Self Reliance Cover

Self Reliance: An Analysis (Part IV)

আসলে যা প্রয়োজন তা হল ক্ষমতাসীন সরকারে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা এবং তাকে বাস্তবায়িত করতে বামপন্থীদের নিরন্তর আন্দোলন ও সংগ্রাম।

Self Reliance Cover

Self Reliance: An Analysis (Part I)

বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।

Why Marx? An Introspect

তাঁকে আপনি যাই ভাবুন, মার্কস এখনও একটা ব্যাপার, মার্কসকে বাদ দিয়ে ভাবতে পারবেন না।

Adani 3

Adani: Saga of Fraud (Part III)

আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।

More Worry About Inflation Than Unemployment

মার্কস যাকে পূঁজি সঞ্চয়ের আদিম উপায়সমুহ বলে ব্যখ্যা করেছিলেন এসবই হল তার সমতুল্য উদাহরন। শ্রেণীগত অর্থনৈতিক কর্তৃত্ব বজায় রাখতে প্রথম দুটি পথে আসলে সাধারণ জনগণকে নিংড়ে নেওয়া, নিশ্চিতভাবেই আদিম সঞ্চয়ের রাস্তা। জনগনের অর্থে নির্মিত জাতীয় সম্পদকে পন্য হিসাবে বেসরকারি মালিকানার হাতে তুলে দেওয়া – এই হল তৃতীয় উপায়টির সারাংশ। এই পরিস্থিতির ব্যাখ্যায় অন্যভাবে বলা যায়, উদ্বৃত্ত মূল্য আহরণ ব্যাতিরেকে লগ্নীপূঁজি নিজের দাপট বজায় রাখতে এমন এক অতিরিক্ত পথের সন্ধান পেয়েছে যা আসলে পূঁজির আদিম সঞ্চয়ের কৌশল থেকে অনুপ্রাণিত। এই কারনেই লগ্নীপূঁজির জন্য বেকারি মোকাবিলার তুলনায় মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ হল অগ্রাধিকারের বিষয়। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আজ্ঞাবহ সরকারগুলির নীতিতে সেই কৌশলই প্রতিফলিত হচ্ছে।

Satyaki Roy

Central Budget 2022-23: A Discussion

অর্থনীতির দ্রুত পুনরুজ্জীবন করতে হলে চাহিদার সংকোচন মোকাবিলা করতে হবে, গরীব নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ন্যূনতম আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। ক্রয়ক্ষমতা না বাড়ালে বিনিয়োগও গতি পাবে না। সামগ্রিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় যা করা যেত, সেই লক্ষ্যে এই বাজেটকে নিস্ফলাই বলতে হবে।

“It Is Not Consciousness That Determines Their Being, But, On Contrary Their Social Beings That Determines Their Consciousness”: The Pegasus Comes Alive (Part II)

বলা বাহুল্য চলতি সংকটের আক্রমনে জর্জরিত জনগণের ভীষণ রোষ তো আর লাইব্রেরীর টেবিলে বসে লেখা গবেষণাপত্র না যে বেছে বেছে ঠিক এই এই স্থানে পুঁজিবাদ লুকিয়ে রয়েছে তাকেই শুধু আক্রমন করবে, জনগণ বস্তুগত সত্যকেই আঁকড়ে ধরেন। তারা নাটের গুরু চিনে নেবেন খুব সহজেই, ফলে আক্রমণটা নেমে আসবে রাষ্ট্রের পরিচালকবৃন্দের উপরেই – পুঁজিবাদ এই সত্য ভালো বোঝে, রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্ত রাজনৈতিক শক্তি বোঝে আরও বেশি কারন তার গদি হারানোর ভয় থাকে, দেশে বিদেশে ছুটে বেড়ানো ফিন্যান্স পূঁজির মতো তার চরিত্র আদৌ বিমূর্ত নয় যে! ফলে জনগণ কখন কি ভাবছে, কি করছে সেই খোঁজ রাখতে রাষ্ট্র বাধ্য – ফলে ‘আড়ি পাতা’ এবং ‘পেগাসাস’।