এই প্রয়োগের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী ছিল টেকসই পণ্যগুলির সাথে যুক্তরা যাদের বিদ্যমান করের বোঝা ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশের মধ্যে ছিল।তাদের কর হ্রাস করে অভিন্ন ২৮% শতাংশ করা হয়েছিল যা জিএসটি-এর অধীনে সর্বোচ্চ করের হার হিসাবে নির্ধারিত হয়েছিল।
Tag: Modi Govt 2.0
রাস্তার লড়াইয়েই গড়ে তুলতে হবে মানুষের ঐক্য - শমীক লাহিড়ী...
১৯ জুন ২০২২ (রবিবার) প্রথম পর্ব কবি বীরেন চট্টোপাধ্যায় বেঁচে থাকলে হয়তো লিখতেন –যখনই জনতা চায়বস্ত্র ও খাদ্যতখনই শাসকরা বাজায়দাঙ্গার
মূল্যবৃদ্ধি – কোন দিকে? (পর্ব-১)
নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।
২৩তম পার্টি কংগ্রেস প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদকের বিবৃতি
ভারতের সাধারণতন্ত্রের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক চরিত্র অক্ষুণ্ণ রাখতে, দেশের সংবিধানকে রক্ষা করতে, হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক শক্তির আক্রমণে জর্জরিত জনগণের সাংবিধানিক অধিকারসমূহ রক্ষার সংগ্রাম আরও তীক্ষ্ণ করতে আমাদের সকল দেশপ্রেমিককে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পার্টি কংগ্রেস। সকল জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে শ্রেণীসংগ্রাম ও গণসংগ্রাম গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
২৩তম পার্টি কংগ্রেসের প্রথম দিনে সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্য
একটি শক্তিশালী কমিউনিস্ট পার্টি, শক্তিশালী বাম ঐক্য এবং বাম-গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের প্রচেষ্টাকে জোরদার করার সংকল্প নিয়েছে সিপিআই(এম)। আমরা আপনাদের সকলের সহযোগিতা কামনা করছি এবং দেশপ্রেমিকদের কাছে আমাদের সাংবিধানিক সাধারণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য ও হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির বিস্তৃত ফ্রন্ট তৈরি করে বিকল্প জনস্বার্থবাহী নীতি রুপায়নের সংগ্রামকে আরও শক্তিশালী করার জন্য সমবেত সংকল্পের আবেদন করছি।
দেশ বাঁচাও, দেশের জনগণকে বাঁচাও (২য় পর্ব)
আগামী ২৮-২৯ মার্চ ২০২২ এর এই সাধারণ ধর্মঘটকে গুণগতভাবে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে এই স্বৈরাচারী ও ধ্বংসাত্মক সরকার কে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য, দৃঢ়তার সাথে এগিয়ে যেতে হবে আরো উন্নত চেতনার দিকে যার মাধ্যমে এই নয়া উদারবাদের রাজনীতিকেই সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করে পরাজিত করা সম্ভব হয় দেশ এবং দেশের মানুষকে বাঁচানোর স্বার্থে।
দেশ বাঁচাও, দেশের জনগণকে বাঁচাও (১ম পর্ব)
এই সাধারণ ধর্মঘট ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতি পর্বের আরম্ভের পরে একবিংশতিতম ধর্মঘট হতে চলেছে। এই তিন দশকের লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, প্রতিটি সাধারণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে এবং তার মধ্যে শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সংগঠিত ও অসংগঠিত অংশ মিলিয়ে অসংখ্য নির্দিষ্ট দাবি আদায়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, ট্রেড ইউনিয়ন সমূহের সংযুক্ত মঞ্চ গড়ে উঠেছে, সম্প্রসারিত হয়েছে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে এক ছাতার নীচে আনতে সক্ষম হয়েছে।
বকেয়া দাবীসমুহের সমাধান না মেলা অবধি আন্দোলন চলবে
। সরকারের তরফে জানানো মৌখিক আশ্বাসের ক্ষেত্রে এবং সেই আশ্বাসের ভরসায় নিজেদের আন্দোলন থেকে পেছিয়ে আসার ক্ষেত্রে দেশের কৃষক ইউনিয়নগুলির পূর্ব অভিজ্ঞতা খুবই তিক্ত, এর আগে এধরণের মৌখিক আশ্বাসের ন্যুনতম মর্যাদাও রক্ষিত হয় নি। তাই যথাযথ প্রত্যুত্তর না মেলা অবধি আমরা নিজেদের অবস্থান বদলাচ্ছি না – আজকের সভায় কৃষকরা এই কথাই জানিয়েছেন।
মোদী সরকারের রাজস্ব আদায় নীতির স্বরুপ সন্ধানে
আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়ার সাথে সাথেই মোদী সরকারের রাজস্ব আদায় নীতি অভ্যন্তরীণ মুদ্রাস্ফীতির হারকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। সরকার যদি সেই মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তবে বিশ্বের দামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দেশীয় পেট্রোপণ্যের দাম না বাড়িয়ে তাদের উপরে চাপানো বর্ধিত কর কার্যকরীরূপে কমাতে হবে (যেমনটা তারা সম্প্রতি করেছে)। কিন্তু তারপরেও সরকারী ব্যয়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়ে সেই ঘাটতির ভারসাম্য বজায় রাখা হবে যাতে রাজস্ব ঘাটতি সীমার মধ্যে থাকে এবং বিশ্বায়িত পুঁজির স্বার্থ অক্ষুণ্ণ থাকে। এর ফলাফল হবে অত্যন্ত হাস্যকর যখন মোদী সরকার জাতীয় অর্থনীতির মন্থর অবস্থার মধ্যেও বেকারত্বকে আরও ভয়াবহরূপে বাড়িয়ে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে।
ঐক্যবদ্ধ কর্পোরেট বিরোধী কৃষক সংগ্রামের ঐতিহাসিক বিজয়
All India Kisan Sabha (AIKS) 36, Pt. Ravi Shankar Shukla Lane,New Delhi-110 001. kisansabha@gmail.com 19th November, 2021 Historic Victory for