বিজেপি তৃণমূল দু’দলই এই কর্পোরেট পুঁজির দেওয়া ইলেক্টোরাল বন্ডের অর্থে পুষ্ট– কেউ কম আর কেউ বেশি। তাদের লক্ষ্যটা একই।

বিজেপি তৃণমূল দু’দলই এই কর্পোরেট পুঁজির দেওয়া ইলেক্টোরাল বন্ডের অর্থে পুষ্ট– কেউ কম আর কেউ বেশি। তাদের লক্ষ্যটা একই।
৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বুধবার ১৯৪৩-এ বাংলার মন্বন্তর। প্রায় ৩০লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। আর সেই সময়েই হিন্দুত্ববাদীদের ঠিক বিপরীতে দাঁড়িয়ে মহিলাদের
হেডগেওয়ার থেকে গোলওয়ালকার হয়ে তাবৎ সঙ্ঘচালকদের মতাদর্শগত শুরু ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ডের জার্মান দার্শনিক ফ্রীডরিখ উইলহেল্ম নীটশে।
সাভারকারের হিন্দুত্বের এই ধারণা আজকের রাজনৈতিক সময়ে ভীষণ প্রাসঙ্গিক।
গণবন্টন ব্যবস্থাকে ক্রমাগত দুর্বল করা হচ্ছে “টার্গেটেড সাবসিডি’র নামে। অনৈতিকভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠী/ রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।
অস্ত্রাগার, যেটা ওদের রয়েছে, সেই অস্ত্রাগারের অধিকাংশ অস্ত্র আমারও দরকার। এ ক্ষমতা অর্জন করতে গেলে আমাদের শিখতে হবে, খাটতে হবে।
সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
তদন্তের কাজ সুনিশ্চিত করতে এবং প্রকৃত সত্য আড়াল করা আটকাতে সুপ্রিম কোর্টকে হস্তক্ষেপ করতে হবে।
অন্নদাতারা ধ্বংস হলে সারা দেশে বিধ্বংস নেমে আসে – এটা স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।