বিজেপি ত্রিপুরায় কোনও বিরোধী
পক্ষকেই গণতান্ত্রিক কর্মসূচী পালন করতে দিতে চায় না, হামলা চালানোর ঘটনাতেই তাদের
আসল চেহারা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এমন আচরণ মেনে নেওয়া যায় না, এর প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে
এবং এই হিংসার রাজনীতিকে পরাস্ত হতে হবে।

বিজেপি ত্রিপুরায় কোনও বিরোধী
পক্ষকেই গণতান্ত্রিক কর্মসূচী পালন করতে দিতে চায় না, হামলা চালানোর ঘটনাতেই তাদের
আসল চেহারা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এমন আচরণ মেনে নেওয়া যায় না, এর প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে
এবং এই হিংসার রাজনীতিকে পরাস্ত হতে হবে।
রন্তিদেব থেকে সেমন্তী ঘোষ, এঁরা বা এঁদের মতো সাংবাদিকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা অতীতে বা বর্তমানে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির বাইরে একটি আইকন হিশেবে প্রতিষ্ঠিত করবার চেষ্টা করেছেন বা করছেন, এমনটা কিন্তু অতীতে ভারতের কোনো রাজনীতিককে নিয়েই হয় নি।পন্ডিত নেহরুর যথেষ্ট গুণগ্রাহী মহল ছিল।কিন্তু তা বলে অরাজনৈতিক ভাবে নেহরুকে দেবত্ব আরোপ কখনো করা হয় নি।আর এই দেবত্ব আরোপের বিষয়টি নেহরু পছন্দ করতেন , সমসাময়িক সাংবাদিকদের কারো লেখাতে তেমন কোনো সাক্ষ্য নেই।চেলাপতি রাও , যিনি অত্যন্ত কমিউনিষ্ট বিদ্বেষী সাংবাদিক ছিলেন, হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে পর্যন্ত , ‘আ কমিউনিষ্ট অফ আ ফেরোসাস টাইপ ‘ বলে চিহ্নিত করেছিলেন,তিনি ও ব্যক্তি ক্যারিশমা তৈরির সাংবাদিক প্রবণতাকে পন্ডিত নেহরু কতোখানি অপছন্দ করতেন, সে সম্পর্ক লিখে গিয়েছেন।
সরকারী ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে সুদ কমলে কি হয়? অনিশ্চিত ভবিষ্যতের চিন্তায় জনসাধারণ সরকারী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিয়ে অধিক সুদের ফাঁদে পড়ে বেসরকারি বিভিন্ন ফান্ডে (চিট ফান্ড যার মধ্যে অন্যতম) আমানত জমা করবেন। সেই সব বেসরকারি হাতে আমানত কতদূর সুরক্ষিত তা সবার জানা। আমাদের রাজ্যেই সারদা কেলেঙ্কারির সাম্প্রতিক উদাহরণ রয়েছে। বাজারে সংকট, বহু কর্পোরেট সংস্থা সরকারী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পালিয়ে গেছে – এই অবস্থায় জনসাধারনের সঞ্চিত অর্থকে ঘুরপথে বাজারে পূঁজির যোগান হিসাবে পরিণত করতে চাইছে মোদী সরকার। সারা দেশে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন চলছে – এই অবস্থায় এমন বিজ্ঞপ্তি ক্ষমতাসীন দলের প্রতি জনরোষের জন্ম দেবে এটুকু বুঝতে মোদী সরকার অনবধানের ভুল করতেই পারে না। জনসাধারনের অর্থকে বিভিন্ন পন্থায় কর্পোরেটদের হাতে তুলে দেওয়া যাদের ধারাবাহিক কর্মসূচী সেই সরকার এমন সিদ্ধান্ত পুনরায় কার্যকরী করতে পারে এই কথা সবাইকেই মাথায় রাখতে হবে, নির্বাচনের সময় বলেই এমন সন্দেহ আরও বেশী কার্যকর।
মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ অখুশি হতে পারে এমন কোনো কাজ কখনো আর এস এস বা তাদের কোনো সময়ের রাজনৈতিক সংগঠন করে নি।তাই মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থের চরম পরিপন্থী, মার্কিন দেশের সেই সময়ের আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী সোভিয়েট ইউনিয়ন কে শায়েস্তা করতে , ভারত কে শায়েস্তা করার নীতির পরিপন্থী বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কোনো অবস্থান নেওয়া কোনো আর এস এস নেতা কর্মীদের পক্ষে রাজনৈতিক ভাবে অসম্ভব ছিল।
Published on People’s Democracy 14.03.2021 issue THE general secretary of the CPI(ML), Dipankar Bhattacharya, has been airing his views in
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান
৩, মার্চ ২০২১ বুধবার পর্ব – ২ আরএসএস-বিজেপি’র প্রাথমিক লক্ষ্যই হলো, ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং
২ মার্চ ২০২১ মঙ্গলবার প্রথম পর্ব সোফিয়া ম্যাগডেলানা স্কল, ‘সোফি স্কল’কে মনে পড়ে? ইতিহাস তাঁকে এই নামেই চেনে। মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের
আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি’র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।