আয়োজিত সভার আমন্ত্রণ পত্র হাতে পাওয়ার পরে মাত্র তিনদিন সময় রয়েছে, এমন ঘটনা অনভিপ্রেত।
Tag: CPIM
এক অনন্যসাধারণ কমিউনিস্ট - ই এম এস নাম্বুদিরিপাদ
একজন অবিসংবাদি কমিউনিস্ট নেতা হিসাবে ইএমএসকে প্রায়ই বিভিন্ন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে হত, এমনই এক সাংবাদিক তাকে কথা বলায় জড়তা সম্পর্কে প্রশ্ন করেন তিনি কি সবসময়ই এমন কথা বলার সমস্যায় ভোগেন? তার উত্তরটি ছিল অসাধারণ – “না সবসময় নয়, কেবলমাত্র যখন কথা বলি তখনই এমন হয়”!!
মহম্মদ আবদুল্লাহ রসুল - এক ইতিহাসের কথা
দাঙ্গার ইতিহাস যেমন রয়েছে, তার উল্টোদিকে মানুষের সম্প্রীতির ইতিহাসও আছে, আর আছে সেই ইতিহাসে কমিউনিস্ট পার্টির ভূমিকা।
কেরালার বিকল্প অর্থনীতি - কোচির ‘জল মেট্রো’
কোভিডকালে কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেভাবে পুরষ্কৃত হয়েছিলেন গোটা বিশ্বের দরবারে, এবার অর্থনীতির উন্নয়নের মাপদণ্ডেও সেই ছাপ রেখেছে কেরালার বামপন্থী সরকার।
জ্ঞানবাপী মসজিদ প্রসঙ্গে - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে। এই সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে দাবি জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। একইসাথে পলিট ব্যুরো দাবী জানাচ্ছে ১৯৯১-সালের উপাসনাস্থল বিষয়ক বিশেষ আইনকে কোনওভাবেই লঙ্ঘন করতে দেওয়া যাবে না। ধর্মীয় স্থানসমূহ সম্পর্কে এধরনের বিতর্ক এড়াতে এবং সেইসব উপাসনাস্থলের বিদ্যমান কাঠামো পরিবর্তনের কোনরকম প্রচেষ্টাই যাতে অনুমোদিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্যই এই আইন প্রণীত হয়েছিল।
মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারি বিরোধী সারা দেশব্যাপী প্রতিবাদ আন্দোলন: বামদলগুলির আহ্বান
আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।
বাডগাঁও’তে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদ সিপিআই(এম)-র
সভ্য সমাজে এমন বর্বরোচিত ঘটনার কোন জায়গা নেই, এমন নৃশংস ঘটনায় সমাজের উপরে কুপ্রভাব পড়ে। কোন পরিস্থিতির অজুহাতেই এহেন হত্যালীলা সমর্থনযোগ্য নয়।
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
সদ্য সমাপ্ত ২৩তম পার্টি কংগ্রেসের পরে নবগঠিত পলিট ব্যুরোর এটিই প্রথম বৈঠক। কাজ এবং দায়িত্ব বণ্টন সংক্রান্ত আলোচনায় যা নির্ধারিত হয়েছে সেইসব এই বছর ১৮-১৯ জুন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে।
ভারতে মে দিবস উদযাপনের শতবর্ষ
এই প্রথম শ্রমিকশ্রেণি সমস্ত শিল্পে তার শক্তিশালী হাতিয়ার ধর্মঘটকে ব্যবহার করল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের জন্য এবং দেখালো সাধারণ মানুষকে জড়ো করতে পারার দক্ষতা
ভারতে শ্রমজীবীদের লড়াই বনাম কর্পোরেট-হিন্দুত্বের আঁতাত
অতিমারিকালীন পরিস্থিতির সময় শ্রম আইন অকার্যকারি করার নেতৃত্ব দিয়েছিল বিজেপি পরিচালিত রাজস্থান সরকার। বিজেপি পরিচালিত উত্তর প্রদেশ সরকার বলেছিল শ্রম আইন স্থগিত রাখো তিন বছরের জন্য। মধ্যপ্রদেশের সরকার বলেছিল চুলোয় যাক শ্রম আইন ১০০০ দিনের জন্য। বিজেপির গুজরাট সরকার বলেছিল চাপা রাখো শ্রম আইন ১২০০ দিনের জন্য।