রুখে দাঁড়িয়েছে দেউচা পাঁচামী। তৈরি হয়েছে ভূমিরক্ষা কমিটি। প্রতিবাদে আছেন সব অংশের মানুষ। তারা গ্রামে গ্রামে সভা করেছে। এখনও করছে। তারা হ্যান্ডবিল করেছে। ভূমিরক্ষা কমিটির নামে ছাপানো হ্যান্ডবিলে কী আছে? ‘‘দয়া নয়, অধিকার চাই, কয়লা খনি নয়, আদিবাসী সংস্কৃতি-জঙ্গল-জনজীবনের উন্নয়ন চাই।’’ হ্যান্ডবিলে আরও লেখা হয়েছে, ‘‘যেখানে যেখানে কয়লা খনি হয়েছে সেখানে মানুষ ধ্বংস ছাড়া আর কী পেয়েছে?
Tag: TMCGovtWB
আনিস খাঁনের অভিযোগপত্রঃ সহযোগিতা কামনা করে পুলিশকে লেখা চিঠি
আনিস খাঁন নিজেই স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন, সেই অভিযোগপত্রের সম্পূর্ণ বক্তব্য নিচে তুলে ধরা হল। আনিসের নিজের লেখাতেই স্পষ্ট তাকে এবং তার পরিবারকে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব সন্ত্রস্থ করে তুলেছিল। যারা হত্যাকারীদের পরিচয়, আশ্রয় সম্পর্কে সন্দিহান তাদের জন্য আনিসের লেখা চিঠিটি ‘আই ওপেনার’। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে প্রত্যেকে সোচ্চার হন, বিচার চান – দোষীদের শাস্তির দাবী জানান।
কোথায় চলেছে আমাদের রাজ্য?
যতই জাঁক করে বড়াই করা হোক, নীতি আয়োগের সূচকে বেআব্রু শহর কলকাতায় ভাল কাজের সুযোগ ঠিক কতটুকু! সেইসঙ্গেই প্রকট আর্থিক উন্নতির বেহাল দশা। রাজ্যে নতুন শিল্প নেই। একের পর এক কারখানায় ঝাঁপ বন্ধ। বেকারত্ব হ্রাস, নতুন সংস্থায় কর্মসংস্থান, দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ, নিরাপদ কর্মক্ষেত্রের মতো ১২টি লক্ষ্যের ভিত্তিতে এতে নম্বর দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই কলকাতা একশ’তে পেয়েছে তিন! গতবছরই প্রথম, নীতি আয়োগ প্রকাশ করেছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি)’-র শহুরে সূচকে।
রাজ্যের ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি নিয়ে বিমান বসুর বিবৃতি
সম্প্রতি কসবা সোনারপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় টিকাকরণ শিবিরকে কেন্দ্র করে বড় মাপের কেলেঙ্কারি জনসমক্ষে এসেছে। এটা বিস্ময়কর যে বিগত
মমতাকে সুবিধা পাইয়ে দিতে এখন লিঙ্গ রাজনীতিকে তুলে ধরা হচ্ছে
রন্তিদেব থেকে সেমন্তী ঘোষ, এঁরা বা এঁদের মতো সাংবাদিকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা অতীতে বা বর্তমানে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির বাইরে একটি আইকন হিশেবে প্রতিষ্ঠিত করবার চেষ্টা করেছেন বা করছেন, এমনটা কিন্তু অতীতে ভারতের কোনো রাজনীতিককে নিয়েই হয় নি।পন্ডিত নেহরুর যথেষ্ট গুণগ্রাহী মহল ছিল।কিন্তু তা বলে অরাজনৈতিক ভাবে নেহরুকে দেবত্ব আরোপ কখনো করা হয় নি।আর এই দেবত্ব আরোপের বিষয়টি নেহরু পছন্দ করতেন , সমসাময়িক সাংবাদিকদের কারো লেখাতে তেমন কোনো সাক্ষ্য নেই।চেলাপতি রাও , যিনি অত্যন্ত কমিউনিষ্ট বিদ্বেষী সাংবাদিক ছিলেন, হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে পর্যন্ত , ‘আ কমিউনিষ্ট অফ আ ফেরোসাস টাইপ ‘ বলে চিহ্নিত করেছিলেন,তিনি ও ব্যক্তি ক্যারিশমা তৈরির সাংবাদিক প্রবণতাকে পন্ডিত নেহরু কতোখানি অপছন্দ করতেন, সে সম্পর্ক লিখে গিয়েছেন।
জীবন,জীবিকা 'আনলক' করতে সংযুক্ত মোর্চাকে জয়ী করুন
ভয়াবহ একটা বছর আমরা কাটিয়ে এলাম। বিশ্বব্যাপী কোভিড মহামারীর প্রকোপ ঠেকাতে শুরুতে কেন্দ্র বা রাজ্যের সরকার গড়িমসি করার পরে শুরু
সর্বশক্তি দিয়ে আমাদের আগ্রাসী সাম্প্রদায়িক প্রবণতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে
মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভাজনকে নানা কৌশলে ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। সচেতন মানুষ, প্রগতিশীল মানুষ, তাঁরা ও অনেক সময় বুঝে উঠতে পারছেন না যে ,সাম্প্রদায়িকতার বিষ, সম্প্রদায়ের মৌলবাদী ধারণা, ধর্মান্ধ মৌলবাদী শক্তির কি ধরনের পদ্ধতিতে হিসেবনিকেশ করে তাঁদের মধ্যে সংক্রমিত করছে। এই যে সংক্রামক ভাইরাস, তা কিন্তু করোনাভাইরাসের থেকেও ভয়াবহ মারাত্মক।
মোদী এবং তৃণমূল রাজত্বে বেকারত্বের ভয়াবহ চিত্র- পর্ব ৩ : আভাস রায়চৌধুরী
২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান
তৃণমূল সরকারের আমলে সংখ্যালঘু উন্নয়নের বাস্তবতা - একটি মূল্যায়ন
পশ্চিমবঙ্গ ওয়াকফ বোর্ডকে সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি দিয়েছিল বামফ্রন্ট সরকার।সেই সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের অর্থ কি ভাবে ইমাম , মোয়াজ্জিনদের ভাতা হিশেবে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারে? ওয়াকফ বোর্ডের অর্থ খরচের অধিকার কি সরকারের আছে? সরকারের পক্ষ থেকে এই অর্থ খরচ কি সংবিধান মোতাবেক স্বীকৃত একটি সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের স্বাধিকারের উপর রাজ্য সরকারের অবৈধ হস্তক্ষেপ হিশেবে বিবেচিত হবে না? এভাবে কি সংবিধান অবমাননা করে নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন?