সদ্য সমাপ্ত ২৩তম পার্টি কংগ্রেসের পরে নবগঠিত পলিট ব্যুরোর এটিই প্রথম বৈঠক। কাজ এবং দায়িত্ব বণ্টন সংক্রান্ত আলোচনায় যা নির্ধারিত হয়েছে সেইসব এই বছর ১৮-১৯ জুন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে।

সদ্য সমাপ্ত ২৩তম পার্টি কংগ্রেসের পরে নবগঠিত পলিট ব্যুরোর এটিই প্রথম বৈঠক। কাজ এবং দায়িত্ব বণ্টন সংক্রান্ত আলোচনায় যা নির্ধারিত হয়েছে সেইসব এই বছর ১৮-১৯ জুন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে।
আমাদের দেশ তখনই সমৃদ্ধ হবে যদি এটি তার বহু বৈচিত্র্যকে পূর্ণ মাত্রায় সম্মান জানায়, নিজের অন্তরে স্থান দেয় এবং সমবেত অস্তিত্বকে উদযাপন করে।
আরএসএস- সংঘ পরিবার কর্তৃক সাম্প্রদায়িক রাজনীতি প্রচারের উদ্দেশ্যে ধর্মীয় উৎসবের সুযোগ নেওয়ার নিন্দা জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। শান্তি বজায় রাখা ও ধর্মের নামে মানুষকে বিভক্ত করার চক্রীদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ করতে সকল শ্রেণীর মানুষকে আহ্বান জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে সারা দেশে পার্টির সকল ইউনিটকেই যথাযথ কর্মসূচি গ্রহনের আহ্বান জানানো হচ্ছে।
কয়েক শতাব্দী ধরেই নিজেদের ধর্মীয় বিশ্বাস নির্বিশেষে দুর্গাপূজাকে বাঙালি মানুষজন সম্প্রীতির উৎসব হিসাবে পালন করে এসেছেন। বাংলাদেশও বরাবর সেই ঐতিহ্যই পালন করে। সিপিআই(এম)-এর পলিট ব্যুরো প্রত্যাশা রাখছে সেই ঐতিহ্য বজায় থাকবে এবং আরও শক্তিশালী হবে।
গান্ধীহত্যাকারীরা যখনই রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়েছে নানা ছুতো নাতায় জয়ললিতা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো আঞ্চলিক ও কায়েমী স্বার্থবাহী শক্তি তাদের কাছাকাছি চলে এসেছে। মুখে অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলে সাম্প্রদায়িক বিজেপির সঙ্গে ক্ষমতার মৌতাত নিতে কেন্দ্র বাজপেয়ী মন্ত্রীসভার সদস্য হতে মমতার এতোটুকু সমস্যা হয় নি। বিমুদ্রাকরণের জেরে নিজের এবং নিজেদের লুম্পেন ক্যাপিটাল অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় মমতা অপসারণ চেয়েছেন মোদির, তাবলে গান্ধী হত্যাকারী বিজেপির অপসারণ একটি বারের জন্যেও চান নি। বরং মোদির বদলে আডবানী বা জেটলির মতো বিজেপি নেতারা প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর কোনোই আপত্তি নেই-তা প্রকাশ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন। আর তার বিনিময়ে গান্ধীহত্যাকারী আর এস এস ‘র বর্তমান প্রধান মোহন ভাগবত খোদ কলকাতার বুকে সভা থেকে মমতা বা তাঁর “গরমেন” কিংবা তাঁর দল সম্পর্কে সম্পুর্ণ নীরব থেকে উভয়ের বোঝাপড়ার মাত্রাটিকে পরিস্কার করে দিয়ে গিয়েছেন।এই অমানিশার অবসানে সমস্ত গণতন্ত্রপ্রিয়, ধর্মনিরপেক্ষ মানুষকে আজ প্রত্যয়ে দৃঢ় হতে হবে।সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক পশু শক্তির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক লড়াইয়ের পাশাপাশি সংগঠিত করতে হবে সামাজিক আন্দোলনকেও।
আর এস এস ভিন্নস্বর, ভিন্নমত কে ভয় পায়। তাই তারা সবার আগে ভারতের অন্যতম বৈশিষ্ট্য বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের ধারণাকে আক্রমণ করে। বিভিন্ন ভাষা, বহুবিধ আস্থা এবং যুগের পরে যুগ ধরে বিভিন্ন দার্শনিক মতবাদ যে দেশে সহাবস্থান করেছে এবং সবশেষে মানবতার সমুদ্রে এসে মিলিত হয়েছে সেই দেশেরই নাম ভারত। এমন দেশ আর এস এস এর মত সংকীর্ণ, মানবতা বিরোধী এবং ফ্যাসিস্ট সংগঠনের দেশ হতে পারে না। এদেশের বুকে দেশবিরোধী যদি সত্যিই কেউ থাকে তবে সেই তালিকায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ প্রথম স্থান পাবে, এটাই তাদের ইতিহাস, এটাই তাদের ভবিতব্য।
ভারতের জাতীয় আন্দোলন ও আর এস এস – (পর্ব – ৯) কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ভোজন পটু মানসিকতা যে তার রাজনৈতিক
March 2, 2020 পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ দুপুর তিনটের সময় শুরু হয় একাধিক বামদল ,কংগ্রেস সহ সমস্ত বিজেপি ও তৃণমূল
The Commissioner of Police,New Delhi – 110032 Date: Monday, March 2, 2020 Subject: Displaying Information regarding arrests and detentions in compliance
The Delhi Solidarity and Relief Committee volunteers went to several affected areas today for relief work and to survey affected