ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের মঞ্চে উপস্থিত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই রাজ্য সারা দেশে বাম আন্দোলন তথা কমিউনিস্ট পার্টি নির্মাণের কাজে অন্যতম নির্ণায়ক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। এই রাজ্যে আমাদের পার্টির নেতৃত্বে শ্রেণী এবং জনগণের লড়াই, আন্দোলন, সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের নির্মাতা। সংগঠনকে সময়োপযোগী করতে হবে। একথা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আলোচনাতেও এসেছে, পার্টি কংগ্রেসের খসড়া প্রতিবেদনেও আমরা সেই নিয়ে নির্দিষ্ট প্রস্তাব রেখেছি।
Campaigns & Struggle
Draft Resolutions (Part I): A report
২৬তম রাজ্য সম্মেলনের মঞ্চে উত্থাপিত হল সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী, মহিলাদের অধিকার রক্ষায় এবং স্বাধীন, বহুত্ববাদী গনমাধ্যমের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত খসড়া প্রস্তাব।
CPI(M) WB 26 Conference: A Report
পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদানের মধ্য দিয়ে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের সূচনা হল। পতাকা উত্তোলন করলেন পলিট ব্যুরো সদস্য বিমান বসু।
CPI(M) WB 26th State Conference: A Prelude
কালকের সম্মেলনে প্রায় ৩৫০ জন ও ৮০-৯০ জন দর্শক প্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত হতে চলেছে। দূরের জেলাগুলি থেকে ১২৯ জন প্রতিনিধি কমরেড অভ্যর্থনা সমিতির দায়িত্বে থাকবেন আগামী তিনদিন। এই তিনদিন রাজ্য সম্মেলনের কাজ সম্পন্ন করতে ৫৩ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ৩০ জন সহযোগী কর্মীর টিম সক্রিয় থাকবে। থাকবে বিভিন্ন কিয়স্ক। রেড ভলান্টিয়ার, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি থেকে রাজ্য সোশ্যাল মিডিয়া। শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতায় সম্মেলনের সাফল্যে পার্টি প্রত্যয়ী।
Metiabruj To Kolkata: A Retrospect (Part IV)
১৫-১৭ মার্চ, কলকাতায় হতে চলেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-র ২৬তম রাজ্য সম্মেলন। ব্রিটিশ শাসনে থাকা ভারতের অবিভক্ত বাংলায় কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম রাজ্য সম্মেলন হয় ১৯৩৪ সালে। মেটিয়াবুরুজে। সর্বহারা-কৃষক মেহনতি মানুষের স্বার্থে শ্রেণিসংগ্রাম, গণআন্দোলন পরিচালনায় এই রাজ্যে কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাস উজ্জ্বল। রয়েছে ঘুরে দাঁড়ানোর অনন্য নজির। মেটিয়াবুরুজ থেকে কলকাতা। প্রথম থেকে ২৬তম সম্মেলন। সেই ইতিহাসেরই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য রাজ্য ওয়েবডেস্কের পক্ষ থেকে প্রকাশিত হল চারটি পর্বে। আজ চতুর্থ, তথা শেষ পর্ব।
The Context Of 26th WB State Conference: Surjya Kanta Mishra
মনে রাখতে হবে, মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতা অফুরন্ত। তাঁদের উদ্যোগই আমাদের প্রধান সম্পদ। তাঁদের অভিজ্ঞতালব্ধ শিক্ষাই আমাদের জ্ঞানলাভের প্রধান উৎস। শেষ বিচারে মানুষই ইতিহাস রচনা করেন। মানুষের উপরে নির্ভর করেই এগিয়ে যেতে হবে।
On Assembly Election Results
কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিমুখে ক্রমবর্ধমান হিন্দুত্ব-কর্পোরেট শাসনের প্রতিরোধে আগামী দিনে বাম ও গণতান্ত্রিক শক্তিকে দ্বিগুন উৎসাহে ভর করে এগোতে হবে, নতুন রণকৌশলে বিবর্তিত হতে হবে।
Lenon’s Song: War Is Over…
'যুদ্ধে সব থেকে ক্ষতি হয় গরিব মানুষের, হাহাকার লেগে গেছে উজহোর্ড এ, যুদ্ধ ফিরলেই আবার ফিরে যাবো, ফাইনাল পরীক্ষা দেব, আর আমি ঠিক করে নিয়েছি ডাক্তার হয়ে যেখানে যুদ্ধ হবে সেখানে ছুটে যাবো বোমায় ঝলসে যাওয়া মানুষদের বাঁচাতে, খুব দরকার খুব দরকার, যুদ্ধের সময়ে আহত মানুষের পাশে থাকা, বাঁচিয়ে তোলা। দেখবো কে জেতে মিসাইল না জীবনদায়ী ওষুধ!'
The Ukraine Crisis: The IMF Connection
পুতিন যা করছেন তাকে কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই বলা যায় না। আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির স্বার্থে কাজ করে এমন সংস্থার হাতের পুতুল কোন প্রতিবেশী দেশের আধিপত্যের বিরুদ্ধে আদর্শগত সংগ্রাম পরিচালনা করার মতো কোনও সমাজতান্ত্রিকও তিনি নন। তার উদ্বেগ শুধুমাত্র রাশিয়ার নিরাপত্তা সংক্রান্ত, ন্যাটোর নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা রাশিয়ার এলাকাতেই সেই দুশ্চিন্তা সীমাবদ্ধ৷ আইএমএফ’র তরফে দেয় ‘সহায়তা’র বদলে ইয়ানুকোভিচকে তিনি যে বিকল্প সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তারও উদ্দেশ্য ছিল এটুকুই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক স্বার্থের পক্ষে আইএমএফের ভূমিকা নিয়েই তিনি চিন্তাগ্রস্থ, সাধারণভাবে নয়া-উদারনীতির প্রবর্তক হিসেবে আইএমএফের ভূমিকা নিয়ে তার কোন মাথাব্যাথা নেই। নয়া-উদারবাদ যেভাবে জনজীবনে গভীর অসাম্য এবং চূড়ান্ত দারিদ্র ডেকে আনে, পুতিন এখনও অবধি তার চাইতে খুব একটা বেশি কিছু অর্জন করতে পারেন নি এটুকু বলাই যায়।
Ukraine: Reinstall Peace
উপসাগরীয় যুদ্ধ, লিবিয়া সঙ্কট বা অন্য কোথাও একই পরিস্থিতিতে হাজার হাজার ভারতীয়কে সরিয়ে নেওয়ার গর্বিত অতীত রেকর্ড রয়েছে ভারতের।ভারত সরকারকে সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত ভারতীয়কে সরিয়ে নিতে হবে।