ঘর পুড়ে গেল তো কি হল? আরশোলা – ইঁদুর’তো মরল!

ঘর পুড়ে গেল তো কি হল? আরশোলা – ইঁদুর’তো মরল!
আমাদের শেখানো হয় ফ্রেডরিখ ভন হায়েক, মুক্ত বাজার ব্যবস্থা, নয়া উদারবাদ এবং নিজের খুনে বাহিনী সমেত অগাস্ট পিনোচেত নাকি সব আলাদা আলাদা বিষয়।
আসলে যা প্রয়োজন তা হল ক্ষমতাসীন সরকারে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা এবং তাকে বাস্তবায়িত করতে বামপন্থীদের নিরন্তর আন্দোলন ও সংগ্রাম।
বিকল্পের আসল অর্থ নয়া উদারবাদী ব্যবস্থাকেই উপড়ে ফেলা।
সরকারী সুরক্ষার যাবতীয় বন্দোবস্তই ধ্বংসের মুখে পড়েছে বা বলা ভালো ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।
অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানরা বহিরাগত নন। তাঁরা এই দেশেরই মানুষ। তাঁদের অনেকে ব্রাহ্মণ্যবাদের দাপটে নির্যাতিত অংশ।
এই সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে আদিবাসী এবং পরম্পরাগতভাবে বনবাসী মানুষের অধিকারসমূহের উপর আরেক দফা আক্রমণ করা হল’
গত ৩ জানুয়ারি কলকাতার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে গনশক্তি পত্রিকার ৫৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে বক্তৃতা করেন পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য প্রকাশ কারাত।