মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।

মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।
গর্বাচেভ যা কিছু করতে পারতেন এবং যার কোনকিছুই তিনি করেননি, ব্যর্থ হয়েছেন- সেই কারনেই তার মৃত্যু খবর।
বক্তব্যের প্রকাশভঙ্গি, ছবির বুনন, দৃশ্যের নির্মাণ আরও সরল কিন্তু ছবির ডিটেলিং, নির্মানশৈলী, সৃজন ভাবনায় নিটোল এবং আধুনিক মনস্ক। এখানেই বাকিদের চেয়ে তিনি আলাদা। সিনেমাপ্রেমী সব ধরনের দর্শকদের হৃদয়ের জাদুকাঠি।
পশ্চিমবাংলার স্বঘোষিত দিদি ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা এত দীর্ঘ, সে কারনে সবটা স্মরনে নাও থাকতে পারে। কিন্তু মানুষ ভুলে যাননি।
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
দেশজুড়ে কৃষকদের আত্মহত্যার ঘটনা যেমন বাড়ছে তেমনই কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়ে কাজের খোঁজে কৃষক ও খেতমজুরেরা দলে দলে শহরে এসে ভিড় করছেন। তারা বেশিরভাগই আদৌ উপযুক্ত কোন কাজ পাবেন না, উল্টে বেকারবাহিনী ক্রমশ বাড়তে থাকলে মজুরি ও অন্যান্য ন্যায্য সুযোগবিধা আদায়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের দর-কষাকষির লড়াইতে মালিকরাই বাড়তি সুবিধা ভোগ করবেন।
আজ মনুবাদী বিজেপির নয়া জাতীয় শিক্ষা নীতি প্রয়োগের ফলে আরোও বিপদে পড়বে এই প্রান্তিক পরিবারের সন্তানরা। তাই রুখে দাঁড়ানো। তাই তো এই শিক্ষা বাঁচানো, সংবিধান বাঁচানো, দেশ বাঁচানোর শপথ।
যে কাজ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারায় অবহেলিত থেকেছে তাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে- আজকের সময়ের জন্য উপযুক্ত পথে সেই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সমাজ ব্যবস্থার বদলই হল মানুষের মুক্তিসংগ্রামের আসল লক্ষ্য – ইতিহাসের এই শিক্ষাকে শাসক লুকিয়ে রাখতে চায়। আমাদেরই সেই কথা প্রচার করতে হবে, তাকে কাজে পরিণত করতে হবে।
২০১৪ পরবর্তীকালে অনেকগুলি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে। এই সময়ের মধ্যে হিন্দুস্তান কেবলস কারখানা উঠে গেছে। ২০০২এ উঠে গেছে কন্যাপুর সাইকেল কারখানা। দুর্গাপুর মিশ্র ইস্পাত কারখানাকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র জারি রয়েছে। ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই এখনও পর্যন্ত এই কারখানা টিকে আছে। পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফলশ্রুতিতে বিপন্ন ডিভিসি, বার্নস, ডিএসপি, ব্রিজ এন্ড রূফ।