এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য সিট গঠন করে খুনিদের চিহ্নিত করা হোক।

এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য সিট গঠন করে খুনিদের চিহ্নিত করা হোক।
সিপিআই(এম) এর পলিট ব্যুরো সিবিআই দ্বারা দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকে গ্রেপ্তারের নিন্দা করছে৷ বিরোধী দলের নেতাদের টার্গেট করার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার জন্য মোদী সরকারের প্রকল্পের একটি অংশ এই গ্রেপ্তার।প্রায় প্রতিটি রাজ্যে যেখানে রআজ্য সরকার বিজেপি বিরোধী দল দ্বারা পরিচালিত হয়, সেখানকার নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়, গ্রেপ্তার করা হয় যাতে বিরোধী দলগুলি পরিচালিত সরকারগুলিকে অস্থিতিশীল করতে পারে।গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচনে জিততে ব্যর্থ হলে মোদী সরকার বিরোধীদের লক্ষ্য করে ভারতের গণতন্ত্রকে দুর্বল করতে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে
ব্যবহার করছে।
কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৩-২৪ এমন এক সময়ে পেশ হয়েছে যখন ভারতের অর্থনীতি অতিমারীর কারণে গতি হারিয়ে ফেলেছে, ২ অতিমারী বছরে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অতিমারী পরবর্তীতে অর্থনীতি চাঙ্গা হতে গিয়ে বিশ্ব-অর্থনীতির গতিহীনতার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যে বিশ্ব-অর্থনীতি সম্ভবত এক মন্দার দিকে এগোচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো, কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি, গৃহস্থের চাহিদা পূরণের মত কেন্দ্রীয় বিষয়গুলি এই বাজেটে উল্লেখ হওয়া উচিৎ ছিল।
বিধানসভা নির্বাচনের মাত্র দুই মাস বাকি, শাসক দল প্রশাসন ও পুলিশের যোগসাজশে রাজনৈতিক বিরোধীদের লাগাতার আতঙ্কিত করে চলেছে।
The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) strongly rejects the UGC chairperson, M. Jagdish Kumar’s letter to
প্রকৃত বিচারে দরিদ্র অথবা নিঃস্ব নয় এমন অংশকেও সংরক্ষণের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দরিদ্রতমদের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ঘটে যাচ্ছে। আর্থিকভাবে দুর্বলতর অংশের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই প্রশ্ন বিবেচনায় রাখতে বাধ্য সরকার।
এই সমস্ত শক্তি, চরমপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু গোষ্ঠী যারই প্রতিনিধিত্ব করুক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই দেশের নিয়মিত আইন ব্যবহার করে এবং দৃঢ় প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে লড়াই করতে হবে।
কেরালার জনগণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তির প্রতি দৃষ্টান্তমূলক অঙ্গীকারের জন্যই সুপরিচিত। তারা কোনো চরমপন্থী হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড সহ্য করবে না।
লক্ষ লক্ষ কৃষকজনতার গৌরবময় সশস্ত্র সংগ্রামকে মর্যাদা দিতে এবং সেই লড়াইতে অসংখ্য শহীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত দিবস হিসাবেই সিপিআই(এম) নিজামের আত্মসমর্পণের দিনটিকে পালন করবে
১৯৯১ সালে প্রণীত বিধানটির লক্ষ্য ও অবস্থানের গুরুত্ব মাথায় রেখেই কঠোরভাবে এই আইন প্রয়োগের জন্য নিজেদের সোচ্চার সমর্থনকেই পুনর্ব্যক্ত করছে সিপিআই(এম)।