আগামী দুদিনের আলোচনায় আজকের পরিস্থিতির মোকাবিলায় কার্যকরী সঠিক পথ নির্ধারিত হবে, এই অধিবেশনে অংশগ্রহণকারী কমরেডরাই সেই কাজ সম্পন্ন করবেন।
Tag: NationalEconomy
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
৫ই এপ্রিল সংসদের উদ্দেশ্যে মজদুর-কিষাণ মার্চ ঘোষিত হয়েছে। পলিট ব্যুরো আরও একবার এই মার্চের প্রতি নিজেদের সংহতি জানাচ্ছে।
আদানিঃ জালিয়াতি, তছরুপ ও সরকারী সমর্থন জুটিয়ে নেওয়ার এক অভূতপূর্ব কাহিনী (২য় পর্ব)
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।
আদানিঃ জালিয়াতি, তছরুপ ও সরকারী সমর্থন জুটিয়ে নেওয়ার এক অভূতপূর্ব কাহিনী (১ম পর্ব)
হিন্ডেনবুর্গ এসব জানল কি করে? অধিকাংশ তথ্য পাবলিক ডোমেইনেই ছিল। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক ভারতীয় নিয়ামক সংস্থা আদানিদের ব্যবসা সম্পর্কে নিজেদের অনুসন্ধান জনিত তথ্য প্রকাশ করেছিল। যদিও তারা প্রাথমিক অনুসন্ধান করেই থেমে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এসব তথ্যই হিন্ডেনবুর্গের কাজে দিয়েছে।
রক্তস্নাত জনবিরোধী বাজেট
ডানপন্থী পপুলিজম কর্তৃত্ববাদী এবং অগণতান্ত্রিক কাঠামোকে যেভাবে চালনা করছে তার পরিবর্তন বাধ্যতামূলক হয়ে পড়েছে। নাহলে সর্বগ্রাসী দেশপ্রেমের মিথ্যে মোড়কে ঢাকা, জনস্বার্থ বিরোধী লুটেরা-রা সাধারণ মানুষের শ্বাসরোধ করার উল্লাস থেকে বিরত হবে না।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (২য় পর্ব)
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (১ম পর্ব)
দেশজুড়ে কৃষকদের আত্মহত্যার ঘটনা যেমন বাড়ছে তেমনই কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়ে কাজের খোঁজে কৃষক ও খেতমজুরেরা দলে দলে শহরে এসে ভিড় করছেন। তারা বেশিরভাগই আদৌ উপযুক্ত কোন কাজ পাবেন না, উল্টে বেকারবাহিনী ক্রমশ বাড়তে থাকলে মজুরি ও অন্যান্য ন্যায্য সুযোগবিধা আদায়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের দর-কষাকষির লড়াইতে মালিকরাই বাড়তি সুবিধা ভোগ করবেন।
সংকটকালে একচেটিয়া পুঁজির শাসন নিরাপদ রাখার উদ্দেশ্যই ফ্যাসিবাদের আবির্ভাব
যে আমরা সবাই নাগরিক এবং প্রত্যেকে সমানভাবে মত প্রকাশের অধিকারী। যদি এই সম অধিকারের প্রাথমিক অঙ্গীকার থেকে সরে গিয়ে আমরা এটা মনে করতে শুরু করি যে এই দেশে কেবলমাত্র একটি ধর্মের মানুষের বা কোনো গোষ্ঠীর অধিকার বেশি হওয়া উচিত অথবা সংখ্যালঘুদের অধিকার কম হওয়া উচিত তা হলে গণতন্ত্রের ভিত্তিকেই টলিয়ে দেওয়া যায়।
এক দীর্ঘস্থায়ী সংকটের সমস্ত লক্ষণ প্রকট
অস্বাভাবিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা অতিমুনাফা করেছে তাদের উপর অস্বাভাবিক হারে কর লাগু করার দাবি নানা মহল থেকে দেশে-বিদেশে উঠছে। এই সরকার সে কথা না ভেবে সমস্যার অভিমুখই বদলে দিতে চাইছে মন্দির-মসজিদ বিতর্কে।
মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে? (পর্ব-১)
নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।