শ্রেণী নিপীড়নকে বুঝতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার প্রসঙ্গকে উপলব্ধি করতে হয়, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম আসলে মেহনতি জনগণের মর্যাদা আদায়ের লড়াই।
Tag: CPIMWB
পার্টির প্রতিষ্ঠা, মতাদর্শ ও আজকের কাজ
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।
বিদ্যাসাগর কেন এখনও প্রাসঙ্গিক
আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না; আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি তাহা বিশ্বাস করি না, যাহা বিশ্বাস করি তাহা পালন করি না; ভুরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি, তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করিতে পারি না
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (১ম পর্ব)
অস্ত্রাগার, যেটা ওদের রয়েছে, সেই অস্ত্রাগারের অধিকাংশ অস্ত্র আমারও দরকার। এ ক্ষমতা অর্জন করতে গেলে আমাদের শিখতে হবে, খাটতে হবে।
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (২য় পর্ব)
সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
খাদ্য আন্দোলন, অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টি, গণসঙ্গীত এবং আজকের স্বদেশভূমি (৩য় পর্ব)
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
খাদ্য চাই (১ম পর্ব)
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নিষ্ঠুরতার ইহাই পূর্ণ চিত্র নহে। এই নিষ্ঠুরতা সম্যক উপলব্ধি করিতে হইলে আরও কয়েকটি দিক স্মরণ রাখিতে হইবে।
খাদ্য চাই (২য় পর্ব)
সুদীর্ঘ এগার বৎসর কাল যে মিথ্যাচার চালাইয়া আসিয়াছেন তাহার ক্লেদাক্ত ইতিহাস মানুষের ভুলিবার কোন উপায় নাই।
বিদ্যুতের সেকাল একাল
দিনের বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের দাম হবে বিভিন্ন। সর্বোচ্চ চাহিদার সময় দাম বেড়ে যাবে অস্বাভাবিক হারে। ফলে গরীব মানুষ এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষও বিদ্যুৎ ব্যবহারের অধিকার হারাবে।
১৯৫৯ সালের খাদ্য আন্দোলন ও আমার অভিজ্ঞতা
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।