৮ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতি বার, জ্যোতি বসু প্রায়শই বলতেন, ‘আই অ্যাম নট এ প্র্যাগম্যাটিস্ট, আই অ্যাম এ মার্ক্সিস্ট।’’ একজন প্রাজ্ঞ

৮ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতি বার, জ্যোতি বসু প্রায়শই বলতেন, ‘আই অ্যাম নট এ প্র্যাগম্যাটিস্ট, আই অ্যাম এ মার্ক্সিস্ট।’’ একজন প্রাজ্ঞ
hjggjgjgj,gjg
পুঁজিবাদকে উৎখাত করতে হয়। উপড়ে ফেলার সেই কাজ মূলত নির্ভর করে পূঁজির শাসনের বিরুদ্ধে শ্রমজীবী মানুষদের নেতৃত্বে সংগঠিত আন্দোলনসমূহের উপরে যা ক্রমাগত চলতি সমাজে শ্রেণিসংগ্রামের তীব্রতা বস্তুগতভাবে বাড়িয়ে চলে। আন্দোলনের বস্তুগত সামর্থ্যলাভ আসলে সমাজ বদলের লড়াইতে ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যোগান দেয় এবং সেই সামর্থ্য অর্জনের জন্যই নিরন্তর সংগ্রাম একান্ত প্রয়োজন। সংকটকালীন পরিস্থিতি, যা হল সমাজ বদলের লড়াইয়ে ‘বিষয়গত উপাদান’ তা যতই তীব্র আকার নিক না কেন যদি পূঁজির শোষণ উচ্ছেদের লক্ষ্যে পূর্বোক্ত ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যথাযথরুপে প্রস্তুত না থাকে তবে সমাজ বদলের সংগ্রাম সমাজবিপ্লবের স্তরে উন্নীত হতে পারে না।
শান্তিপূর্ণ বৈদেশিক নীতি, প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের সাথে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা এবং দক্ষিণ এশিয়াসহ গোটা পৃথিবীতে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গণসাধারণতন্ত্রী চীনের সাফল্য সম্পর্কে দুনিয়াজূড়ে মানুষজন প্রত্যাশায় বুক বেঁধেছেন।
সম্প্রতি কসবা সোনারপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় টিকাকরণ শিবিরকে কেন্দ্র করে বড় মাপের কেলেঙ্কারি জনসমক্ষে এসেছে। এটা বিস্ময়কর যে বিগত
আমাদের দাবি, ভুয়ো টিকাকরণ কেন্দ্র নিয়ে জালিয়াতির পূর্ণাঙ্গ নিরপেক্ষ তদন্ত করতে হবে। অভিযুক্তদের যে যোগাযোগই থাকুক না কেন তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। টিকা নিয়ে কালোবাজারি বন্ধ করতে এবং সকলের জন্য বিনামূল্যে টিকাকরণের জন্য সরকারকে ব্যবস্থা করতে হবে।
মোদী সরকার এই হাহাকারের দায় কখনোই এড়িয়ে যেতে পারে না কারন যে “খোলাবাজারের” উদারবাদী নীতিতে আমাদের দেশে টিকার উৎপাদন সম্পাদিত হয়েছে তাতে এমনটাই ছিল অবশ্যম্ভাবী। জনগণের টাকায় টিকার গবেষণা চলেছে অথচ যখন প্রয়োজন এলো সেই গবেষণালব্ধ টিকা হয়ে গেল বেসরকারি মালিকানাধীন পণ্য! আর কে না জানে পণ্য উৎপাদন এবং তার মূল্য নির্ধারণের আগাগোড়া সবটাই অমানবিক!
ডেথ সার্টিফিকেট মৃত্যুর কারণ বলে দিচ্ছে ফুসফুস এবং হূদযন্ত্রের সমস্যা । মৃতদের পরিবারগুলিকে দরজায় দরজায় ছুটে বেড়াতে হচ্ছে । করোণায়
‘কয়েক বছর আগেও দেশের বেশিরভাগ মানুষের কাছে কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক সংবলিত সংস্যাগুলি যথেষ্ট অস্পষ্ট ছিল।’ লিখছেন অশোক মিত্র, ১৯৮৪-তে মার্কসবাদী পথের