ভারতবাসী অহিংসা কোনোদিনই গ্রহণ করেনি, করলেও তার চর্চা করেনি – এই দেশ তাকে মহাত্মা মেনেছে ঠিকই কিন্তু তার মাহাত্ম্য আদৌ স্বীকার করেনি। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।

ভারতবাসী অহিংসা কোনোদিনই গ্রহণ করেনি, করলেও তার চর্চা করেনি – এই দেশ তাকে মহাত্মা মেনেছে ঠিকই কিন্তু তার মাহাত্ম্য আদৌ স্বীকার করেনি। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।
পুঁজিবাজার দ্বারা আক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। মুনাফা তৈরীর ঠেকে পরিণত হয়েছে সমগ্র পরিকাঠামো। তার বিরুদ্ধে লড়াই চলছে নিরন্তর। প্রতিনিয়ত বিকল্পের সন্ধান নিয়ে হাজির হচ্ছে বামপন্থীরা।
ভারতীয় সংবিধানের মুখবন্ধ অর্থাৎ প্রস্তাবনার অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার রূপ দিয়েছিলেন স্বয়ং জহরলাল নেহেরু। এই প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে ভারত একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে গড়ে উঠবে।
হিন্দু রাষ্ট্রের ধারণা সংবিধান বিরোধী এবং সংবিধানের মূল ভাবনার পরিপন্থী।
কমিউনিস্টদের আনা পূর্ণ স্বরাজের প্রস্তাবের পক্ষে ব্যাটন ধরেন সুভাষচন্দ্র বসু। আবার কংগ্রেসের সভাপতি পদে সুভাষচন্দ্র বসুর নাম প্রস্তাব করেন কমিউনিস্টরা।
বইয়ের পাতায় ছোট্ট অলিভারের দুঃখ সম্পর্কে পড়ে, অনুভব করে এদেশের শৈশব বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে যাওয়া স্বপ্নে যবে থেকে নিজেকে অলিভারের বন্ধু করে তুলেছে- আসল বিশ্বায়ন ঘটেছিল তখনই।
২০ জানুয়ারী ২০২৩ (শুক্র বার) বাংলা ১৯২৮ সালে ১৪ ই জুন আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম। নানান শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও প্রচুর অধ্যাবসায়ের
১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ অব্যাহত মৃত্যুমিছিলে ক্রমশ মানবশূন্য হতে চলেছে ইতালির তুরিণ। মারণ করোনার দাপটের থেকে সভ্যতা টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে মুখ
১৮ জানুয়ারী ২০২৩ সম্ভ্রমের দূরত্ব হেলায় ঠেলে সরিয়ে তাঁকে অনায়াসে জড়িয়ে ধরা যায়। কারন — ভালোবাসা বিপ্লবীর অর্দ্ধেক স্থপতি।তাঁর উপস্থিতিতে
১৮ জানুয়ারি ,২০২৩ সন্ধে নামছে আস্তে ধীরে যখন শহরে তখনই মোড়ের মাথায় দেওয়ালে সাঁটানো ছবিটার দিকে থমকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে এক