মনে রাখতে হবে, মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতা অফুরন্ত। তাঁদের উদ্যোগই আমাদের প্রধান সম্পদ। তাঁদের অভিজ্ঞতালব্ধ শিক্ষাই আমাদের জ্ঞানলাভের প্রধান উৎস। শেষ বিচারে মানুষই ইতিহাস রচনা করেন। মানুষের উপরে নির্ভর করেই এগিয়ে যেতে হবে।

মনে রাখতে হবে, মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতা অফুরন্ত। তাঁদের উদ্যোগই আমাদের প্রধান সম্পদ। তাঁদের অভিজ্ঞতালব্ধ শিক্ষাই আমাদের জ্ঞানলাভের প্রধান উৎস। শেষ বিচারে মানুষই ইতিহাস রচনা করেন। মানুষের উপরে নির্ভর করেই এগিয়ে যেতে হবে।
১১ মার্চ ২০২২ শনিবার মমতার হাসি ফোটানোর বাজেট:কাজের খোঁজ নেই, ঋণের জাল জোরালো হচ্ছে ‘‘এই বাজেট সাধারণ মানুষের মুখে হাসি
গতকাল ৯ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রখ্যাত মার্কসবাদী বুদ্ধিজীবী, তাত্ত্বিক ও কমরেড – আইজাজ আহমেদের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)৷ তিনি সিপিআই(এম) এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন এবং দেশ জুড়ে অসংখ্য সেমিনার, সভায় বক্তৃতার কাজে সর্বদা সময় দিতে ইচ্ছাপ্রকাশ করতেন। আইজাজ আহমদ এক অত্যন্ত সম্মানীয় তাত্ত্বিক হিসাবেই সুপরিচিত ছিলেন। মার্কসবাদের সমর্থনে তাঁর রচনাগুলির মর্যাদা ধ্রুপদী সাহিত্যের মতোই যা একের পর এক প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে। ভিসা সংক্রান্ত বাধ্যবাধকতা এবং অসুস্থতার কারণে তাকে ভারত ছাড়তে বাধ্য করা হয়। মৃত্যুর আগে অবধি তাঁর দেশে ফেরার ইচ্ছা বজায় ছিল। তিনি দেশে ফিরতে পারেননি, এই ঘটনা দুঃখজনক। সমাজতন্ত্রে আস্থাশীল এবং সেই লক্ষ্যে সংগ্রামরত বিশ্বব্যাপী মানুষের জন্য তার মৃত্যু এক বিশাল ক্ষতি বিশেষ।
পুতিন যা করছেন তাকে কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই বলা যায় না। আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির স্বার্থে কাজ করে এমন সংস্থার হাতের পুতুল কোন প্রতিবেশী দেশের আধিপত্যের বিরুদ্ধে আদর্শগত সংগ্রাম পরিচালনা করার মতো কোনও সমাজতান্ত্রিকও তিনি নন। তার উদ্বেগ শুধুমাত্র রাশিয়ার নিরাপত্তা সংক্রান্ত, ন্যাটোর নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা রাশিয়ার এলাকাতেই সেই দুশ্চিন্তা সীমাবদ্ধ৷ আইএমএফ’র তরফে দেয় ‘সহায়তা’র বদলে ইয়ানুকোভিচকে তিনি যে বিকল্প সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তারও উদ্দেশ্য ছিল এটুকুই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক স্বার্থের পক্ষে আইএমএফের ভূমিকা নিয়েই তিনি চিন্তাগ্রস্থ, সাধারণভাবে নয়া-উদারনীতির প্রবর্তক হিসেবে আইএমএফের ভূমিকা নিয়ে তার কোন মাথাব্যাথা নেই। নয়া-উদারবাদ যেভাবে জনজীবনে গভীর অসাম্য এবং চূড়ান্ত দারিদ্র ডেকে আনে, পুতিন এখনও অবধি তার চাইতে খুব একটা বেশি কিছু অর্জন করতে পারেন নি এটুকু বলাই যায়।
উপসাগরীয় যুদ্ধ, লিবিয়া সঙ্কট বা অন্য কোথাও একই পরিস্থিতিতে হাজার হাজার ভারতীয়কে সরিয়ে নেওয়ার গর্বিত অতীত রেকর্ড রয়েছে ভারতের।ভারত সরকারকে সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত ভারতীয়কে সরিয়ে নিতে হবে।
১৯১৭ সালে রাশিয়ায় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম হওয়ার পর লেনিন নজর দিলেন সে দেশে সমাজতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর । ক্যালিনিন ও লুনাচারস্কি এব্যাপারে প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করলেও লেনিনের ‘কমরেড-ইন-আর্মস’ এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিজ্ঞানী নাদঝেদা কনস্টানটিনোভা ক্রুপস্কায়া (১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৯-২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৯) খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন ।
সোভিয়েতের বাহাত্তর বছরে কোনও সংকট ছিল না। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মানুষ ছিলেন শান্তিতে। পরস্পরের সঙ্গে ছিল নিবিড় বন্ধুত্ব। ইউক্রেনের এই
২০২১এর ফেব্রুয়ারী মাসে প্রকাশ্য রাস্তায় সরকার বিরোধী আন্দোলনে যোগদানকারী মঈদুল মিদ্দাকে পিটিয়ে হত্যা বা ২০২২ এর ফেব্রুয়ারীতে সরকার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিত মুখ আনিস খানকে বাড়ি ঢুকে খুন করার পর এই আওয়াজ স্বাভাবিক ভাবেই উঠছে – সিভিক পুলিশদের গেষ্টাপো বাহিনীতে পরিণত করা চলবে না
কৃষকদের প্রতি ন্যায়বিচারের স্বার্থে দেওচা-পাচামী-হরিনশিঙ্গা-দেওয়ানগঞ্জ এলাকার কৃষকদের মতামত জানার জন্য বাধ্যতামূলক আইনী স্বচ্ছ পদ্ধতি গ্রহণ করার জন্য এসকেএম পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে অনুরোধ করছে। অবিলম্বে গ্রামবাসী ও কর্মীদের উপর দমন-পীড়ন ও গ্রেপ্তার বন্ধ করতে এবং শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাচ্ছে এসকেএম।
খেটেখাওয়া সাধারণ মানুষের ভরসা নেই সরকারের উপর। উচ্ছেদের পর কোনও নিশ্চয়তা নেই ভবিষ্যত রুটি রুজির, বুঝে গিয়েছেন এলাকার সাধারণ মানুষ। তাই খনি হলে দেদার টাকা লোটার ধান্দায় মশগুল তৃণমূলের নেতারা রীতিমত ধাক্কা খাচ্ছেন হরিণশিঙা, চাঁচপুর, দেওয়ানগঞ্জ, কেন্দপাহাড়ি, মথুরাপাহাড়ি, গাবারবাথান সহ প্রত্যেকটা জনপদে।