PB Statement

P.B Press Communique

কেন্দ্রীয় সরকার শুল্ক বাবদ সেই আয় থেকেই সামান্য কিছু হ্রাস করেছে যার আদায় রাজ্যগুলির সাথে যৌথ তালিকাভুক্ত। যদিও কেন্দ্রীয় সরকার এখনও অতিরিক্ত বিশেষ শুল্ক (সারচার্জ) আদায় করে চলেছে যার পরিমাণ ৭৪,৩৫০ কোটি টাকা; এবং অতিরিক্ত শুল্ক (সেস) বাবদ আদায়ের পরিমাণ ১,৯৮,০০০ কোটি টাকা। এছাড়াও অন্যান্য সেস এবং সারচার্জের পরিমাণ ১৫,১৫০ কোটি টাকার। সব মিলিয়ে মোট ২.৮৭ লক্ষ কোটি টাকার শুল্ক আদায় করছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং এই আদায়ে রাজ্যগুলির কোনও প্রাপ্য নেই।

Economy

Some Misconceptions About Agriculture

ন্যুনতম সহায়ক মুল্য হল সেই ব্যবস্থা যার কারনে কেন্দ্রীয় খাদ্যভান্ডারে খুব বেশি প্রভাব না ফেলেই সারা দেশজূড়ে ফসল বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লাভজনক দাম পাওয়ার নিশ্চয়তা বজায় থাকে। ফসলে সহায়ক মূল্য বাড়ানো হলে সরকারী গুদামে চাপ বেশি না বাড়িয়েও কৃষকদের আয় বৃদ্ধি পায়। ঐ তিনটি রাজ্য (পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশ) বাদে সারা দেশে নিজেদের গুদাম স্থাপনের কাজে এফসিআই’র অকর্মণ্যতা নিশ্চই রয়েছে। সেই কারনেই কয়েকটি রাজ্য সরকার খাদ্য মজুত করার কাজে নিজস্ব সংস্থাগুলিকে কাজে লাগাতে বাধ্য হয়েছে। যেখানেই রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলি সেই কাজ পরিচালনা করেছে, মজুতের কাজে খুব সফল না হলেও এদের কারনেই সেই সব রাজ্যে কৃষকরা লাভজনক আয় করতে পেরেছেন। তাই উচিত হবে গুটিকয়েক রাজ্যে নিজেদের কাজে পরিধিকে সীমাবদ্ধ না রেখে সর্বভারতীয় স্তরে এফসিআইকে আরও সক্রিয় করে তোলা অর্থাৎ কেন্দ্রীয় খাদ্য মজুত প্রক্রিয়াকে আরও বিস্তৃত করা।

‘গান্ধী বনাম লেনিন’: একশো বছর -চন্দন দাস…

৭ নভেম্বর ২০২১, রবিবার ইএমএস নাম্বুদিরিপাদ এবং অমলেশ ত্রিপাঠি — এক জায়গায় এসে দাঁড়ালেন। তবে পৃথক কোণ থেকে।প্রসঙ্গ? গান্ধী, মার্কসবাদী

সংস্কৃতিতে এলিট মহলের স্বেচ্ছাচারিতার অবসান – জয়দীপ মুখার্জী

৭ নভেম্বর ২০২১ (রবিবার) মে, ১৯২৪ রাশিয়ার কমিউনিস্ট (বলশেভিক) পার্টির ত্রয়োদশ কংগ্রেসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে শিল্প-কলা, সাহিত্য, চলচ্চিত্রসহ সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে

রুশ বিপ্লব ও নারীমুক্তি – মালিনী ভট্টাচার্য…

৭ নভেম্বের ২০২১ , রবিবার ১৯১৭র রুশ বিপ্লবের অনেক আগে থেকেই ইউরোপের সমাজতন্ত্রী বিপ্লবীরা সমাজতন্ত্রের সঙ্গে নারীমুক্তির সম্পর্ক নিয়ে চিন্তাভাবনা

The Great November Revolution and The Beginning of the Planned Economy – Jibesh Sarkar

বিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতার বিরুদ্ধে ভয়ানক আক্রমণ হলো দুটি বিশ্বযুদ্ধে, তেমনই মানব সভ্যতার অগ্রগতির উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হলো মহান নভেম্বর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব-

World Economy

Finance Capital And The World Economy

মোদি সরকার নয়া-উদারবাদী পথে চলতে নরকে যেতেও রাজি আছে। অর্থনীতিতে শ্রমজীবীদের কল্যানের উদ্দেশ্যে যেটুকু সংস্থান রয়েছে নির্লজ্জের মত সেইসবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে আন্তর্জাতিক লগ্নী-পুঁজির নির্দেশ পালনেই তাদের একমাত্র আগ্রহ। সরকারি ব্যায়বরাদ্দ এবং রাজস্বঘাটতিকে ক্রমাগত কমিয়ে দেবার পাশাপাশি শ্রমজীবীদের যাবতীয় অধিকারের উপরে একের পর এক আক্রমন নামিয়ে আনছে তারা। এই সরকারের স্পষ্ট অর্থনীতি হল উদ্বৃত্তে ক্রমশ মজুরির অংশ কমিয়ে দিয়ে মুনাফার হার বাড়ানোর কাজে পুঁজিপতিদের সহায়তা যুগিয়ে যাওয়া। শ্রমজীবী জনতার পকেট কেটে আগামিদিনে আরও উচ্চহারে টোল আদায় করবে তারা।