Unemployment Measures

ভারতে বেকারত্ব নির্ণয় প্রসঙ্গে

মূল প্রবন্ধটি পিপলস ডেমোক্র্যাসি পত্রিকায় "Measuring Unemployment Trends in India" শিরোনামে ইকনমিক নোটস হিসাবে প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রবন্ধেরই বাংলা অনুবাদ রাজ্য ওয়েবসাইটের পক্ষে প্রকাশ করা হল।

প্রভাত পট্টনায়েক

উন্নত পুঁজিবাদী দেশে কর্মসংস্থানের ক্রমসংকোচন বুঝতে কাজে যুক্ত শ্রমজীবী মানুষের একটি বড় অংশের আচমকা কর্মচ্যুতিকে ধরা হয়। ভারতে কাজের সুযোগ হারানোর পরিস্থিতি একেবারেই অন্যরকম, ফলে এদেশে বেকারত্ব নির্ণয়ে ইউরোপীয় ধারণা কাজে দেবে না। এদেশে যা চলছে তাকে এককথায় বলা যায় ক্রমাগত কাজের দিন (শ্রম দিবস) কমতে থাকা। এর অর্থ গোটা দেশের মোট কর্মক্ষম মানুষের একটি ক্ষুদ্র অংশের কাছেই পূর্ণ সময়ের জন্য কাজ রয়েছে। যারা কাজ করছেন তাদের বেশিরভাগই কৃষিকাজ অথবা নিজস্ব দোকানে যুক্ত থেকে স্বনির্ভর (সেলফ এমপ্লয়েড) যেখানে নিজেদের পরিবারের অন্যান্যদের শ্রমও যুক্ত থাকে, অথবা এমনও অনেকে আছেন যারা এই দুই জায়গায় আংশিক সময়ের জন্য কাজে যুক্ত (ক্যাজুয়াল) হয়ে কখনো কাজ পান আবার কখনো পান না। একই অনুপাতে ধরে নেওয়া যায় আংশিক সময়ের কাজে যুক্ত শ্রমজীবীদের এক বিরাট অংশ কখনো কাজ পাচ্ছেন আবার কখনো পাচ্ছেন না। প্রথম ক্ষেত্রে অর্থাৎ পরিবারের রোজগারে যুক্ত হবার ক্ষেত্রে বেকারি কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও পরের ক্ষেত্রে (প্রকৃত অর্থেই ক্যাজুয়াল লেবর যারা) কাজের সুযোগ ক্রমশ কমছে। আজকের দিনে কাজের মোট পরিমাণ এবং কাজে নিযুক্ত শ্রমজীবীদের সংখ্যার মধ্যে পূর্বের অবস্থার মতো কোনোরকম সাযুজ্য থাকছে না। এহেন পরিস্থিতিতে বেকারত্ব নির্ণয়ের পদ্ধতি কি হতে পারে সেই নিয়ে বিতর্ক হওয়া স্বাভাবিক।

এহেন পরিস্থিতি জনিত সমস্যার কারনেই বেকারত্ব নির্ধারণে আমাদের দেশে অনেকদিন ধরেই সরকারী পরিসংখ্যান প্রস্তুতির কাজে একাধিক পদ্ধতি প্রয়োগের চল ছিল। একটি প্রবন্ধের পরিসরে সেই সমস্ত পদ্ধতির আলোচনা করতে যাব না। বেকারত্ব নির্ণয়ের সেই সমস্ত পথেই যে অভিন্ন সমস্যাটি রয়ে যায় তাকে বুঝতে যে কোন একটি পদ্ধতির আলোচনাই যথেষ্ট হবে। আলোচনার সুবিধার জন্য আমরা কর্মসংস্থানের আলোচনায় “কারেন্ট উইকলি স্ট্যাটাস” পদ্ধতিটি বেছে নিতে পারি। এই পদ্ধতিতে একজন শ্রমিককে বেছে নিতে হবে, যদি দেখা যায় যে সময়ে তার কথা বলা হচ্ছে সেই সপ্তাহে তখনও অবধি তিনি একদিন, একটি ঘণ্টার জন্যেও কোন রোজগারের সন্ধান পান নি এবং গত এক সপ্তাহ জূড়েই তার কাজের খোঁজ জারী রয়েছে তবে ধরে নিতে হবে সেই শ্রমিকের “কারেন্ট উইকলি স্ট্যাটাস” হল তিনি বেকার, এমনটা না হলে ঐ পদ্ধতি অনুযায়ী তাকে রোজগেরে ধরা হবে। এবার কোন একটি বছরের কথা ধরা যাক যখন কোন একটি সপ্তাহে একজন শ্রমজীবী গড়ে দৈনিক চার ঘন্টার কাজ পেয়েছিলেন, কয়েক বছর বাদে ঐ একই শ্রমিককে পাওয়া গেলে দেখা যাবে তিনি গত সপ্তাহে (তার সাথে কথা বলার সময়ের হিসাবে আগের সপ্তাহকে ধরতে হবে) দৈনিক গড়ে দুই ঘন্টার কাজ পেয়েছেন। তাহলে কার্যত সেই শ্রমজীবী মানুষটির জন্য কয়েক বছর আগের তুলনায় এখন কাজের সুযোগ অর্ধেক পরিমাণ কমে গেছে কিন্তু খাতায় কলমে কারেন্ট উইকলি স্ট্যাটাস” পদ্ধতি অনুযায়ী তিনি বেকার নন। এহেন শ্রমজীবীকে দেশের আম আদমি হিসাবে চিন্তা করলেই বোঝা যাবে কর্মহীনতার চেহারাটা কিভাবে বদলাচ্ছে। অথচ বেকারি চেনার সরকারী হিসাব যেহেতু কারেন্ট উইকলি স্ট্যাটাস” পদ্ধতি মেনেই চলছে তাই সেখানে এই চিত্র ফুটে উঠবে না।

সরকারী পদ্ধতি হিসাবে যতগুলি পন্থার প্রচলন রয়েছে তার সবকটিতেই এই একই সমস্যা ঘুরে ফিরে আসে। এগুলির কোনটিতেই বেকারত্বের আসল চেহারাটি বেরিয়ে আসে না। তাহলে আমাদের করনীয় কী? দেশের মোট কর্মক্ষম জনতার কথা মাথায় রাখুন, যেহেতু মাথা পিছু কাজের পরিমাণ ক্রমশ কমছে অর্থাৎ যখন বেকারত্বের হার ঊর্ধ্বমুখী সেই অবস্থায় শ্রমিকদের ঘন্টা পিছু কাজে প্রকৃত রোজগার (real income) যে কিছুতেই বাড়বে না একথা সহজেই বোঝা যায়। ঐ একই সময়কালে শ্রমিকদের মাথা পিছু কাজের ঘন্টা (অর্থাৎ যে সময়টুকু কাজের বিনিময়ে তারা রোজগার করছেন) আরও কমে এলে দুয়ে মিলে (অর্থাৎ একদিকে কাজের পরিমাণ, আরেকদিকে কাজের ঘন্টা কমে যাওয়া) যে অবস্থা তৈরি হবে তার প্রভাবে মেহনতি জনতার প্রকৃত আয় (real income) কমতে বাধ্য। এমন অবস্থাকেই বলা হয় ক্রমবর্ধমান বেকারি যখন বাজারে অন্যান্য সবকিছু আগের মতো চললেও শ্রমজীবী মানুষের মাথা পিছু প্রকৃত রোজগার ক্রমশ কমতে থাকে।

একই যুক্তিতে বলা যায় বেকারত্বের হার যখন কমতে থাকবে ঐ অনুপাতে মাথা পিছু প্রকৃত আয়ও বাড়বে। তাই দেশে বেকারত্বের আসল চেহারাটা বুঝতে গেলে আমাদের উচিত হবে মাথা পিছু প্রকৃত আয়ের ওঠানামার হিসাব রাখা। এখন বিষয় হল যখন বেকারত্ব নিয়ে আলোচনা করা চলছে সেই সময় শ্রমজীবীদের জীবনযাপন সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যাগুলির নিরসন হয়ে গেছে কিংবা সেইসবের বিপদ আদৌ কমছে এমনটা না। যখন শ্রমজীবীদের প্রকৃত আয় কমছে এবং একইসাথে মুষ্টিমেয়র হাতে উদ্বৃত্ত সম্পদ ফুলেফেঁপে উঠছে সেইসময়, যেসমস্ত পেশার মানুষজনকে আমরা সাধারণভাবে শ্রমজীবীদের তালিকায় রাখি (যদিও এরা মূলত ফুলেফেঁপে ওঠা উদ্বৃত্ত সম্পদের ছিটেফোঁটার জোরেই বেঁচে থাকেন এবং প্রকৃত অর্থে শ্রমজীবীদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলেন নিজেদের পেশাগত স্বার্থে) যেমন আইনব্যবসায়ী, বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলি কিংবা কর্পোরেট এবং বাণিজ্যিক দপ্তরের আধিকারিক – এরাও করেকম্মে থাকার বড় সুযোগ পেয়ে যান। সেই অর্থে শ্রমজীবী জনগণ বলতে আমাদের মাথায় মজদুর, চাষি–খেতমজুর, গ্রামীণ উৎপাদক গোষ্ঠী কিংবা হাতের কাজ করে পেট চালানো শিল্পী, জেলে এবং সেইসব মেহনতিদের কথা আসেনা যারা প্রতিদিন কাজের সুযোগ হারাচ্ছেন। অথচ এদের প্রকৃত আয় নিয়েই আমাদের চিন্তাভাবনা কেন্দ্রীভূত হওয়া উচিত। এমন অবস্থায় সাধারণ ধারণার বশবর্তী হয়ে শ্রমজীবীদের জীবনমান সম্পর্কে জনমানসে ব্যাপক ভুল ধারণা তৈরি হয় – মানুষ ভালই আছে এমন একটা ভুল ধারণা লোকজনের মধ্যে সহজেই প্রচার করে দেওয়া যায়।

এহেন ভ্রান্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় রয়েছে। সমাজের উপরের দিকে থাকা শ্রমজীবীদের (যারা উদ্বৃত্ত সম্পদের ভাগ পান, ভোগও করেন) প্রকৃত আয় এক থাকলে কিংবা বেড়ে গেলেও তারা কোন অবস্থাতেই আগের চাইতে কম খাদ্যপন্য কেনে না, তাই কোন সময়ে যদি দেখা যায় বাজারে খাদ্যপণ্যের মোট খরিদের পরিমাণ কমে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে এমনটা হচ্ছে কারন সত্যিই যারা মেহনতি তাদের মাথাপিছু প্রকৃত আয় (real income) কমে যাচ্ছে।

সুতরাং বলা চলে যদি বাজারে খাদ্যপন্যের যোগানে কোন ঘাটতির অবস্থা না থাকে তবে খাদ্যপন্যের মোট খরিদের পরিমাণ কমে যাবার অর্থ হবে বেকারির হার বেড়েছে।

এই যুক্তির বিরুদ্ধে কথা উঠতে পারে যে এতে বেকারি ও ক্ষুধার সমস্যাকে এক করে বিচার করা হচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হয় বাজারে খাদ্যপণ্যের যোগানে ঘাটতি না থাকা সত্বেও যদি মোট বিক্রির পরিমাণ কমে তার মানে মানুষের কেনার ক্ষমতা কমছে। এর অর্থ বেকারির হার বেড়ে যাওয়াই বোঝায়। আমাদের দেশে নয়া-উদারনীতি চালু হবার পর থেকে এখনো অবধি কেন্দ্রীয় গুদামগুলিতে যতটা প্রয়োজন তার চাইতে মজুতের পরিমাণ সবসময়েই বেশি থেকেছে - খাদ্যশস্যের যোগানে কোনোদিন ঘাটতি হয় নি। এই অবস্থায় যদি খাদ্যের মোট বিক্রির পরিমাণ কমে তবে তাকে বেকারত্বের সূচক হিসাবে বিচার করলে কোন ভুল হবে না।

একথা নিশ্চিত যে খাদ্যের যোগান কোন বছর বেশি থাকে আবার কোন বছর কম, আর সেই কারনেই আমাদের উচিত প্রতি তিন বছর অন্তর বার্ষিক গড় যোগানের মূল প্রবনতাকে বিচার করা – একবার একটি নির্দিষ্ট সময়ের শুরুর দিকে আরেকবার তার শেষ পর্বে।

নব্বই’র দশকের একেবারে শুরুতে ১৯৮৯-৯১ সালে (নয়া উদারবাদ প্রচলনের গোড়ার দিক) ভারতে মাথা পিছু খাদ্যের বার্ষিক গড় খরিদের পরিমাণ ছিল ১৮০.২ কিলোগ্রাম। সাম্প্রতিক মহামারীর ঠিক আগে ২০১৬-১৮ পর্বে সেই পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭৮.৭ কিলোগ্রামে। এই কারনেই আমরা বলছি উদারনীতির তিন দশক জূড়ে সারা দেশে বেকারির হার ক্রমশ বেড়েছে। কেউ মনে করতে পারে মাথা পিছু খাদ্যের যোগানে এমন চিত্র উঠে আসার কারন আমরা ইচ্ছাকৃত কিছু বিশেষ সময়কালকে তুলে ধরছি, তাদের জন্য বলে রাখা ভালো উদারনীতির তিন দশক জূড়ে প্রতি তিন বছরের একবারও মাথা পিছু খাদ্যের গড় খরিদের পরিমাণ ১৯৮৯-৯১ পর্বের চাইতে বেশি ছিল না। সুতরাং খাদ্যপন্যে মোট খরিদ কম হওয়া আসলে তিন দশক ব্যাপি বেকারির হারে ঊর্ধ্বমুখীনতাকেই প্রমান করে বলে আমরা যে দাবী করছি তাতে আর কোন সন্দেহই থাকে না।

এই প্রসঙ্গেই আরও একটি কথা উল্লেখ করা যায়, তাতে আমাদের সিদ্ধান্তের পক্ষে আরও একটি পোক্ত যুক্তির প্রমান মিলবে। প্রথম ইউপিএ সরকারের আমলে যখন এমএনরেগা প্রকল্প চালু হয় তার কল্যানে দেশের মেহনতি মানুষদের জন্য কিছুটা হলেও কর্মসংস্থানের সুযোগ বেড়েছিল – এর ফলে যদি সত্যিই তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ত তবে খাদ্যপন্যে তারা আগের চাইতে বেশি খরচ করত। অথচ কাজের সুযোগ হওয়া সত্বেও ঐ গোটা পর্বে খাদ্যপন্যে মাথাপিছু মোট খরিদের পরিমাণ কখনো বাড়ে নি (কারন উদারনীতিতে শ্রমজীবীদের প্রকৃত আয় কখনো বাড়ে নি) – সহজেই বোঝা যায় আজ যদি এমএনরেগা প্রকল্প বাতিল হয় তাহলে আগামিদিনে অবস্থাটা কেমন হবে।

অন্য রাস্তায় চলেও এই একই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। এমএনরেগা আসলে কর্মসংস্থানের বাজারে এক পরিপূরক বন্দোবস্ত। কেউ চাইলে নয়া-উদার অর্থনীতিতে তৈরি হওয়া কাজের সুযোগ এবং এমএনরেগার কারনে কাজের সুযোগকে আলাদা আলাদা করে বিচার করতে পারেন। তাহলেও দেখা যাবে এমএনরেগা প্রকল্প চালু থাকা সত্বেও উদারনীতির পর্বে বেকারি বেড়েছে – অর্থাৎ শ্রমজীবী মানুষদের কল্যানে কাজের এহেন পরিপূরক বন্দোবস্ত থাকা সত্বেও বেকারির হার কমানো যায় নি, তাহলে এইসব পরিপূরক বন্দোবস্তটুকুও না থাকলে সারা দেশে বেকারত্বের চেহারা হত আরও ভয়ানক।

আজকের ভারতে ক্রমবর্ধমান বেকারির কারন দ্বিবিধ। প্রথমত দেশে মেহনতি মানুষদের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে যাওয়া, গ্রামে কৃষিকাজ থেকে উচ্ছেদ হয়ে শহরে কাজের খোঁজে পাড়ি দেওয়া দুর্দশাগ্রস্থ মজুররাই এমন অবস্থার যোগানদার। নয়া-উদারনীতি সরকারকে কৃষিতে ভর্তুকি তুলে দিতে বাধ্য করেছে, ন্যুনতম সহায়ক মূল্যে অর্থকরী ফসল বিক্রির ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। ভারতে নয়া-উদার অর্থনৈতিক জমানা কৃষিজীবীদের ক্রমশ দমবন্ধ অবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দ্বিতীয় কারন ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রযুক্তিগত এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত সমস্ত বিধিনিষেধ বাতিল করে দেশীয় পন্যকে আমদানিকৃত পণ্যের সাথে খোলাবাজারে টিকে থাকার অসম প্রতিযোগিতায় ঠেলে দেওয়া হয়েছে। ক্রমাগত এমন প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে যাতে উৎপাদন বাড়লেও কাজের সুযোগ কমে যায়, উৎপাদনের কাজে লোক লাগে কম, মেশিন ব্যবহার হয় বেশি। এই ব্যবস্থায় দেশের মোট আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (GDP) হার যতই বাড়ুক না কেন সেই অনুপাতে কর্মসংস্থান বাড়ে খুবই অল্প।

এই দুয়ের প্রভাবেই (একদিকে কৃষিকাজ থেকে উচ্ছেদ হয়ে মজুরে পরিণত হওয়া, আরেকদিকে নতুন অর্থনৈতিক বন্দোবস্তে কাজের সুযোগ কমে যাওয়া) নয়া-উদারবাদের যুগে সারা দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে চলেছে। যদিও সরকারী পরিসংখ্যান পদ্ধতির জাঁতাকলে এহেন ভয়ানক বেকারত্বের যথার্থ চিত্র কখনো স্পষ্ট হয় নি। একে বুঝতে গেলে সেইসব সরকারী পদ্ধতি ব্যাতিরেকে বিকল্প পথে চলতে হবে, হিসাব করতে হবে – আমরা এই প্রবন্ধে সেই পথেই আলোচনা করতে চেয়েছি।

ওয়েবডেস্কের পক্ষে অনুবাদঃ সৌভিক ঘোষ


শেয়ার করুন

উত্তর দিন