একেক বার পরস্পরকে বলি, নিজেদেরই, থাক, এখনই যাব না তাহলে!
Category: Campaigns & Struggle
পলিটব্যুরোর বিবৃতি
লক্ষ লক্ষ কৃষকজনতার গৌরবময় সশস্ত্র সংগ্রামকে মর্যাদা দিতে এবং সেই লড়াইতে অসংখ্য শহীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত দিবস হিসাবেই সিপিআই(এম) নিজামের আত্মসমর্পণের দিনটিকে পালন করবে
হম দেখেঙ্গে- জামিনে মুক্ত হলেন পার্টি কর্মীরা
মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।
উপাসনার স্থানসমূহ সংক্রান্ত আইন (১৯৯১)-কে মান্যতা দিতে হবে
১৯৯১ সালে প্রণীত বিধানটির লক্ষ্য ও অবস্থানের গুরুত্ব মাথায় রেখেই কঠোরভাবে এই আইন প্রয়োগের জন্য নিজেদের সোচ্চার সমর্থনকেই পুনর্ব্যক্ত করছে সিপিআই(এম)।
ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ ও ভারতের দুর্ভিক্ষ
ব্রিটিশ শাসনকালে এইসকল দুর্ভিক্ষ অন্তত ৮.৫ কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, এটা ব্রিটিশ সরকারেরই হিসাব। তাহলে সহজেই অনুমেয় প্রকৃত সংখ্যাটা কতটা বেশি হতে পারে।
সার্বিক বিপন্নতা মুক্ত হতে, চাই বহুমুখী লড়াই
“চোর ধরো, জেল ভরো।” এ বাংলা কখনও এই শ্লোগান শোনার জন্য অভ্যস্ত ছিল না! কিন্তু বাধ্য হচ্ছে মানুষ, বাধ্য হচ্ছে বামপন্থীরা এরাজ্যের রাজনীতিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে।
মিথ্যার আলমারি, গুজবের কাগজ থাকে না
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।
কেন প্রত্যাখ্যান ?
ব্যাক্তিগতভাবে বামপন্থার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এমন কারোর এই পুরস্কার গ্রহণ সম্পর্কে পার্টির কতটুকুই বা বলার থাকে? কিন্তু বামপন্থী পার্টির নেতৃস্থানীয়রা এমনসব পুরস্কারের আমন্ত্রণ অস্বীকার করবেন এমনটাই স্বাভাবিক।
সিপিআই(এম)’র নেতা-কর্মীদের মুক্তি দিতে হবে: পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর নৃশংস পুলিশী হামলার নিন্দা করছে সিপিআই(এম)’র পলিট ব্যুরো৷
স্রোতের বিপরীতে জীবনের কবিতা
সংগ্রাম, ষড়যন্ত্র, প্রতিরোধের লড়াইয়ের হাজারো রূপকথার ঐতিহ্যকেই নিজের জীবনের সঙ্গে যাপন করে আসলে এগিয়ে চলেন ফুল্লরা মণ্ডলরা। অনায়াসে, নির্বিকারে সার, বীজ, জলের যোগান দিয়ে চলেন দিনবদলের স্বপ্ন দেখা লক্ষ, অযুত চেতনাকে।