সাফল্য শস্য উৎপাদনে- শুদ্ধস্বত্ব গুপ্তপর্ব-৪ ধান উৎপাদনে ঘাটতি রাজ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রের পাঠানো চালের ওপর ভরসা করে থাকতে হতো। সেই
Category: Home Banner
বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত
পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’ লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল উন্নয়নে মানুষকে যুক্ত করার। বামপন্থী আন্দোলনের কাছে তার মানে
সারা ভারত কৃষক সভার প্রেস বিবৃতি
এআইকেএস তার সমস্ত ইউনিট এবং ভারতের সমস্ত কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে প্রধানমন্ত্রীর কৃষক সম্প্রদায়ের প্রতি অপমানের বিরুদ্ধে সারা দেশে ব্যাপক বিক্ষোভের আয়োজন এবং দেশজুড়ে আরও দৃঢ় প্রত্যয়ী সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত থাকার জন্য।
জো বাইডেন করোনা মোকাবিলায় যা করেছেন
সংকটের সময় কেন্দ্রীয় সরকার নির্লজ্জের ন্যায় শুধু যে নিজের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়েছে তাই নয়, জিএসটি বাবদ ক্ষতিপূরণের যে অর্থ রাজ্য সরকারগুলির ন্যায্য পাওনা ছিল তাকেও বকেয়া রেখে দিয়েছে। অত্যন্ত লজ্জার হলেও এটাই সত্য যে আজ সারা পৃথিবীতে ভারতের অবস্থান সেইসব দেশের সাথে যারা মহামারী চলাকালীন জনকল্যানে নিজেদের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছে। কেবলমাত্র একটি প্রেক্ষিত বিচার করলেই নরেন্দ্র মোদীর তুলনায় জো বাইডেনের অবস্থানগত ফারাক স্পষ্ট হয়ে যায়।
‘চাক্কা জ্যাম’ কর্মসূচী সফল করার আহ্বান বামফ্রন্টের
দিল্লির বুকে প্রায় আড়াই মাস ধরে সারা ভারত কৃষক সংঘর্ষ সমন্বয় কমিটি ও সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার আহবানে সরকারী দমনপীড়নের কর্মসূচীকে ব্যর্থ করে ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলন চলছে। কৃষক আন্দোলনের দাবি, দেশের কৃষকবিরোধী ৩টি আইন প্রত্যাহার করতে হবে এবং বিদ্যুৎ বিল বাতিল করতে হবে।
মানুষের লড়াইকে আরো শক্তিশালী করে তুলতে নতুন উদ্যোগ
যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে, তুলে ধরুন করোনাকালে স্বজন হারানো মানুষের কথা। সামাজিক না, করোনা মোকাবিলার সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনে বজায় রাখুন শারীরিক দূরত্ব। গড়ে তুলুন সামাজিক ঐক্য। করোনার বিরুদ্ধে, করোনা মোকাবিলার যাবতীয় ত্রুটি-বিচ্যুতি-অবহেলার বিরুদ্ধে, মানুষের লড়াইকে আরো শক্তিশালী করে তুলুন।
অমানবিক আচরণ দিল্লী পুলিশের - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
কৃষকদের প্রতিবাদ আন্দোলনকে উৎখাত করতে কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ দিল্লী পুলিশ কৃষকদের অভুক্ত রাখার উদ্দেশ্যেই এমন অমানবিক আচরণ করছে। কৃষকদের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এমন জঘন্য আচরণ করলেও সরকার কিছুতেই তাদের প্রতিবাদের কণ্ঠরোধ করতে পারবে না। তাদের এই দৃঢ় এবং অকুতোভয় মনোভাবে উদ্বুদ্ধ হয়ে আন্দোলনের ময়দানে শক্তিবৃদ্ধি করতে প্রতিদিন আরও অনেক কৃষকের সমাগম হচ্ছে
বিকল্প ও উন্নততর ভাবনা (জমির লড়াই, মানের লড়াই) - শুদ্ধস্বত্ব গুপ্ত
কেবল ওই এক আইনেই গ্রামের গরিবের হাতে জমি তুলে দেওয়া যায়নি। ১৯৮১ এবং ১৯৮৬-তে পাশ করতে হয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়
কেন্দ্রীয় বাজেট সম্পর্কে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।