যখন ভোটগণনা হচ্ছে, সেখানেও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের দেখা গেছে ছাপ্পা দিচ্ছে প্রকাশ্যে, ক্যামেরার সামনে। হিংসার প্রতিক্রিয়ায় রেহাই পাননি তৃণমূলও। গ্রামবাসীদের প্রতিরোধে অন্তত ৭জন তৃণমূলকর্মীর মৃত্যু হয়েছে।

যখন ভোটগণনা হচ্ছে, সেখানেও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের দেখা গেছে ছাপ্পা দিচ্ছে প্রকাশ্যে, ক্যামেরার সামনে। হিংসার প্রতিক্রিয়ায় রেহাই পাননি তৃণমূলও। গ্রামবাসীদের প্রতিরোধে অন্তত ৭জন তৃণমূলকর্মীর মৃত্যু হয়েছে।
গ্রামের গরিব মানুষ কাজ পাচ্ছেন না। খাতায় কলমে দেখানো হয়েছে কাজ চলছে। ওই প্রতিনিধি দল দেখেছেন যে, কত কাজের দাবি আছে এবং কত কাজের মাস্টার রোল তৈরি হয়েছে তার কোনও হিসাবই সঠিকভাবে রাখা হয় না। অর্থাৎ মাস্টার রোলেই গোঁজামিল।
ফেটে পড়া জনগণের ক্ষোভের মুখোমুখি কোনও গুণ্ডা, কোনও গুণ্ডামি এক মিনিটের বেশি দাঁড়াতে পারে না, তখন উল্টোদিকে দৌড়তে হয়… হবে, হবেই।
লড়াই এখনও চলছে। সুবিচার না পাওয়া অবধি আমি সেই লড়াইতে থাকব।
১৯ সেপ্তেম্বর ২০২২ দ্বিতীয় পর্ব দুর্নীতির এপিসেন্টার হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট-ই রেলে চাকরি পাবার আশায় টাকা ঢেলেছিলেন ৩৪ বছর বয়সি হুগলির
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, প্রথম পর্ব রাজ্যের মুখে ‘আলকতারা’ মাখাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই! তখন মমতা ব্যানার্জি কংগ্রেসে। ১৯৮৬ সালের ১২ জানুয়ারি।বেকার যুবদের
মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।
যদি ভ্রান্তিবশে ভাবি, যা দিনকাল পড়েছে তাতে আগ বাড়িয়ে ফ্যাসাদ না বাড়ানোই ভালো, গয়ংগচ্ছ ভাবে চলাটাকেই যদি এখনও চলা বলে মনে করি, আলস্য আর আত্মাভিমানে যদি বাস্তবের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকি, তাহলে বৃথাই হবে ফুল্লরার বার্তা। তার সঙ্গে এই বিশ্বাসঘাতকতা আমরা যেন না করি।
গত ১১ বছরে তৃণমূল কংগ্রেস গোটা সিস্টেমে দুর্নীতি-স্বজনপোষণ’কে এরাজ্যে পঞ্চায়েত থেকে নবান্ন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক চেহারা দিয়েছে। সরকারি আমলাতন্ত্রের একটা অংশ, আইপিএসদের একাংশ, পঞ্চায়েত-পৌরসভার কর্মীদের একাংশ এই র্যাকেটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।