More Worry About Inflation Than Unemployment

মূল প্রবন্ধটি ইংরেজিতে Why Capitalist Governments Worry More about Inflation than Unemployment ? শিরোনামে পিপলস্‌ ডেমোক্র্যাসি পত্রিকার ৯ ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় ইকোনমিক নোটস্‌ হিসাবে প্রকাশিত হয়। সেই প্রবন্ধেরই সম্পূর্ণ বাংলা অনুবাদ রাজ্য ওয়েবডেস্কের তরফে প্রকাশ করা হল। লেখার সাথে যুক্ত ছবি সোশ্যাল মিডিয়া সুত্রে প্রাপ্ত।

প্রভাত পট্টনায়েক

পুঁজিবাদী সরকারগুলি বেকারির বদলে মূল্যবৃদ্ধি সম্পর্কে বেশি চিন্তিত কেন ?

বেকারি বাড়িয়ে মূল্যবৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রন করার পদ্ধতিকেই আঁকড়ে ধরতে চাইছে পুঁজিবাদী সরকারগুলি। একদিকে বেকারি আরেকদিকে মূল্যবৃদ্ধির মাঝে সংযোগরক্ষাকারী কোনরকম সুস্থিত ভারসাম্যের ধারনার সাথে এহেন পদ্ধতির সম্পর্ক নেই। অর্থনীতিবিদদের একাংশ মনে করেন মূল্যবৃদ্ধির পিছনে অন্যান্য কারন রয়েছে, যেমন বাজারে যদি অত্যধিক অর্থের চল থাকে তবে অতিরিক্ত অর্থ স্বল্প পরিমান সামগ্রীর খরিদে ব্যবহার হয়ে মূল্যবৃদ্ধি ঘটায়। এই কারনে তারা অর্থের যোগানকে কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে চান অথচ ব্যবহারযোগ্য অর্থের যোগানে এহেন কড়াকড়ি হলেই বেকারি বাড়বে – ফলে একটি সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে আরও বড় সমস্যা তৈরি হয়।

এই পরিস্থিতিতে একাধিক প্রশ্ন উঠে আসে, তার প্রথমটি হল কেন এমন হয়? ব্যাপক জনগণের জন্য কাজের সুবন্দোবস্ত সহ সহায়ক কর্মসূচি হিসাবে সরকারি নজরদারিতে কড়া হাতে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ কিংবা কাজের বাজারে কমতি থাকলে রেশনের ব্যবস্থা করা হয় না কেন? এমনটা করা হয় না কারন পুঁজিবাদীরা চায় না সরকার অর্থনীতির বিষয়ে কোনরকম বাড়তি উদ্যোগ নিক যার ফলে পুঁজিবাদী ব্যবস্থার সামাজিক ন্যায্যতা প্রশ্নের মূখে পড়ে। পুঁজিবাদ যদি এতই সুব্যবস্থা হয় তবে বারে বারে সরকারকে হস্তক্ষেপ করে তার মেরামত করতে হবে কেন – জনগনের চেতনায় এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে এমন কোন প্রশ্নকে এড়িয়ে যেতেই সমস্যা জিইয়ে রাখা হয়, আরও বাড়িয়ে তোলা হয়।

দ্বিতীয় প্রশ্নটি হল, বেকারির অবস্থা পুঁজিবাদীদের স্বার্থেরও বিরোধী কারন এতে কম সংখ্যক মানুষ কাজের সুযোগ পায় বলে উদ্বৃত্ত মূল্যও কম তৈরি হয়, তবে তারাও কেন পরিস্থিতির মোকাবিলায় বেকারি বাড়িয়েই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়? মূল্যবৃদ্ধির হার যখন চড়া, বেকারি বাড়ানোর পদ্ধতি শুধু যে তখনই অবলম্বন করা হয় তাই না, অপেক্ষাকৃত ভাল অবস্থাতেও একই কায়দায় চলা হয়। মহামারীর পূর্বে ডিসেম্বর মাস নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রে বেকারির হার ৭ শতাংশে পৌঁছালে কয়েক লক্ষ বেকার থাকা সত্বেও সুদের হার বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ১৯৮২-এর পরবর্তী কোন মাসে সর্বোচ্চ হারে পৌঁছায় বেকারি। এতেই স্পস্ট হয় শেষ চল্লিশ বছর ধরে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার কতদূর উৎসাহী থেকেছে।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন টনি ব্লেয়ার ২.৫ শতাংশের নিচে মূল্যবৃদ্ধির হার বেঁধে রাখতে ‘টোরি’ সরকারের নীতির সমালোচনা করেন, তার বক্তব্য মূল্যবৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও কড়া হওয়া উচিত ছিল। তিনি প্রস্তাব করেন মূল্যবৃদ্ধির হারকে শ্যুন্যের কাছাকছি রাখতে বেকারির হার যতই বাড়ুক না কেন, দেশকে সেই মূল্য চোকাতে হবে। এর আগে লেবর পার্টি’র লক্ষ্য ছিল সবার জন্য কর্মসংস্থান, সেই নীতির একশো আশি ডিগ্রি বদল ঘটে।

বাজারে যখন মূল্যবৃদ্ধির হার অপেক্ষাকৃত কম থাকা অবস্থাতেও যদি সেই হারে এতটুকু বৃদ্ধিও ঘটে তাহলেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেকারির হার বাড়াতে সরকারগুলি তৎপর হয়ে ওঠে। সংক্ষেপে বলা চলে, বেকারি অবস্থার মোকাবিলা না করে তাদের অগ্রাধিকার হয় মূল্যবৃদ্ধির নিয়ন্ত্রণ। প্রশ্ন হল কেন এমন হয়?

টনি ব্লেয়ার এবং সাধারনভাবে দক্ষিনপন্থী অর্থনীতিবিদেরা এহেন পদক্ষেপের পক্ষে যে যুক্তি দেন তা হল মুদ্রাস্ফীতির নিম্ন হার আর্থিক বৃদ্ধির হারকে বাড়িয়ে দেয় যার ফলে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থিত কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। এহেন দাবী শুধুই এক তাত্ত্বিক যুক্তির উপরে নির্ভরশীল, কোষাগারীয় ব্যয় এবং রক্ষানাত্মক আর্থিক নীতির ফলে উৎপাদনী দক্ষতার অনেকটাই অব্যবহৃত পড়ে থাকে, বেসরকারি বিনিয়োগে ভাঁটা আসে এবং কাজের জায়গায় টাইম প্রোফাইল বা জব প্রোফাইলের মান পড়তে থাকে, অর্থাৎ একই কাজে যুক্ত থেকে বিবিধ দায়িত্ব পালন করতে হয় বলে বাড়তি চাপ তৈরি হয়। ব্লেয়ারের যুক্তি অনুযায়ী রাজকোষীয় ঘাটতি কমাতে মেহনতি জনগনের উপরে বাড়তি কর চাপানো সহ কর্পোরেটদের কর ছাড় দিলে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব হিসাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। রাজকোষ ঘাটতি ও নিশ্চিত কর্মসংস্থান দুই প্রসঙ্গেই এহেন দাবির স্বপক্ষে অর্থনীতির শূন্যগর্ভ তত্ত্ব ব্যাতিরেকে একফোঁটা প্রমানও মেলে না।

এই প্রসঙ্গেই আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা যায়, কার্যকরী শ্রমিককল্যান প্রকল্পের দ্বারা নিম্ন অথবা মাঝারি হারের মুদ্রাস্ফীতির পরিস্থিতির তুলনায় বেকার অবস্থাতেও শ্রমিকেরা অপেক্ষাকৃত ভাল থাকে। যদিও পুঁজিবাদ আদৌ শ্রমিককল্যান সম্পর্কে মাথা ঘামায় না তবু মনে রাখতে হবে বেকার থাকার চাইতে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে শ্রমিকেরা বেশি চিন্তিত একথার কোন স্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। কার্যত মাথার উপর ঝুলে থাকা তরবারির মতোই বেকারির বিপদগ্রস্থ অবস্থায় শ্রমিকদের নিরাপত্তাহীনতাকে এড়িয়ে যাওয়া যায় না।

জন হিক্‌সের মতো কিছু প্রখ্যাত উদারবাদী অর্থনীতিবিদেরা এই প্রসঙ্গে আরও কিছু যুক্তি হাজির করেন। বেকারি মোকাবিলার বদলে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতিকে (মার্গারেট থাচ্যারের সরকার এক্ষেত্রে প্রকৃষ্ট উদাহরন) হিক্‌স সাধারণ (মেহনতি) জনগনের পক্ষে বলে সওয়াল করেছেন। সেইসব যুক্তি বড় বেশি পক্ষপাতমূলক, এমনকি যাবতীয় তাত্ত্বিক পূর্বশর্ত স্বত্বেও কার্যকরী হতে অসমর্থ।

আজকের পৃথিবীতে পুঁজিবাদ মূলত লগ্নীপুঁজির আধিপত্য নির্ভর, আর তাই বেকারি মোকাবিলার বদলে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ অগ্রাধিকার পায়। পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে সম্পত্তি এখন ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেট দ্বারা সংরক্ষিত থাকে। স্থাবর সম্পত্তির উপরে এইসব ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেটের কিছুটা অধিকারও থাকে। তথাপি দ্রব্যসামগ্রী ও পরিষেবা ক্ষেত্রে মুল্যবৃদ্ধির সাথে ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেটগুলির মূল্যবৃদ্ধির সুচকের সম্পর্ক এমনই হয় যে দ্রব্যসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি হলেই ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেটগুলির প্রকৃত আর্থিক মূল্য যায় কমে। এহেন পরিবর্তনের এত তৎপরতায় হয় যে কখনো বাজারে দ্রব্যসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির চাইতে ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেটগুলির মূল্যসুচকের পরিবর্তনের হার বেড়ে যায়। এই কারনেই লগ্নীপুঁজি সবসময় সাধারণ মূল্যবৃদ্ধির হারকে কড়াভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়, সেই লক্ষ্যেই পুঁজিবাদী সরকার সক্রিয় হয়।

বেকারি বাড়িয়ে তুলে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রনের কৌশলেই পরিস্কার হয়ে যায় যে নীতির প্রশ্নে পুঁজিবাদী সরকারগুলি কর্তৃত্বকারী শ্রেণীর সামনে কতদূর আজ্ঞাবহের ভূমিকা পালন করে চলে। সেই কারনেই থ্যাচারে’র যুগ থেকে ব্লেয়ারের সময়কাল অবধি ব্রিটেনের সরকার সেদেশে মূল্যবৃদ্ধির হারকে যত দূর সম্ভব কম রাখতে এত বেশি সোচ্চার থেকেছে, আসলে ইউরোপের প্রধান আর্থিক কেন্দ্র হিসাবে লন্ডনের অবস্থান বজায় রাখাই ছিল ব্রিটেনের প্রধান উদ্দেশ্য।

এখানে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে, যেহেতু অর্থনীতিতে সবধরনের পুঁজিই উদ্বৃত্ত মূল্যের উপরে নির্ভর করেই মুনাফা অর্জন করে (বৈদেশিক সম্পদের প্রসঙ্গ ব্যাতিরেকে) এবং বেকারি বেড়ে চলার অর্থ হবে উদ্বৃত্ত মূল্যোৎপাদনের হার কমে যাওয়া তাই এহেন পরিস্থিতিতে লগ্নীপূঁজির আয় কমে যাওয়া স্বত্বেও তারা কেন মূল্যবৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্নকেই অগ্রাধিকার দিয়ে চলে?

লগ্নীপূঁজির দাপটে আজকের পূঁজিবাদী ব্যবস্থায় প্রকৃত বাজার এবং আর্থিক বাজারের ফারাক এক অভূতপূর্ব স্তরে পৌঁছেছে, এরই মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে উপরোক্ত পরিস্থিতির আসল ব্যখ্যা। গৃহঋণ সম্পর্কিত আর্থিক ফন্দিসমুহ ভেস্তে যাওয়ার পর থেকে এখনও অবধি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৃত বাজার বেকারি ও স্থিতাবস্থার ধাক্কায় বেসামাল হলেও শেয়ারবাজারে (ষ্টকমার্কেট) তেজিভাব বজায় আছে, এতেই প্রকৃত বাজার এবং আর্থিক বাজারের ফারাকের বিষয়টি বোঝা যায়। কোন অর্থনীতির অন্তর্গত উৎপাদন থেকে আহরিত উদ্বৃত্ত মূল্য ছাড়াও বিরাট পরিমাণ মুনাফা কামিয়ে নিতে আরেকটি সুস্থিত ক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে লগ্নীপূঁজি।     

শেয়ারবাজার হল সেই জায়গা যেখানে কোনরকম উদ্যোগ ছাড়াই শুধুমাত্র ফাটকাবাজির দৌলতে সম্পত্তি বাড়িয়ে নেওয়া যায়, উদ্বৃত্ত মূল্য হস্তগত করার বদলে আজ অল্প দামে কোন ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেট কিনে আগামীকালই বেশি দামে বিক্রি করে দেওয়া যায়। পুনরায় কেউ প্রশ্ন করতে পারে আগামীকাল বেশি দাম দিয়ে সেই ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেট কেনার জন্য বাড়তি অর্থ আসছে কোথা থেকে? এই বাড়তি অর্থ যেহেতু কোনরকম উদ্বৃত্ত মূল্য হতে আহরিত নয় সেক্ষেত্রে একজনের বাড়তি লাভের অর্থই হল আরেকজনের বিপুল পরিমানে ক্ষতি, অর্থাৎ ফাটকাবাজি। এমনকি ফিন্যান্সিল্যাল অ্যাসেটের কেনাবেচায় যদি একাধিক ব্যাক্তির লাভও হয়ে থাকে তাহলেও শেষ অবধি অন্তত একজনকে বিপুল ক্ষতির দায়স্বিকার করতেই হয়, তা নাহলে লাভক্ষতির খতিয়ানে ভারসাম্য থাকে না।

এমনটা নিশ্চিতভাবেই ঘটে, আর তাই এহেন বিপুল আর্থিক ক্ষতিকে সবশেষে জনগনের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে পূঁজিবাদ তিনটি উপায় বের করেছে। অর্থাৎ শেয়ারবাজারে লগ্নীকারিদের জন্য যেনতেন প্রকারেণ লাভের রাস্তা খুলে রাখা হয়েছে। প্রথমটি হল এহেন লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থানে নিজেদের পকেটের পয়সা খরচ না করে বাজার থেকে ঋণ নেওয়া, এর ফলে ক্ষতি হলে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে বিরাট অংশের মানুষের উপরে সেই দায় চেপে বসে যাদের অর্থ শেয়ারবাজারে খেটেছে বা খাটানো হয়েছে। দ্বিতীয় উপায় হল দেশের সরকারের কর্তৃক এহেন ক্ষতির বোঝাকে মেরামত করে নেওয়া, অর্থাৎ করদাতাদের অর্থে ক্ষতি মেটানো, শেয়ারবাজারে ধ্বস নামলে সাধারণ জনগনের করবাবদ আদায়কৃত অর্থ ব্যবহৃত হওয়া। তৃতীয় রাস্তাটি হল সরকার যখন করবাবদ আদায়ের অর্থ খরচ না করে সরাসরি জাতীয় সম্পদ বিক্রি করে দেয় এবং সেই টাকায় এহেন ক্ষতির দায় বহন করে, এক্ষেত্রে নতুন অ্যাসেটের যোগানে শেয়ারবাজারে পুনরায় তেজিভাব দেখা দেয়।

মার্কস যাকে পূঁজি সঞ্চয়ের আদিম উপায়সমুহ বলে ব্যখ্যা করেছিলেন এসবই হল তার সমতুল্য উদাহরন। শ্রেণীগত অর্থনৈতিক কর্তৃত্ব বজায় রাখতে প্রথম দুটি পথ আসলে সাধারণ জনগণকে নিংড়ে নেওয়া, নিশ্চিতভাবেই আদিম সঞ্চয়ের রাস্তা। জনগনের অর্থে নির্মিত জাতীয় সম্পদকে পন্য হিসাবে বেসরকারি মালিকানার হাতে তুলে দেওয়া – এই হল তৃতীয় উপায়টির সারাংশ। এই পরিস্থিতির ব্যাখ্যায় অন্যভাবে বলা যায়, উদ্বৃত্ত মূল্য আহরণ ব্যাতিরেকে লগ্নীপূঁজি নিজের দাপট বজায় রাখতে এমন এক অতিরিক্ত পথের সন্ধান পেয়েছে যা আসলে পূঁজির আদিম সঞ্চয়ের কৌশল থেকে অনুপ্রাণিত। এই কারনেই লগ্নীপূঁজির জন্য বেকারি মোকাবিলার তুলনায় মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ হল অগ্রাধিকারের বিষয়। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আজ্ঞাবহ সরকারগুলির নীতিতে সেই কৌশলই প্রতিফলিত হচ্ছে।   

ওয়েবডেস্কের পক্ষে অনুবাদঃ সৌভিক ঘোষ  

Spread the word

Leave a Reply