৭ই নভেম্বর-নভেম্বর বিপ্লব দিবসের এবছর ১০৬তম বার্ষিকী। কমিউনিস্ট বিরোধীরা ক্লান্তিহীনভাবে প্রশ্ন করে যায়,সোভিয়েত ইউনিয়ন আজ নেই তাহলে কেন ইতিহাসে পরিণত

৭ই নভেম্বর-নভেম্বর বিপ্লব দিবসের এবছর ১০৬তম বার্ষিকী। কমিউনিস্ট বিরোধীরা ক্লান্তিহীনভাবে প্রশ্ন করে যায়,সোভিয়েত ইউনিয়ন আজ নেই তাহলে কেন ইতিহাসে পরিণত
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারত সরকার সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অক্ষুণ্ণ রেখেই ধনতান্ত্রিক বিকাশের রাস্তা নেয়। ফলে গ্রামে সামন্ততান্ত্রিক ভূমি সম্পর্ক অব্যাহত
হাজার চেষ্টা করেও বিপ্লবের অবদানকে কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।
রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ এ জন্মের তীর্থদর্শনের’ অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন এইভাবে;“রাশিয়ায় অবশেষে আসা গেল। যা দেখছি আশ্চর্য ঠেকছে। অন্য কোনো দেশের
বিজয়ী বিপ্লব এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে তার ভূমিকার দৌলতে সমাজতন্ত্র এবং জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের স্বপক্ষে শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন ঘটেছে, তাই সাম্রাজ্যবাদের গতি রুদ্ধ হয়েছে।
কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম প্রকাশ্য জনসভায় সভাপতির আসন গ্রহণ করেছিলেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন।
‘ধনগরিমার ইতরতা অবসানে’ সুদীর্ঘ সংগ্রামের লক্ষ্যে অবিচল উন্নত সংস্কৃতির প্রথম জাগরণ ঘটিয়েছে নভেম্বর বিপ্লব-ই।
শোষণের মতাদর্শগত আঘাতকে প্রতিহত করতে দরকার মার্কসীয় দর্শনের সঠিক জ্ঞান। সাথে অতীত থেকে সঠিক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের । তাই দরকার অতীত চর্চার সাথে বাস্তব সময়ের সঠিক বিশ্লেষণ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
এখনও বিপ্লবের দিনে আমাজন থেকে আন্দামান সাজে লাল ঝান্ডায়। এই শপথে: একদিন ‘প্রতি মাস হবে অক্টোবর, প্রতিদিন প্রত্যেকে লেনিন।’