cpi(m) state committee

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভা: প্রেস বিবৃতি

সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা ২৭সেপ্টেম্বর ভারত বন্‌ধের ডাক দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ওইদিন সর্বাত্মক সাধারণ ধর্মঘট হবে। জনগণের সমস্ত অংশকে এই ধর্মঘটে শামিল করতে এখনই প্রচার তুঙ্গে তুলতে হবে। কোনো বাধা এলে তার মোকাবিলা করেই এই ধর্মঘট হবে।

মিশনারি থেকে রেভলিউশনারি হয়ে ওঠার চর্চা করতে হবেঃ কাকাবাবুর জন্মদিবসে বার্তা

সাধ্যমতো সমাজে এভাবেই ইতিবাচক হস্তক্ষেপ করতে হয়। কিন্তু শুধু সেবামূলক কাজেই আটকে থাকা উদ্দেশ্য নয়, বৈপ্লবিক পরিবর্তনই হল লক্ষ্য। মিশনারি থেকে রেভলিউশনারি হয়ে ওঠাই তরুণ কমরেডদের চর্চা করতে হবে। কাকাবাবুর স্মরণে সেটাই হবে প্রকৃত উত্তরাধিকার বহন।

মানুষের মুক্তির সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প গ্রহণ করতে হবে

কমরেড মুজফফর আহমদের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে একজন আদর্শ কমিউনিস্ট নেতার বহুবিধ গুণাবলিকে অনুসরণ করে আমাদের পার্টিকে প্রকৃত বিপ্লবী পার্টি হিসেবে গড়ে তোলার সংকল্প গ্রহণ করতে হবে। জাতীয় জীবনের বিভিন্ন দিকের ক্রমবর্ধমান সংকটের মোকাবিলা করে – শ্রমিক, কৃষক ও শোষিত নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প গ্রহণ করতে হবে।

Kakababu and NBA

যে আদর্শবোধ এবং নিষ্ঠার কোন বিকল্প নেই

দোকানের নাম দেওয়া হলো ন্যাশনাল বুক এজেন্সি। সারা ভারতের মার্কসীয় ও প্রগতির সাহিত্যের পরিবেশক হওয়ার স্বপ্ন সেদিন আমরা দেখেছিলেম। ওই অর্থেই আমাদের নামের গোড়ায় ন্যাশনাল কথাটা বসেছিল। কেউ কেউ ভুল ধারণা করেন অন্তত অতীতে করেছেন যে আমরা ন্যাশনালিস্ট সাহিত্যের প্রকাশক ও পরিবেশক। ন্যাশনালিস্ট সাহিত্য আমাদের নিকটে পরিত্যাজ্য নয় ,কিন্তু তার জন্য অনেক দোকান আছে। তাই আমাদের ভবিষ্যতে যাতে কোনো বিচ্যুতি ঘটতে না পারে সে কথা মনে রেখে ১৯৪৩ সালে ন্যাশনাল বুক এজেন্সি প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে রেজিস্ট্রি করার সময় আমরা তার মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন এর নির্ধারণ করে দিয়েছি যে আমাদের কোম্পানি শুধু মার্কসীয় ও প্রগতি সাহিত্যের প্রকাশক ও পরিবেশক । মেমোরেন্ডাম এর কোনো পরিবর্তন হয় না।

Red Volunteer

"মানুষের দুঃখ মানুষের নাগাল চায় যে। তার সময় অল্প"- এবং কমিউনিটি ক্যান্টিন

এ কাজ কি এনজিও-দের মতো? মিশনের মতো? সংস্কারবাদে বেপথু? হাত গুটিয়ে বসে থাকাই শ্রেয়তর ছিল তাহলে? রাষ্ট্রকে দায়িত্ব পালনের দাবি জানানো এবং চে-বর্ণিত ‘ভুল’ না করা একসঙ্গেই চলার কথা নয় কি? অসহায়, দিকভ্রান্ত মানুষের পাশে যে দাঁড়াচ্ছে তার হৃদয়ের উত্তাপ কি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েনি সমাজে, নাড়িয়ে দেয়নি এক পক্ষাঘাতকে? স্বতঃস্ফূর্ততার উপাদানেই ক্রমশ মিশবে পরিকল্পনা। আমূল সামাজিক রূপান্তরের স্বপ্ন দেখি বলে এখন দিবাস্বপ্ন দেখব, এ কোনও কাজের কথা নয়। ওই ‘রেড’ মাথায় নিয়ে অনেককে সঙ্গী করে চলাই এদিনের কাজ।

cpi(m) state committee

সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভার প্রেস বিবৃতি

সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভার প্রেস বিবৃতি:
সিপিআইএম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভা ২৯ শে মে ২০১২১ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভায় সভাপতিত্ব করেন বিমান বসু। ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে এই সভা হয়েছে। সভায় বিধানসভা নির্বাচনের প্রাথমিক পর্যালোচনা হয়েছে। মোট 46 জন রাজ্য কমিটি সদস্য আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। জেলাগুলির তরফে প্রাথমিক পর্যালোচনা পেশ করা হয়েছে। স্থির হয়েছে, বুথ ও শাখা স্তর পর্যন্ত এবং সমস্ত অংশের মানুষের মতামত নিয়েই এই পর্যালোচনা চূড়ান্ত করা হবে। বিপর্যয় থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন উদ্যমে কর্মসূচি নিয়ে জনগণের জীবন-জীবিকার প্রশ্নে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

প্রকৃতির প্রকোপ থেকে বাঁচানোর লড়াইয়ের সাথেই বানভাসি মানুষকে সংকীর্ণ রাজনীতির হাত থেকেও বাঁচাতে হবে

সুন্দরবন এলাকার সব মানুষকে একটা দাবিতেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে – সুন্দরবনে পাকা নদীবাঁধের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে অর্থ দিতে হবে। রাজ্য সরকারকে স্বচ্ছতার সাথে এই মেরামতের কাজ করতে হবে।

Deshhitaishee Cover

দেশহিতৈষীর অনলাইন সংস্করণ

২১ মে ২০২১ (৫৮ বর্ষ ৪০ সংখ্যা) থেকে ‘দেশহিতৈষী’ মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকছে। কিন্তু পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ যথারীতি প্রকাশিত হচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ‘দেশহিতৈষী’ মুদ্রিত আকারেও নিয়মিত প্রকাশিত হবে

cold-war-chile

চিলিতে দক্ষিনপন্থা মানুষের সমর্থন আদায়ে ব্যার্থ

আরও একবার প্রমান হল আগ্রাসী দক্ষিনপন্থার রাজনীতি যতই কৌশল নিক, একজোট হওয়া মানুষ চাইলে জনগণের স্বার্থরক্ষা হবেই, জনগণকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না।

Surjya MIshra States

দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি-র মতাে ভয়ংকর শক্তিকে মােকাবিলা করা যায় না : পার্টির রাজ্য সম্পাদকের বিবৃতি

এখন করােনা মহামারি মােকাবিলাই প্রধান কাজ। কেন্দ্রীয় সরকারের সার্বিক ব্যর্থতা দেশের জনগণকে এক ভয়ংকর বিপদের মধ্যে নিক্ষেপ করেছে। বিজেপি-র মনে রাখা উচিত সদ্য রাজ্যের মানুষ যে তাঁদের সরকারে চায় না, স্পষ্টভাবে সেই রায় দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীরও মনে রাখা উচিত যে এই রায় বিজেপি-র বিরুদ্ধে হলেও তৃণমূল কংগ্রেসের দুর্নীতি ও স্বৈরশাসনের পক্ষে ইতিবাচক রায় নয়। দুর্নীতির সঙ্গে আপােষ করে, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি-র মতাে ভয়ংকর শক্তিকে যে মােকাবিলা করা যায় না এই শিক্ষা তৃণমূল কংগ্রেসেরও গ্রহণ করা উচিত।