— একমাত্র তাঁদেরই— আমরা শিল্পী হিসেবে স্বীকার করব, শ্রদ্ধা জানাব। আর কাউকে নয়। কখনই নয়।
ভারত হারলে কেউই জিতবে না - সীতারাম ইয়েচুরি
রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক হিসাবে সমাজে ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি আমরা। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাতে বলি হয়ে আর একটিও জীবন যেন না হারায়। ভারতের বুকে বিভাজন যদি সম্প্রসারিত হলে কাররই জয় হবে না।
সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে কৃষক আন্দোলনের ভূমিকা
আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে কৃষকদের আন্দোলন-সংগ্রাম এক নতুন নজির রেখেছে। এই আন্দোলন সরাসরি বিজেপি সরকারের নীতির বিরোধিতার পাশাপাশি সরকার বদলে দিতে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের আহ্বানও জানিয়েছে। নয়া-উদারবাদ বিরোধী আন্দোলনে এমন রণকৌশল অভূতপূর্ব
মামলা প্রত্যাহার করে তিস্তা শীতলবাদ সহ অন্যান্যদের মুক্তি দিতে হবে
২০০৪ সালে সুপ্রিম কোর্টই গুজরাটের ঘটনায় রাজ্য সরকারের মাথাদের ‘আজকের নীরো’ বলে চিহ্নিত করেছিল। সাম্প্রতিক রায়ে অতীত দিনের পর্যবেক্ষণের লেশমাত্র নেই। এই রায়ে তিস্তা শীতলবাদের মতো যারা দেশের বিচারব্যবস্থার উপরে আস্থাশীল তাদেরকেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। সংশয়হীন হয়েই বলা চলে এই মামলা কিউরেটিভ পিটিশনের জন্য উপযুক্ত।
আসামে বিধ্বংসী বন্যার জন্য দ্রুত ত্রাণের ব্যবস্থা করতে হবে
সিপিআই(এম) এর পলিট ব্যুরো দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের জন্য অবিলম্বে ত্রাণ ব্যবস্থা করার আহ্বান জানায়।ত্রাণ শিবিরে খাবারের ব্যবস্থা ও যথাযথ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাদের বাসস্থান এবং অধিকার হারিয়েছে তাদের পুনর্বাসনের জন্য রাজ্য সরকারকে প্রকৃত প্রচেষ্টা করতে হবে।