পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।

পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
ডাকাত আটকাতে না পারলে যে ডাকাতি বন্ধ হয় না এটুকুই লেনিনের শিক্ষা।
পুঁজিবাদে মুদ্রাস্ফীতি কে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় হল’ বেকারত্বের সৃষ্টি করে, যা কিনা বর্তমান সময়ে সংগঠিত করা হয় সুদের হার বৃদ্ধি করে।
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।
হিন্ডেনবুর্গ এসব জানল কি করে? অধিকাংশ তথ্য পাবলিক ডোমেইনেই ছিল। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক ভারতীয় নিয়ামক সংস্থা আদানিদের ব্যবসা সম্পর্কে নিজেদের অনুসন্ধান জনিত তথ্য প্রকাশ করেছিল। যদিও তারা প্রাথমিক অনুসন্ধান করেই থেমে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এসব তথ্যই হিন্ডেনবুর্গের কাজে দিয়েছে।
নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ৫২৮.১৪ কোটি টাকা জমা হয়েছে তৃণমূলের তহবিলে ২০২২ সালে, যা আগের বছর ছিল মাত্র ৪২ কোটি টাকা।