২ এপ্রিল ২০২৩ (রবিবার) “আমি গাই তারি গান –দৃপ্ত-দম্ভে যে-যৌবন আজ ধরি অসি খরসান ; হইল বাহির অসম্ভবের অভিযানে দিকে
Category: Fact & Figures
আন্দোলনের সূচীমুখ রাখতে হবে স্থির : শমীক লাহিড়ী...
২ এপ্রিল ২০২৩ (রবিবার) মনে পড়ে? “সারদায় প্রথম সুবিধাভোগী ব্যক্তির নাম মমতা। এটা কোনও টাকা নেওয়ার থেকেও বেশি। উনি টাকা
মার্কিন ব্যাঙ্কের পতনের নেপথ্যে
পুঁজিবাদে মুদ্রাস্ফীতি কে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় হল’ বেকারত্বের সৃষ্টি করে, যা কিনা বর্তমান সময়ে সংগঠিত করা হয় সুদের হার বৃদ্ধি করে।
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
৫ই এপ্রিল সংসদের উদ্দেশ্যে মজদুর-কিষাণ মার্চ ঘোষিত হয়েছে। পলিট ব্যুরো আরও একবার এই মার্চের প্রতি নিজেদের সংহতি জানাচ্ছে।
সত্য যেথায় ব্রাত্য
নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। আমরা কথা দিতে পারি আমাদের কেউ প্যানিক এ্যাটাক নিয়ে হাসপাতালে লুকাবে না বা বাঁচার জন্য মোদী-শা’র সাথে কোনও গোপন বৈঠকও করবে না
রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতর কতৃক সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের পাঠানো সার্কুলারের বিরোধিতা করছি কেন?
চুপিসারে কোনোরকম আলোচনা ছাড়া বিজেপির শিক্ষানীতি চাপানোর চেষ্টা কেন করছেন মুখ্যমন্ত্রী? কোন অঙ্কে?
ভগৎ সিং'র স্বপ্নের ভারত কি এই বেরোজগার ভারত? -সোহম মুখার্জি...
২৩ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার “মাঝ আকাশে থাকা ঘুড়িগুলো বলেছিলো কখনও মাথা নিচু করো না।” সালটা ১৯০৭, বর্তমানে পাকিস্তান অধিনস্ত পঞ্জাবের
মার্কিন ব্যাংকের দেউলিয়া অবস্থা- আকস্মিক নাকি কঠিন বাস্তব?
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
চুয়াড় বিদ্রোহ ও বীরাঙ্গনা রানী শিরোমণি
সমগ্র জেলায় রাজস্ব আদায় সম্পূর্ণ বন্ধ আছে, সর্বত্র ভয়ঙ্কর অরাজক অবস্থা চলছে, কোন জমিতে এখনও পর্যন্ত লাঙলের একটি আঁচড়ও পড়ে নাই
নারী দিবস : আজকের সমস্যা
শ্রম শক্তিতে মেয়েদের অংশ বিপজ্জনক ভাবে কমছে। ২০১৭ থেকে ২০২১-এর মধ্যে ২ কোটি মহিলা শ্রম শক্তির বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে। এর বড় অংশই তরুণী। একদিকে কাজ নেই, কাজ খোওয়া যাচ্ছে। বেকারী বৃদ্ধির হার বাড়ছে। বেকারীর হার নিয়ে যে পরিসংখ্যান দেখা যায় মাঝে মাঝেই তা আংশিক সত্য। কেননা এখানে যে বিপুল অংশ কাজ করতে পারতেন কিন্তু করছেন না, তাদের ধরাই হয় না। সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ কাজ খুঁজছেন না, কেননা পাচ্ছেন না। মেয়েদের মধ্যে কাজ করতে পারতেন এমন জনসংখ্যার মাত্র ৯ শতাংশ কাজ করছেন।
প্রাক-মহামারী সময়ের তুলনায় মহামারীর পরে শহরে মেয়েদের মাসিক গড় কর্মসংস্থান ২২ শতাংশ কমে গেছে।