5th march2021 For the first two phases of the 2021 West Bengal Assembly elections The list of candidates of the

5th march2021 For the first two phases of the 2021 West Bengal Assembly elections The list of candidates of the
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে তিনটি পুস্তিকা প্রকাশিত হল। পুস্তিকাগুলির পিডিএফ ভার্সন এই প্রতিবেদনের শেষে ডাউনলোড লিংক সহ দেওয়া রয়েছে।
বামফ্রন্ট, কংগ্রেস এবং আইএসএফ’এর পক্ষ থেকে আবেদন….
ধর্ষিতার সম্মতি নিরপেক্ষভাবে এধরনের সওয়াল – জবাব ধর্ষকদের জন্য একটি বার্তা দেবে যে অপরাধের পরে বিবাহ করতে সম্মত হলেই কারাবাসের সাজা থেকে বেঁচে যাওয়া যায়। আমাদের সমাজে এখনও কিছু পশ্চাদপদ চিন্তাভাবনা রয়ে গেছে যার ফলে ধর্ষণের শিকার হওয়া মহিলা “বাজে মেয়ে” হিসাবে প্রতিপন্ন হয় এবং ধর্ষকের সাথে বিবাহের ফলে সে সমাজে তার হৃত সম্মান ফিরে পাবে বলে ধারণা করা হয়। এধরনের মানসিকতাকে কোনভাবেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে সমর্থন যোগানো উচিত নয়।
আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি’র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ – কলকাতা ওয়েবডেস্ক প্রতিবেদন আজকের ব্রিগেড সমাবেশ দেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে সংগ্রামের ইতিহাসে এক নতুন নজীর সৃষ্টি
ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে বিভিন্নভাবে খবরাখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। শুনে বুঝতে পারছি বহু মানুষ সমাবেশে আসবেন এবং অনেকে এসে গেছেন। বড় সমাবেশ হবে।
অন্যান্য দক্ষিনপন্থী শক্তির মতো আমরা ভোটের দিকে তাকিয়ে মানুষের লড়াইয়ের সাথী হই না, জীবন জীবিকা রক্ষার লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের রাজনীতি। সারা দেশের সাথে আমাদের রাজ্যেও গরীব মানুষ, মেহনতি মানুষ সেই রাজনীতির ভরসা বুকে বেঁধেই লড়াই করছেন।
কেন্দ্রীয় সরকার হোক বা রাজ্য সরকার দুই ক্ষেত্রেই গোড়ার কথাটা একই – এরা গরীব, নিপীড়িত, ভুখা পেটে থাকা মানুষের সরকার নয়। সারা দেশ সহ আমাদের রাজ্যেও দুর্দশাগ্রস্থ মানুষই সংখ্যায় বেশি, তারা একজোট হতে চাইছেন। সেই জোট যে কোনও জনবিরোধী কার্যক্রম রুখে দিতে সক্ষম – ইতিহাসের শিক্ষা তাই।
হিন্দু, মুসলমান, শিখ সম্প্রদায়ের কৃষকেরা একে অন্যের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে তুলে ধরেছেন। কর্পোরেটদের হাতে দেশের কৃষিক্ষেত্রকে তুলে দেবার বিরোধিতা করে আসলে তারা আমাদের দেশকে কর্পোরেটদের সাথে একাকার করে দেখাবার যে রাজনীতি, তারই বিরোধিতা করছেন। গণবণ্টন ব্যাবস্থা চালু রাখার পক্ষে দাঁড়িয়ে আসলে তারা রাষ্ট্রকে দেশের জনগণের কল্যানে নিজের পূর্বঘোষিত ভূমিকার পুনঃস্মরণ করাচ্ছেন। রাষ্ট্রের যে ধারণাকে আজ মোদী সরকার ধ্বংস করে দিতে চাইছে কৃষকেরা আসলে সেই জনকল্যানকারী রাষ্ট্রের ধারনাকেই পুনর্নির্মাণ করছেন।