World Economy

Finance Capital And The World Economy

মোদি সরকার নয়া-উদারবাদী পথে চলতে নরকে যেতেও রাজি আছে। অর্থনীতিতে শ্রমজীবীদের কল্যানের উদ্দেশ্যে যেটুকু সংস্থান রয়েছে নির্লজ্জের মত সেইসবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে আন্তর্জাতিক লগ্নী-পুঁজির নির্দেশ পালনেই তাদের একমাত্র আগ্রহ। সরকারি ব্যায়বরাদ্দ এবং রাজস্বঘাটতিকে ক্রমাগত কমিয়ে দেবার পাশাপাশি শ্রমজীবীদের যাবতীয় অধিকারের উপরে একের পর এক আক্রমন নামিয়ে আনছে তারা। এই সরকারের স্পষ্ট অর্থনীতি হল উদ্বৃত্তে ক্রমশ মজুরির অংশ কমিয়ে দিয়ে মুনাফার হার বাড়ানোর কাজে পুঁজিপতিদের সহায়তা যুগিয়ে যাওয়া। শ্রমজীবী জনতার পকেট কেটে আগামিদিনে আরও উচ্চহারে টোল আদায় করবে তারা।

Gandhi and Savarkar: Falsifying History

মৃদুলা মুখার্জি/আদিত্য মুখার্জি/সুচেতা মহাজন দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ১৩ অক্টোবর,২০২১,আমাদের জানায় যে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং দাবি করেছেন যে “সাভারকারের

Education Bill

The Homogenisation of Education

ভারতীয় সমাজের নির্দিষ্ট সমস্যাসমূহ (যেমন জাতি এবং বর্ণভিত্তিক শোষণ ব্যবস্থা) দেশের জাতীয় পাঠ্যক্রমে গুরুত্ব হারাবে, কারণ বিশ্বায়িত পুঁজির বিকাশে এই ধরনের সমস্যাগুলি প্রাসঙ্গিক নয়। রাজনৈতিক হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীরাও এতে হন খুশি কারন এতে তাদের তিলমাত্র শান্তি বিঘ্নিত না হয়েই তলে তলে ভারতীয় সভ্যতার প্রাচীন “মহাত্ম্য”-এর প্রচার চালানো যায়। এটা কোনো দুর্ঘটনা নয় যে জাতীয় শিক্ষানীতির কোথাও একটিবারের জন্যেও ভারতীয় সমাজের এক ঘৃণ্য বৈশিষ্ট্য হিসাবে, অথবা শিক্ষার্থী ভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ কিংবা পদোন্নতির প্রক্রিয়া সংক্রান্ত নিয়মকানুনে জাতিগত পরিচয়ের কোনো উল্লেখই নেই। এই নীরবতা আসলে ঐ একজাতীকরণেরই অনুসারী পদক্ষেপ।

Migrant Labour Law

Restore Inter-State Migrant Workers Act

পূর্বতন পরিযায়ী শ্রমিক আইনের আওতায় একজন পরিযায়ী শ্রমিকের কাজের প্রায় সবটুকু অংশকেই আনা হয়েছিল’, যেমন, তার কর্মনিযুক্তি, নথিভুক্তি, আসা যাওয়ার ভাড়া, কর্মক্ষেত্রে তার বাসস্থানের ব্যবস্থা, মজুরি নির্ধারণ এবং তার নিয়মিত সময়ে প্রদান, ঠিকাদারদের এবং মুখ্য নিয়োগকারী সংস্থার তার প্রতি দায়দায়িত্ব ইত্যাদি। কাজের ক্ষেত্রে মালিকপক্ষের সাথে কোনো রকম সংঘাতের প্রশ্নে শিল্প বিরোধ আইন প্রযোজ্য ছিল এবং সামাজিক নিরাপত্তাসমূহের জন্য শিল্প মজুরি আইন, ইএসআই, ভবিষ্যনিধি প্রকল্প সংক্রান্ত আইনসমূহ প্রযোজ্য ছিল। এই নতুন কোডের আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে পরিযায়ী শ্রমিকদের যাবতীয় পুর্বোক্ত অধিকার হরণ করা হচ্ছে। সে কারণে কর্পোরেটদের দাসানুদাস বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের এই অমানবিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ১৯৭৯ সালের পরিযায়ী শ্রমিক আইন পুনরায় বহাল করার এবং তাকে আরো শক্তিশালী করার দাবিতে লড়াই চালিয়ে যেতেই হবে।

PB Statement

Pegasus: Government has to Answer

সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির অধীনে বিশেষজ্ঞদের একটি কমিটি গড়ে এই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সংশ্লিষ্ট ঘটনার সাথে সম্পর্ক রয়েছে এমন প্রত্যেকের সাথে কথা বলে তাদের বক্তব্য শুনবে তদন্তকারী কমিটি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও এই একই স্পাইওইয়্যার ব্যবহার হয়েছে বলে এই ঘটনায় আন্তর্জাতিক স্তরের বিশেষজ্ঞদের মতামতও নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

CPIMCC

C.C. Communique

ভারতের সংবিধানের ৩৭০ নং এবং ৩৫(ক) ধারা বাতিলের সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে সিপিআই(এম) সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত আবেদনে সাড়া দিয়ে দেশের শীর্ষ আদালত দ্রুত বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করুক – কেন্দ্রীয় কমিটি সেই আবেদন জানাচ্ছে।

Unemployment Measures

Measuring Unemployment Trends in India

একদিকে কৃষিকাজ থেকে উচ্ছেদ হয়ে মজুরে পরিণত হওয়া, আরেকদিকে নতুন অর্থনৈতিক বন্দোবস্তে কাজের সুযোগ কমে যাওয়ায় নয়া-উদারবাদের যুগে সারা দেশে বেকারত্মের হার বেড়ে চলেছে। যদিও সরকারী পরিসংখ্যান পদ্ধতির জাঁতাকলে এহেন ভয়ানক বেকারত্মের যথার্থ চিত্র কখনো স্পষ্ট হয় নি। একে বুঝতে গেলে সেইসব সরকারী পদ্ধতি ব্যাতিরেকে বিকল্প পথে চলতে হবে, হিসাব করতে হবে – আমরা এই প্রবন্ধে সেই পথেই আলোচনা করতে চেয়েছি।

Red October: 101 Years of Communist Struggle in India

এম এন রায় উপলব্ধি করেছিলেন বিদেশের মাটিতে গড়ে ওঠা কমিউনিস্ট পার্টি খুব বেশি কিছু হয়তো করতে পারবে না, কিন্তু লেনিনের উপস্থিতিতে কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিকের স্বীকৃতি পাবে, এই খবরে দেশের মেহনতি মানুষ এবং কমিউনিস্ট সংগঠকরা অত্যন্ত উৎসাহ পাবেন এই ছিল রায়ের যুক্তি – ততদিনে রাশিয়ার বিপ্লবের খবর ভারতে পৌঁছে গেছে, দেশের মেহনতি জনগণ স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন – একদিন নিজেদের দেশে তারাও প্রতিষ্ঠা করবেন শ্রমিক রাষ্ট্র। লেনিনের নেতৃত্বে রাশিয়ার বিপ্লব সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে বাস্তব করেছিল – শ্রমিক রাষ্ট্র কল্পনার আকাশ থেকে পৃথিবীর মাটিতে নেমে এসেছিল।

দুঃখের অযুত অক্ষর ফুটে উঠবে জাতিভিত্তিক জনগণনায় -অলকেশ দাস

১৮৫৭’র মহাবিদ্রোহে তখন ব্রিটিশ পর্যুদস্ত । কোনমতে বিদ্রোহ সামাল দিয়ে ব্রিটিশরা গালে হাত দিয়ে ভাবছে ভারতে তাদের শাসন কিভাবে গতিশীল,

In Consolidation: SSKM Press Note

একশো জনেরও বেশি প্রত্যক্ষদর্শী চারজন কৃষক এবং এক সাংবাদিককে গাড়ি চালিয়ে পিষে মারার ঘটনায় আশীষ মিশ্রকে সনাক্ত করেছেন, তাকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। খুনের ঘটনায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৩০২ ধারায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। ইউপি পুলিশের উচিত ছিল তাকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা, কিন্তু তিনি এখনও অবাধে ঘোরাফেরা করছেন।