অমর শহীদেরা পথ দেখান

কংগ্রেসের এই খুনে বাহিনীর কেউই পুঁজিপতি- জমিদার- জোতদারদের পরিবার থেকে আসেনি। তারা এসেছিল সাধারণ পরিবার থেকে। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় বৈষম্য বাড়ে, দারিদ্র বাড়ে, বেকারি বাড়ে। এই বেকার বাহিনীর একটা অংশকে বিপথগামী করে মেহনতি মানুষের আন্দোলনের নেতৃত্বকে খুন করার কাজে ব্যবহার করা হয়। চেতনা দিতে না পারলে যাদের নীতির জন্য তারা বেকার হয়, তাদের স্বার্থেই এরা ব্যবহৃত হয়।

প্রতিদিন ১ হাজার কোটি খরচ? বরাদ্দ উল্লেখ নেই - চন্দন দাস

রেগা নিয়ে ভাঁওতা বাজটে ‘প্রত্যেক জবকার্ডধারী’কে কাজ দেবে রাজ্য সরকার। কাজ দেবে ‘কমপক্ষে ৫০ দিন’ করে। মমতা ব্যানার্জির সরকার বৃহস্পতিবার

CPIMCC

কেন্দ্রীয় কমিটির বিবৃতি

আগস্ট ১-১৫, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন, সমস্ত পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং সংবিধানের প্রস্তাবনার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সমাপ্তি।স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের গৌরবময় ভূমিকা, গণতন্ত্র রক্ষা, গণতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক মূল্যবোধকে তুলে ধরে প্রচারাভিযান।

WestBengal Crime

মমতার দাবি, আসলে কতটা নিরাপদ বাংলা

তৃণমূল-শাসিত রাজ্যে এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার সর্বনিম্ন,২%। যেখানে গোটা দেশের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ২৯.৮%। আবার এরমধ্যে খোদ কোলকাতায় এইধরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ৭.৮%।

CPIMCC

কেন্দ্রীয় কমিটির বিবৃতি

২৩ তম পার্টি কংগ্রেসের খসড়া রাজনৈতিক সাংগঠনিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে গৃহীত হয়েছে। আগামী ৬-১০ এপ্রিল কেরালার কান্নুরে পার্টির ২৩ তম কংগ্রেস আয়োজিত হবে।

কাজের কোন দিশা নেই, ঋণের ফাঁদে রাজ্যকে নিয়ে যাচ্ছেন মমতা - চন্দন দাস...

১১ মার্চ ২০২২ শনিবার মমতার হাসি ফোটানোর বাজেট:কাজের খোঁজ নেই, ঋণের জাল জোরালো হচ্ছে ‘‘এই বাজেট সাধারণ মানুষের মুখে হাসি

PB Statement

তৃণমূলের আমলে অবাধ নির্বাচন অসম্ভব

কারচুপির মাত্রা এতটাই তীব্র যে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি অবধি পরিস্থিতি কমিশনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে বলে স্বীকার করেছেন। ব্যাপক হিংসা এবং ভয় দেখানোর সাথেই পোলিং এজেন্ট এবং প্রার্থীদের যেরকম নির্দয়ভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে তা গণমাধ্যমগুলিতে ব্যাপকভাবে ফুটে উঠেছে। একথা স্পষ্ট হয়ে গেছে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের আমলে এবং যখন রাজ্য পুলিশ সম্পূর্ণরুপে রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট, সেই অবস্থায় কোনও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব।