তৃণমূল-শাসিত রাজ্যে এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার সর্বনিম্ন,২%। যেখানে গোটা দেশের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ২৯.৮%। আবার এরমধ্যে খোদ কোলকাতায় এইধরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ৭.৮%।

তৃণমূল-শাসিত রাজ্যে এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার সর্বনিম্ন,২%। যেখানে গোটা দেশের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ২৯.৮%। আবার এরমধ্যে খোদ কোলকাতায় এইধরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ৭.৮%।
মোদির এই বল্গাহীন নেতৃত্বে রাশ টানতেই তারা নিজেদের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হওয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি তাদের যাবতীয় সমর্থন উজাড় করে দিয়েছে। আরএসএস খুব ভালভাবেই জানে, মমতার নিজের প্রয়োজনে নিরিখেই কখনোই কোনো অবস্থাতেই সংঘের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে না। সংঘের নিয়ন্ত্রণ ব্যতিরেকে মোদির মতো এককভাবে আরএসএস কে অস্বীকার করে মমতা নিজের আধিপত্যকে মেলে ধরবেন না।
একাংশের পত্রপত্রিকাতে ইতিহাস চর্চার নামে অপইতিহাসকেই নিজস্ব আঙ্গিকের সন্দর্ভ দিয়ে প্রতিষ্ঠা করতে চায়।রবীন্দ্রনাথ থেকে অন্নদাশঙ্কর, কাজী আবদুল ওদুদ, রেজাউল করীম, অমর্ত্য সেন – সকলেই,মিছে হাসি খেলা, প্রমোদের ও মেলা , শুধু মিছে কথার ছলনা।এঁদের কাছে বামপন্থীদের উদ্দেশে কেবল অনুষ্টুপ ছন্দে অভিশাপ ই নির্গত হবে;” মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগম।” এঁদের কাছে একমাত্র কাম্য হল, যে কোনো উপায়ে মমতার পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
‘‘আমার কাছে সবমিলিয়ে ২,৫০০ নগদ টাকা ছিল। লকডাউনের সময় বাড়ি ভাড়া দিতে আর খাবার কিনতে সব খরচ হয়ে গেছে। আর
অপরিকল্পিত লকডাউনে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল অর্থনীতির চাকা। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ২৭.১ শতাংশ কাজ হারিয়েছিল অন্তত
২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান
টাইম ট্রাভেল করে যদি পিছিয়ে যাওয়া যেত কয়েক বছর! জাতীয় সড়কের পাশে আদিগন্তবিস্তৃত ফাঁকা জমি। যেখানে আর কয়েকদিন পর কারখানার
পর্ব ১৩ পশ্চিমবঙ্গে দাঙ্গা হয়, রামনবমীর তরোয়াল শাসক দলের হাতে! ‘‘সরকার চায় না। তাই পশ্চিমবঙ্গে দাঙ্গা হয় না।’’ এই ছিল