এরাজ্যের শাসকদলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচনায় বিভিন্ন জেলার কিছু কিছু এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ঘটনা ঘটে চলেছে। এসবই হচ্ছে জনগণের জ্বলন্ত সমস্যা থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে।

এরাজ্যের শাসকদলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচনায় বিভিন্ন জেলার কিছু কিছু এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ঘটনা ঘটে চলেছে। এসবই হচ্ছে জনগণের জ্বলন্ত সমস্যা থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে।
একজন অবিসংবাদি কমিউনিস্ট নেতা হিসাবে ইএমএসকে প্রায়ই বিভিন্ন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে হত, এমনই এক সাংবাদিক তাকে কথা বলায় জড়তা সম্পর্কে প্রশ্ন করেন তিনি কি সবসময়ই এমন কথা বলার সমস্যায় ভোগেন? তার উত্তরটি ছিল অসাধারণ – “না সবসময় নয়, কেবলমাত্র যখন কথা বলি তখনই এমন হয়”!!
দাঙ্গার ইতিহাস যেমন রয়েছে, তার উল্টোদিকে মানুষের সম্প্রীতির ইতিহাসও আছে, আর আছে সেই ইতিহাসে কমিউনিস্ট পার্টির ভূমিকা।
৫ জুন, ২০২২ রবিবার প্রথম পর্ব মমতা ব্যানার্জি বলেছিলেন কৃষি বনাম শিল্প। তাঁর প্রচার ছিল — বামফ্রন্ট ‘ভাতের কারখানা’, অর্থাৎ
৫ জুন, ২০২২ (রবিবার) দ্বিতীয় পর্ব গ্রামের দশা? সর্বনাশা।কেমন? রেশনের উদাহরণ দেওয়া যাক।১কোটি ১৪ লক্ষ গ্রাহকের কার্ড রাজ্য সরকার গত
৫ জুন ২০২২, (রবিবার) মানবসভ্যতার ইতিহাসের একটা অংশ যদি খালি মানুষের ইতিহাস হয়ে থাকে, তবে বাকিটুকু মানুষের এবং প্রকৃতির, একত্রে।
৫ জুন ২০২২, রবিবার এবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ইউএনইপি (United Nations Environment Programme)-র আহ্বান “একটিই বিশ্ব”, স্বাভাবিক ভাবে এই বিশ্বকে
এই সরকার মনে করে যে লোকেরা মন্দির এবং মসজিদ, তাজমহল এবং কুতুব মিনারের বিষয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়বে এবং কাশ্মীর ফাইল এবং নাগরিকত্বের মানদণ্ডের পরিবর্তন নিয়ে চিন্তিত হবে। কিন্তু দুঃখ-দুর্দশার ভান্ডার উপচে পড়ছে- জনগণ এই প্রতারণা চাক্ষুষ করছে এবং তারা এই গণবিরোধী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ জুন , ২০২২ (বুধবার) লেনিন জেলখানাকে বিশ্ববিদ্যালয় বলে অভিহিত করতেন। বাংলার ইতিহাসের পাতায় এমনই এক বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছিল দমদম
যে কোনও মুহূর্তে প্রাণনাশের আশঙ্কায় বামপন্থী প্রার্থী। চব্বিশ ঘণ্টা তাঁকে ঘিরে নিরাপত্তার ঘেরাটোপ। এর মধ্যেই আশার আলো মানুষ পরিবর্তন চাইছেন। নির্বাচনী প্রচারে পেত্রো বলেছেন, ১৯৪৮ থেকে হিংসায় আক্রান্ত দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে কিছু বড় পরিবর্তন জরুরি। তাঁর সরকার কৃষি সংস্কার করবে, শক্তিশালী করবে শ্রম আইনকে, কলম্বিয়ার কৃষ্ণাঙ্গ ও আদি জনগোষ্ঠী মানুষের সমানাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।