Published on People’s Democracy 14.03.2021 issue THE general secretary of the CPI(ML), Dipankar Bhattacharya, has been airing his views in
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2021/03/PD-ARTICLE-820x510.jpg)
Published on People’s Democracy 14.03.2021 issue THE general secretary of the CPI(ML), Dipankar Bhattacharya, has been airing his views in
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান
৩, মার্চ ২০২১ বুধবার পর্ব – ২ আরএসএস-বিজেপি’র প্রাথমিক লক্ষ্যই হলো, ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং
২ মার্চ ২০২১ মঙ্গলবার প্রথম পর্ব সোফিয়া ম্যাগডেলানা স্কল, ‘সোফি স্কল’কে মনে পড়ে? ইতিহাস তাঁকে এই নামেই চেনে। মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের
আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি’র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।
বিহার বিধানসভার নির্বাচনে জেডি(ইউ)-বিজেপি জোটের প্রায় ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছিল আরজেডি-কংগ্রেস-বাম জোট। এই নির্বাচনের ফলাফলের পর বাম মহল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক
ভিমা কোরেগাঁও ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করতে হবে তারিখ: বৃহস্পতিবার, ১১ই ফেব্রুয়ারি,২০২১ ভিমা কোরেগাঁও ঘটনায় আটক অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলাগুলি
সাফল্য শস্য উৎপাদনে- শুদ্ধস্বত্ব গুপ্তপর্ব-৪ ধান উৎপাদনে ঘাটতি রাজ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রের পাঠানো চালের ওপর ভরসা করে থাকতে হতো। সেই
করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।