৫ জুন ২০২২, রবিবার এবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ইউএনইপি (United Nations Environment Programme)-র আহ্বান “একটিই বিশ্ব”, স্বাভাবিক ভাবে এই বিশ্বকে

৫ জুন ২০২২, রবিবার এবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ইউএনইপি (United Nations Environment Programme)-র আহ্বান “একটিই বিশ্ব”, স্বাভাবিক ভাবে এই বিশ্বকে
এই সরকার মনে করে যে লোকেরা মন্দির এবং মসজিদ, তাজমহল এবং কুতুব মিনারের বিষয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়বে এবং কাশ্মীর ফাইল এবং নাগরিকত্বের মানদণ্ডের পরিবর্তন নিয়ে চিন্তিত হবে। কিন্তু দুঃখ-দুর্দশার ভান্ডার উপচে পড়ছে- জনগণ এই প্রতারণা চাক্ষুষ করছে এবং তারা এই গণবিরোধী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ জুন , ২০২২ (বুধবার) লেনিন জেলখানাকে বিশ্ববিদ্যালয় বলে অভিহিত করতেন। বাংলার ইতিহাসের পাতায় এমনই এক বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছিল দমদম
যে কোনও মুহূর্তে প্রাণনাশের আশঙ্কায় বামপন্থী প্রার্থী। চব্বিশ ঘণ্টা তাঁকে ঘিরে নিরাপত্তার ঘেরাটোপ। এর মধ্যেই আশার আলো মানুষ পরিবর্তন চাইছেন। নির্বাচনী প্রচারে পেত্রো বলেছেন, ১৯৪৮ থেকে হিংসায় আক্রান্ত দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে কিছু বড় পরিবর্তন জরুরি। তাঁর সরকার কৃষি সংস্কার করবে, শক্তিশালী করবে শ্রম আইনকে, কলম্বিয়ার কৃষ্ণাঙ্গ ও আদি জনগোষ্ঠী মানুষের সমানাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
বামপন্থী নির্বাচনী জোট প্যাক্টো হিস্টোরিকা (হিস্টোরিকাল প্যাক্ট)-র প্রার্থী পেত্রো। তাঁর কথায়, ‘সামাজিক আন্দোলন, আদি জনগোষ্ঠীর আন্দোলন, নারীবাদী ও পরিবেশবাদীদের নিয়ে এই জোট।’ এই জোটে অতি বামপন্থী, কমিউনস (একসময়ের দাপুটে মার্কসবাদী গেরিলা সংগঠন ফার্কের রাজনৈতিক দল), মধ্য-বাম থেকে রয়েছে কলম্বিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির মতো ২০টি রাজনৈতিক দল
লেবার স্বরাজ পার্টির অফিস। এই পার্টিরই মুখপত্র ছিল লাঙল।যৌন কর্মীদের মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে লেখা নজরুলের কবিতা ছাপা হয়েছিল এই পত্রিকায়।সাম্যবাদী পুস্তিকায় স্থান করেছিল এই কবিতা
তাঁর অবদান সমস্ত দেশের নিকট হতে স্বীকৃতি লাভ করেছে। নজরুল ইস্লাম দেশকে স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রেরণা যুগিয়েছেন। তিনি নিজেও ছিলেন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সৈনিক। এই জন্য আমরা দেখতে পাচ্ছি কবির এই সুদীর্ঘ নীরবতা সত্ত্বেও তাঁর জনপ্রিয়তা প্রতিবছরই বেড়ে চলেছে।
কোভিডকালে কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেভাবে পুরষ্কৃত হয়েছিলেন গোটা বিশ্বের দরবারে, এবার অর্থনীতির উন্নয়নের মাপদণ্ডেও সেই ছাপ রেখেছে কেরালার বামপন্থী সরকার।
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।
যার জীবনে অসম্ভব বলে কোনো শব্দ ছিল না, অনায়াসে বলতে পারতেন দৃঢ় সঙ্কল্প নিয়ে একজন কমিউনিস্ট পাহাড় ভেঙ্গে ফেলতে পারে।