ক্যাবিনেটের প্রাক্তন মন্ত্রী-আইপিএস অফিসার এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন।এমনই আরও কোন বন্ধু ব্রুটাসের মতো “Not that I loved Caesar less, but that I loved Rome more” ভেবে না বসেন।

ক্যাবিনেটের প্রাক্তন মন্ত্রী-আইপিএস অফিসার এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন।এমনই আরও কোন বন্ধু ব্রুটাসের মতো “Not that I loved Caesar less, but that I loved Rome more” ভেবে না বসেন।
আমাদের দেশে অনেকেই বলছেন-বামপন্থীরা অপ্রাসঙ্গিক। আসলে তারা চাইছেন বামপন্থীরা অপ্রাসঙ্গিক হোক।
অস্বাভাবিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা অতিমুনাফা করেছে তাদের উপর অস্বাভাবিক হারে কর লাগু করার দাবি নানা মহল থেকে দেশে-বিদেশে উঠছে। এই সরকার সে কথা না ভেবে সমস্যার অভিমুখই বদলে দিতে চাইছে মন্দির-মসজিদ বিতর্কে।
মোদী-শাহের বিশেষ বার্তা নিয়ে সেই বৈঠকে এসেছিলেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। আড়াই ঘণ্টা আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু মমতা ছিলেন চুপ! এদিনের সিদ্ধান্তে সেই ভণ্ডামির মাত্রা স্পষ্ট!
গণতন্ত্রে ছুটে গিয়ে, অস্ত্র নিয়ে মহাকরণ দখল করা যায় না। মমতা ব্যানার্জি জানতেন। তবু ‘অভিযান’ হয়েছিল। কাউকে খুশি করতে, বামফ্রন্টকে সেই সময়ে বিপাকে ফেলতে।
৫ জুলাইয়ের কাছাকাছি, মূলধারার মিডিয়ার একটি অংশ এই কথিত বাঁধ কাটাকে ‘বন্যা জিহাদ’ বা ‘ফ্লাড জিহাদ’ নামকরণ করে দেয়। নিউজএক্স শিলচরে বন্যা সংক্রান্ত একটি প্রাইমটাইম বিতর্ক সম্প্রচার করে।
দেশের সরকার যখন ক্ষুদ্র উৎপাদকের কথা, বিরাট পুঁজির মুখোমুখি তাদের লড়াইয়ের কথা ভাবছে না ঠিক তখনই একটা রাজ্যের সরকার কিই না করতে পারে- সেই ইতিহাসই লিখছে এলডিএফ সরকার।
, ‘আজ আমি শ্রেণিহীন সমাজের প্রতি আকৃষ্ট। এবং এই আকর্ষণ জন্মেছে কিছুটা মার্কসবাদ পড়ে। আর কিছুটা এসেছে এদেশের প্রাচীন আফ্রিকান সমাজের কাঠামো ও সংগঠন প্রণালীর প্রতি শ্রদ্ধার ভাব থেকে। সেসময়ে উৎপাদনের প্রধান উৎস ছিল ভূমি। এবং ভূমি ছিল উপজাতির যৌথ সম্পত্তি। একথা সত্য যে আমি মার্কসবাদী ভাবধারার দ্বারা প্রভাবিত।
যারা এই পৃথিবীর শোষণের কারাগার গুলিকে ভেঙেছেন, তাঁরাও কোনো ফরিস্তা নন! পয়গম্বরও নন। তারা সাধু সন্ন্যাসীও নন। মানুষ! রক্ত মাংসের মানুষ। নেলসন ম্যাণ্ডেলাও রক্ত মাংসের মানুষ।
মোদী সরকার যতই এহেন সমস্যার ব্যখ্যায় অর্থনীতির তত্ত্বকথা আওড়াক না কেন হ্যামলেটের দুঃস্বপ্নের মতোই বারে বারে যার প্রসঙ্গ ফিরে আসবে তাকে বলে রাজনৈতিক-অর্থনীতি। অবশ্য এই বিষয়ে মোদী সরকারের অবস্থান স্পষ্ট- তারা নিজেদের নাক কেটেও ডলারের প্রমোদ ভ্রমণ আটকাতে চান না।